রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে ঐতিহাসিক ‘জুলাই আন্দোলন’ স্মরণে নির্মিত হচ্ছে একটি নতুন স্মৃতিস্তম্ভ। রাজশাহী মহানগরের গুরুত্বপূর্ণ সিএন্ডবি মোড়ে, যেখানে আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি মুরাল (ভাস্কর্য) ছিল, সেখানেই শুরু হয়েছে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের কাজ। আজ সোমবার সকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের (পিডব্লিউডি-১) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশেদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “পিডব্লিউডি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে। এটি ঢাকার কেন্দ্রীয় নির্দেশনার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। সারাদেশের ৬৬টি জেলাতেই এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে, তারই অংশ হিসেবে রাজশাহীতেও নির্মাণ শুরু হয়েছে।”
প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম জানান, স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণে প্রাথমিকভাবে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৪ লাখ টাকা। মূল ফলক ও নাম খোদাই প্লেটের জন্য অতিরিক্ত ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে কাজ সম্পন্ন হবে। নির্মাণ কাজ শেষ করার নির্ধারিত সময়সীমা ২০ জুলাই।
স্মৃতিস্তম্ভটির নকশা সম্পর্কে তিনি বলেন, “এটির তিনটি ধাপ থাকবে। প্রথম ধাপে থাকবে ১৮ ফুট উঁচু একটি বেস, যেখানে রাজশাহীতে ‘জুলাই আন্দোলনে’ শহীদদের নাম লেখা থাকবে। এরপর থাকবে একটি গোলাকৃতির রাউন্ড প্ল্যাটফর্ম, যেটিও ১৮ ফুট ব্যাসের। সেখানে খোদাই করে লেখা থাকবে ঐতিহাসিক ‘৩৬ জুলাই অভ্যুত্থান’-এর শ্লোগান।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, “এই জায়গাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্ধারিত হয়নি। বরং যারা জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেই ছাত্র সমাজের পরামর্শেই সিএন্ডবি মোড়কে নির্বাচিত করা হয়েছে।”
তবে বঙ্গবন্ধুর মুরাল অপসারণ করে সেখানে নতুন কিছু নির্মাণ নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুললেও, শহীদ পরিবারের সদস্যরা এতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখছেন।
রাজশাহীতে জুলাই আন্দোলনে শহীদ হওয়া শিক্ষার্থী রায়হান আলীর বাবা মুসলেম উদ্দিন বলেন, “এখানে ঠিক কী নির্মাণ হচ্ছে, সেটা জানি না। তবে যদি সত্যিই জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ হয়, তাহলে সেটা ভালো উদ্যোগ। যেহেতু এই স্থানটি রাজশাহীর অন্যতম দৃশ্যমান জায়গা, তাই এখানে হলে স্মৃতিটি দীর্ঘদিন জীবন্ত থাকবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ হয়তো ভুলে যাবে, এখানে আগে মুরাল ছিল। তবে স্মৃতিস্তম্ভ থাকলে আন্দোলনের ইতিহাস ভুলবে না।”
রাজশাহীতে ঐতিহাসিক ‘জুলাই আন্দোলন’ স্মরণে নির্মিত হচ্ছে একটি নতুন স্মৃতিস্তম্ভ। রাজশাহী মহানগরের গুরুত্বপূর্ণ সিএন্ডবি মোড়ে, যেখানে আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি মুরাল (ভাস্কর্য) ছিল, সেখানেই শুরু হয়েছে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের কাজ। আজ সোমবার সকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগের (পিডব্লিউডি-১) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশেদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “পিডব্লিউডি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে। এটি ঢাকার কেন্দ্রীয় নির্দেশনার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। সারাদেশের ৬৬টি জেলাতেই এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে, তারই অংশ হিসেবে রাজশাহীতেও নির্মাণ শুরু হয়েছে।”
প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম জানান, স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণে প্রাথমিকভাবে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৪ লাখ টাকা। মূল ফলক ও নাম খোদাই প্লেটের জন্য অতিরিক্ত ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে কাজ সম্পন্ন হবে। নির্মাণ কাজ শেষ করার নির্ধারিত সময়সীমা ২০ জুলাই।
স্মৃতিস্তম্ভটির নকশা সম্পর্কে তিনি বলেন, “এটির তিনটি ধাপ থাকবে। প্রথম ধাপে থাকবে ১৮ ফুট উঁচু একটি বেস, যেখানে রাজশাহীতে ‘জুলাই আন্দোলনে’ শহীদদের নাম লেখা থাকবে। এরপর থাকবে একটি গোলাকৃতির রাউন্ড প্ল্যাটফর্ম, যেটিও ১৮ ফুট ব্যাসের। সেখানে খোদাই করে লেখা থাকবে ঐতিহাসিক ‘৩৬ জুলাই অভ্যুত্থান’-এর শ্লোগান।”
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, “এই জায়গাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্ধারিত হয়নি। বরং যারা জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেই ছাত্র সমাজের পরামর্শেই সিএন্ডবি মোড়কে নির্বাচিত করা হয়েছে।”
তবে বঙ্গবন্ধুর মুরাল অপসারণ করে সেখানে নতুন কিছু নির্মাণ নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুললেও, শহীদ পরিবারের সদস্যরা এতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখছেন।
রাজশাহীতে জুলাই আন্দোলনে শহীদ হওয়া শিক্ষার্থী রায়হান আলীর বাবা মুসলেম উদ্দিন বলেন, “এখানে ঠিক কী নির্মাণ হচ্ছে, সেটা জানি না। তবে যদি সত্যিই জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ হয়, তাহলে সেটা ভালো উদ্যোগ। যেহেতু এই স্থানটি রাজশাহীর অন্যতম দৃশ্যমান জায়গা, তাই এখানে হলে স্মৃতিটি দীর্ঘদিন জীবন্ত থাকবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ হয়তো ভুলে যাবে, এখানে আগে মুরাল ছিল। তবে স্মৃতিস্তম্ভ থাকলে আন্দোলনের ইতিহাস ভুলবে না।”
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৭ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে