কাকরাইলে হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ

রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে গণঅধিকার পরিষদের বিক্ষোভ

রাজধানীর কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার রাতে রাজশাহী জেলা ও মহানগর গণঅধিকার পরিষদ, যুব অধিকার পরিষদ এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীরা এ কর্মসূচি পালন করেন।

রাত সাড়ে ৯টায় নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। এরপর সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীদের ওপর পরিকল্পিতভাবে ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। বক্তারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

বিক্ষোভ ও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদ রাজশাহী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাকির হোসেন, রাজশাহী মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান জুয়েল, যুগ্ম সদস্যসচিব আরজিত আলী রানা, মহানগর যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুল আলিম, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সুজা এবং মহানগর ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি তাহমিদ জ্যাকি প্রমুখ।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

৩ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের ‘কৃষি ব্লকেড’, ৪ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার

রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রেললাইনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা। সরকারের কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে প্রায় চার ঘণ্টা পর বিকেল পৌনে ৪টায় তারা অবরোধ প্রত্যাহার করেন।

১০ ঘণ্টা আগে

সবুজায়ন হচ্ছে রাজশাহী কারা প্রশিক্ষণ একাডেমি

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক বলেন, ‘পূবালী ব্যাংক দেশের বিভিন্ন কারাগারে এ ধরনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। রাজশাহীতেও ৩ হাজার গাছ রোপণ করা হলো। এর মধ্যে ফলজ, বনজ ও ওষুধি গাছ রয়েছে। বন্দিরা যেমন এর ছায়ায় স্বস্তি পাবে, তেমনি ফল ও অন্যান্য সুবিধাও ভোগ করতে পারবে। সামগ্রিকভাবে এ উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, রেজিস্ট্রারসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। তবে স্থানীয় লোকজন কথা শুনতে চাননি। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে প্রশাসনের সব

১৫ ঘণ্টা আগে

চবি শিক্ষার্থী-স্থানীয়দের সংঘর্ষে উপ-উপাচার্য ও প্রক্টর আহত

কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, রাতের ঘটনার প্রতিবাদে সকাল থেকে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করছে। বেলা ১২টার দিকে দুই নম্বর গেট এলাকায় আন্দোলনের জেরে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর ঘটনাস্থলে উপ-উপাচার্য, প্রক্টর-সহ অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাকর্মীরা ফাঁকা গুলি ছোড়ে

১৭ ঘণ্টা আগে