মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় আট বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলায় গ্রেপ্তার বাকি তিন আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও পাঁচ দিন করে রিমান্ডে রাখার আদেশ দিয়েছেন বিচারক।
নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কারণে রোববার (৯ মার্চ) দিনের বেলায় আসামিদের আদালতে হাজির করেনি পুলিশ। পরে আসামিদের নিরাপত্তা বিবেচনায় গভীর রাতে আদালত বসিয়ে আসামিদের সেখানে হাজির করা হয়।
মাগুরার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আবদুল মতিনের আদালতে আসামিদের উপস্থিত করে তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিচারক বোনের শ্বশুরকে সাত দিন এবং স্বামী, শাশুড়ি ও আরেক আসামিকে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই মামলার প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২)। রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া বাকি আসামিরা হলেন— শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পরিবারের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
ঢাকায় এনেও শিশুটির শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি। শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নিতে হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শনিবার তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। রোববার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী হাসপাতালে গিয়ে তার চিকিৎসার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেন।
এদিকে আট বছর বয়সী এই শিশুটির ধর্ষণের ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন ফেলেছে। কেবল মাগুরা নয়, সারা দেশেই এই ধর্ষণের ঘটনাসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে চলছে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ।
মাগুরায় আট বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলায় গ্রেপ্তার বাকি তিন আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও পাঁচ দিন করে রিমান্ডে রাখার আদেশ দিয়েছেন বিচারক।
নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কারণে রোববার (৯ মার্চ) দিনের বেলায় আসামিদের আদালতে হাজির করেনি পুলিশ। পরে আসামিদের নিরাপত্তা বিবেচনায় গভীর রাতে আদালত বসিয়ে আসামিদের সেখানে হাজির করা হয়।
মাগুরার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আবদুল মতিনের আদালতে আসামিদের উপস্থিত করে তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিচারক বোনের শ্বশুরকে সাত দিন এবং স্বামী, শাশুড়ি ও আরেক আসামিকে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই মামলার প্রধান আসামি শিশুটির বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২)। রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া বাকি আসামিরা হলেন— শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পরিবারের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
ঢাকায় এনেও শিশুটির শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি। শুক্রবার রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নিতে হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শনিবার তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। রোববার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী হাসপাতালে গিয়ে তার চিকিৎসার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেন।
এদিকে আট বছর বয়সী এই শিশুটির ধর্ষণের ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন ফেলেছে। কেবল মাগুরা নয়, সারা দেশেই এই ধর্ষণের ঘটনাসহ অন্যান্য ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে চলছে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কীভাবে ফি নেওয়া হবে—সে বিষয়ে সরকারের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই, যা থাকাটা প্রয়োজন।
১০ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক করোনা রোগী বাথরুমে পড়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের বাথরুমে পড়ে তিনি মারা যান। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হার্ট এটাকে তিনি মারা যেতে পারেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা।
১১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতার ছেলের আকিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। ওই সাতজন আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মঙ্গলবার রাতে সেখানে হাজির হন। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেলে সেখানে গিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ দিন আগেপুলিশ ও জেলা বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দুই বছর আগে বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ওই ঘটনায় নেত্রকোনা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আমলী কেশবপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে সুমন মিয়া গত ১১ মে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।
১ দিন আগে