
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) আবারও ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে জোরপূর্বক বাংলাদেশে পুশইন করেছে। পরে তাদেরকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা এলাকা থেকে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আটক ব্যক্তিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে যোগাযোগ চলছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে তাদেরকে পুশইন করা হয় বলে জানা গেছে। পরে দর্শনার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তাদের ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। তারা বিষয়টি বিজিবির দর্শনা ক্যাম্প ইনচার্জ ও দর্শনা থানা পুলিশকে জানান।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন। আটক ১৪ জনের মধ্যে— চারটি শিশু, পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তারা সবাই ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন।
তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, উড়িষ্যা রাজ্যে তাদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় পুলিশ ‘বাংলাদেশি নাগরিক’ আখ্যা দিয়ে তাদের আটক করে। এ সময় তারা নিজেদের ভারতীয় নাগরিকত্বের কাগজপত্র দেখালেও সেগুলো ছিঁড়ে ফেলা হয়। পরে রাতের আঁধারে সীমান্ত এলাকায় নিয়ে এসে বিএসএফের সহায়তায় তাদের বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হয়।
দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করার সময় স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে ভারতীয় ১৪ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি বিজিবির সঙ্গে সমন্বয় করে পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিবি জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের পরিচয় যাচাই শেষে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) আবারও ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে জোরপূর্বক বাংলাদেশে পুশইন করেছে। পরে তাদেরকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা এলাকা থেকে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আটক ব্যক্তিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে যোগাযোগ চলছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে তাদেরকে পুশইন করা হয় বলে জানা গেছে। পরে দর্শনার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তাদের ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। তারা বিষয়টি বিজিবির দর্শনা ক্যাম্প ইনচার্জ ও দর্শনা থানা পুলিশকে জানান।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন। আটক ১৪ জনের মধ্যে— চারটি শিশু, পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তারা সবাই ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন।
তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, উড়িষ্যা রাজ্যে তাদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় পুলিশ ‘বাংলাদেশি নাগরিক’ আখ্যা দিয়ে তাদের আটক করে। এ সময় তারা নিজেদের ভারতীয় নাগরিকত্বের কাগজপত্র দেখালেও সেগুলো ছিঁড়ে ফেলা হয়। পরে রাতের আঁধারে সীমান্ত এলাকায় নিয়ে এসে বিএসএফের সহায়তায় তাদের বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হয়।
দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করার সময় স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে ভারতীয় ১৪ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি বিজিবির সঙ্গে সমন্বয় করে পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিজিবি জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের পরিচয় যাচাই শেষে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিন মাস ২৭ দিন পর খোলা এসব দানবাক্সে টাকার পাশাপাশি মিলেছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও সোনার গয়না।
৬ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও জাহাজটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে ঘটনার সময় জাহাজে কোনো পর্যটক না থাকায় বড় ধরনের প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক রাতের ব্যবধানে পৃথক স্থানে দুটি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি হাসপাতাল সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হওয়ার পাশাপাশি অন্তত পাঁচটি বসতঘর পুড়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
২১ ঘণ্টা আগে
শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তার সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা। এ সময় শাহবাগ মোড় এলাকাকে তারা ‘শহিদ ওসমান হাদি চত্বর’ ঘোষণা করেন।
১ দিন আগে