
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের দাবির মুখে অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে যাওয়া এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আবুল কালাম আজাদ ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা ‘গণজাগরণ মঞ্চে’র সংগঠক ও প্রথম সারির নেতা ছিলেন বলে পুলিশ ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে ভালুকা থানা ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আবুল কালাম আজাদের (৭৫) বাড়ি ভালুকা উপজেলার বাশিল গ্রামে।
পুলিশ সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্যক্তিগত পিস্তলের লাইসেন্স নবায়নের কাজে থানায় যান আবুল কালাম আজাদ। এ খবর জানতে পেরে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা থানায় যান। তারা আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমের কাছে আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তবে কোন মামলায় আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, সেটি জানাননি ওসি। বিবিসি বাংলার এক প্রশ্নের উত্তরে ওসি বলেন, তাকে ‘রাজনৈতিক মামলা’য় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় তার নাম ছিল না, অজ্ঞাত ব্যক্তি হিসেবে ওই মামলায় সম্পৃক্ততার কারণে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ভালুকা উপজেলা জামায়াতের আমির সাইফুল্লাহ পাঠান বলেন, গণজাগরণ মঞ্চের সময় আবুল কালাম আজাদ সবসময় টিভিতে বক্তৃতা দিয়েছেন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আমাদের নেতারা নির্দোষ ছিলেন। কিন্তু তাদের মিথ্যা আন্দোলনের কারণে আমাদের নেতাদের সাজানো ট্রাইব্যুনাল গঠন করে শহিদ করা হয়েছে। এ কারণেই তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। পুলিশ ওই দোসরকে গ্রেপ্তার করেছে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের দাবির মুখে অস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন করতে যাওয়া এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আবুল কালাম আজাদ ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা ‘গণজাগরণ মঞ্চে’র সংগঠক ও প্রথম সারির নেতা ছিলেন বলে পুলিশ ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে ভালুকা থানা ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আবুল কালাম আজাদের (৭৫) বাড়ি ভালুকা উপজেলার বাশিল গ্রামে।
পুলিশ সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্যক্তিগত পিস্তলের লাইসেন্স নবায়নের কাজে থানায় যান আবুল কালাম আজাদ। এ খবর জানতে পেরে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা থানায় যান। তারা আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমের কাছে আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তবে কোন মামলায় আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, সেটি জানাননি ওসি। বিবিসি বাংলার এক প্রশ্নের উত্তরে ওসি বলেন, তাকে ‘রাজনৈতিক মামলা’য় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় তার নাম ছিল না, অজ্ঞাত ব্যক্তি হিসেবে ওই মামলায় সম্পৃক্ততার কারণে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ভালুকা উপজেলা জামায়াতের আমির সাইফুল্লাহ পাঠান বলেন, গণজাগরণ মঞ্চের সময় আবুল কালাম আজাদ সবসময় টিভিতে বক্তৃতা দিয়েছেন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আমাদের নেতারা নির্দোষ ছিলেন। কিন্তু তাদের মিথ্যা আন্দোলনের কারণে আমাদের নেতাদের সাজানো ট্রাইব্যুনাল গঠন করে শহিদ করা হয়েছে। এ কারণেই তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। পুলিশ ওই দোসরকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুরান ঢাকার ইসলামবাগ এলাকায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
পুলিশ জানায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারা নিজেদের পরাজয় মেনে নিতে পারেনি। আজও তারা বাংলাদেশপন্থি হতে পারেনি। স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীদের হাতে দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়।’
১ দিন আগে