কুষ্টিয়ায় নির্বাচন অফিসে আগুন

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কুষ্টিয়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ভোররাতে অফিস ভবনের পেছন পাশের জানালা দিয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয় বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তবে সঠিক সময় নিশ্চিত করতে পারেননি তারা।

খবর পেয়ে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসক ইকবাল হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনার পর সকাল ১০টার দিকে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে তিনি এক জরুরি বৈঠকে বসেন।

নির্বাচন অফিসের নিরাপত্তারক্ষী রাজ্জাক গণমাধ্যমকে বলেন, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আমি তখন দুতলায় ছিলাম। ধোঁয়ার গন্ধ পেয়ে নিচে নেমে আগুন দেখতে পাই। পরে তাৎক্ষণিকভাবে পাশে থাকা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলি।

জেলা নির্বাচন অফিসের হিসাবরক্ষক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে কক্ষে আগুন দেওয়া হয়েছে, সেটা সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোর রুম। এখানে ভোটারদের সব তথ্য জমা রাখা হয়।

কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জেলা প্রশাসকও দেখেছেন। এখানে স্টোর রুমে একটা আগুনের ঘটনা ঘটছে। কীভাবে আগুন লেগেছে কিংবা কারা দিয়েছে সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি

আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, ‘এ ধরনের হত্যার হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং উদ্বেগজনক। বিষয়টি আমি ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করেছি। আমি আশা করি, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

২১ ঘণ্টা আগে

ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ এবং হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে রাজশাহীতে পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১ দিন আগে

রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে সতর্ক অবস্থানে পুলিশ-র‌্যাব-সেনা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ ঘটনার পর থেকে রাজধানীজুড়ে অনেকটাই থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

১ দিন আগে

শাহবাগে ওসমান হাদির স্মৃতিস্তম্ভ করার দাবি পরিবারের

তিনি বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত বিচার না হবে, ততক্ষণ আমরা থামব না। আমাদের কোনোভাবেই সান্ত্বনা দেওয়া যাবে না। কারণ আমরা যে হাদিকে হারিয়েছি, সেই হাদির আর ৫৫ বছরে জন্ম হবে না।

১ দিন আগে