রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর আয়োজনে ব্যবসায় খাতের বর্তমান চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়ের বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকালে মহানগরীর নানকিং দরবার হলের সভাকক্ষে 'মেধাসম্পদ ব্যবস্থাপনা: ব্যবসা ও উদ্ভাবিত পণ্য সুরক্ষায় চ্যালেঞ্জ ও করণীয়' শীর্ষক এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর পরিচালক মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। এসময় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান।
কর্মশালায় আরো বক্তব্য রাখেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল সায়েন্স ল্যাবের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম, বিসিক জেলা কার্যালয় রাজশাহীর উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. রফিকুল ইসলাম, জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতির সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম।
এসময় বক্তারা বলেন- দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে মেধাসম্পদের যথাযথ ব্যবহারের লক্ষ্যে সরকার নানমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। দেশের বৃহৎ, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবকগণ যাতে তাদের উদ্ভাবনী কার্যক্রমসমূহ রেজিস্ট্রারভুক্ত ও এর অধিকার সংরক্ষণ করতে পারেন সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পেটেন্ট, শিল্প নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) দেশের মেধাসম্পদ সুরক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যে সম্পূর্ণ নিবন্ধন কার্যক্রম অনলাইনে সম্পূর্ণ করার কার্যক্রম গ্ৰহণ করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তা বাস্তবায়িত হবে।
সেমিনারে ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য নিয়েও আলোচনা করা হয়। রাজশাহী সিল্ক, মিষ্টি পান, ফজলি আম সহ মোট ৪৩টি পণ্য ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছে। সেই সাথে গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার বিকাশে দেশের নারীসমাজ আরো এগিয়ে আসবেন বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বক্তারা আরো জানান, ব্যবসায় খাতের উৎপাদনশীলতা ও গুনগত মান বৃদ্ধির ক্ষমতাকে বলা হয় উন্নয়নের ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন কাজ করে উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রম শক্তি এই দুইয়ের সমন্বয়ে। তবে প্রযুক্তির কার্যকারীতা নির্ভর করে তার প্রয়োগিক সাফল্যের উপর। এক্ষেত্রে আমাদের শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, পণ্যের বৈচিত্রকরণ, পণ্য উৎপাদনের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি ও কাজের পরিবেশ উন্নয়নের বিকল্প নাই। উৎপাদনশীলতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি, উদ্ভাবন, কাজের পরিবেশ সৃষ্টি, শ্রমিক মালিকের সম্পর্ক উন্নয়ন শুধু এই ব্যবসায় খাতের উন্নয়নের জন্যই নয় বরং গোটা অর্থনীতির স্বার্থেই জরুরী।
রাজশাহীতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর আয়োজনে ব্যবসায় খাতের বর্তমান চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়ের বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকালে মহানগরীর নানকিং দরবার হলের সভাকক্ষে 'মেধাসম্পদ ব্যবস্থাপনা: ব্যবসা ও উদ্ভাবিত পণ্য সুরক্ষায় চ্যালেঞ্জ ও করণীয়' শীর্ষক এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর পরিচালক মো. রশিদুল মান্নাফ কবীর। এসময় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)- এর মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান।
কর্মশালায় আরো বক্তব্য রাখেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল সায়েন্স ল্যাবের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম, বিসিক জেলা কার্যালয় রাজশাহীর উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. রফিকুল ইসলাম, জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতির সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম।
এসময় বক্তারা বলেন- দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে মেধাসম্পদের যথাযথ ব্যবহারের লক্ষ্যে সরকার নানমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। দেশের বৃহৎ, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবকগণ যাতে তাদের উদ্ভাবনী কার্যক্রমসমূহ রেজিস্ট্রারভুক্ত ও এর অধিকার সংরক্ষণ করতে পারেন সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পেটেন্ট, শিল্প নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) দেশের মেধাসম্পদ সুরক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যে সম্পূর্ণ নিবন্ধন কার্যক্রম অনলাইনে সম্পূর্ণ করার কার্যক্রম গ্ৰহণ করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তা বাস্তবায়িত হবে।
সেমিনারে ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য নিয়েও আলোচনা করা হয়। রাজশাহী সিল্ক, মিষ্টি পান, ফজলি আম সহ মোট ৪৩টি পণ্য ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছে। সেই সাথে গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার বিকাশে দেশের নারীসমাজ আরো এগিয়ে আসবেন বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বক্তারা আরো জানান, ব্যবসায় খাতের উৎপাদনশীলতা ও গুনগত মান বৃদ্ধির ক্ষমতাকে বলা হয় উন্নয়নের ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন কাজ করে উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রম শক্তি এই দুইয়ের সমন্বয়ে। তবে প্রযুক্তির কার্যকারীতা নির্ভর করে তার প্রয়োগিক সাফল্যের উপর। এক্ষেত্রে আমাদের শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, পণ্যের বৈচিত্রকরণ, পণ্য উৎপাদনের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি ও কাজের পরিবেশ উন্নয়নের বিকল্প নাই। উৎপাদনশীলতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি, উদ্ভাবন, কাজের পরিবেশ সৃষ্টি, শ্রমিক মালিকের সম্পর্ক উন্নয়ন শুধু এই ব্যবসায় খাতের উন্নয়নের জন্যই নয় বরং গোটা অর্থনীতির স্বার্থেই জরুরী।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু।
১৬ ঘণ্টা আগেএ বছর নান্দাইলে আউশ ধানের আবাদ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে। এবার ১ হাজার ২৫০ হেক্টর জমির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আবাদ হয়েছে মাত্র ৮৫০ হেক্টর জমিতে। তবে ফলন ভালো হয়েছে, প্রতি হেক্টরে গড় ফলন ২.৮২ মেট্রিক টন।
১৮ ঘণ্টা আগে