প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ভুট্টা চাষে লাভের স্বপ্ন দেখা শুরু করেছেন স্থানীয় কৃষকরা। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় ভুট্টা চাষে স্থানীয়দের আগ্রহ বাড়ছে। এই অঞ্চলের খামারিরা গো-খাদ্য হিসেবে কাঁচা ঘাসের চাহিদা পূরণে ভুট্টার সাইলেজের কদর বাড়ছে। দানাদার ভুট্টার বীজ সংগ্রহের পাশাপাশি সাইলেজ ব্যবসায়ীদের কাছে ভুট্টার সবুজ গাছ বিক্রি করছেন চাষীরা।
বর্তমান বাজারে প্রকারভেদে প্রতি মণ ভুট্টার দানাদার বীজ মূল্য ১১০০-১২০০ টাকা। সেখানে ভুট্টার প্রতি মণ সাইলেজের দাম ৪০০-৪৫০ টাকা।
জানা গেছে, পুষ্টিগুণে ভরা ভুট্টার খাবার সামগ্রীও মানবদেহের জন্য খুব উপকারী। ভুট্টার নানাবিধ
ব্যবহারে সারাদেশে ভুট্রার চাহিদা দিনদিন বাড়ছে।
স্থানীয়রা জানায়, গেল ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ঝূর্ণিঝড় মিকজাউম ও টানা বৃষ্টিতে এই অঞ্চলে কিছু আগাম ভুট্রা ক্ষেত নষ্ট হয়। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের বিভিন্ন চকে ও ভাগ্যকুল এলাকার পদ্মার চরে ভুট্রার চাষ হচ্ছে। এই অঞ্চলে খামারিদের কাছে ভুট্রার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে অনেকাংশে।
ভাগ্যকুল এলাকার দক্ষিণ কামারগাঁও গ্রামের মো. কাউসার খান জানান, পদ্মার চরে প্রায় ৩০০ বিঘা
জমিতে ভুট্রার চাষ করছেন। নিদিষ্ট সময় (৬৫-৭৫ দিন) এসব ক্ষেতের ভুট্রার সবুজ গাছ সাইলেজের জন্য তোলা হবে। গেল বছর প্রায় সাইলেজের জন্য ৫০০ বিঘায় ভুট্টার আবাদ করা হয়েছিল। সেই সময় প্রতি টন ভুট্টার সবুজ গাছ সংশ্লিষ্ট খামারীর কাছে ৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি।
বীরতারা এলাকার আমির হোসেন নামে এক কৃষক জানান, ৪ বিঘা জমিতে ভুট্রার আবাদ করছেন। আগামী মাসের প্রথম দিকে জমি থেকে ভুট্রার বীজ সংগ্রহ করবেন তিনি। সিংপাড়া এলাকার খামারি মো. মিন্টু জানান, সর্ব ক্ষেত্রেই ভুট্রার চাহিদা বাড়ছে। গো-খাদ্য ভুট্রার ভুষির কেজি ৬০ টাকা। দুগ্ধ খামারে কাঁচা ঘাসের
চাহিদা পূরণে ২ বিঘা জমিতে ভুট্রার আবাদ করেছেন তিনি। এগুলো এখন সাইলেজ আকারে গবাদি পশুকে খাওয়ানো হচ্ছে। এতে গরুর দুধও উৎপাদণ বেশি হচ্ছে।
এ বিষয়ো উপজেলা কৃষি অফিসার মোহসিনা জাহান তোরণ জানান, এ বছর উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে। এ চাষে প্রদর্শনীর ক্ষেত রয়েছে ২টি।
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ভুট্টা চাষে লাভের স্বপ্ন দেখা শুরু করেছেন স্থানীয় কৃষকরা। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় ভুট্টা চাষে স্থানীয়দের আগ্রহ বাড়ছে। এই অঞ্চলের খামারিরা গো-খাদ্য হিসেবে কাঁচা ঘাসের চাহিদা পূরণে ভুট্টার সাইলেজের কদর বাড়ছে। দানাদার ভুট্টার বীজ সংগ্রহের পাশাপাশি সাইলেজ ব্যবসায়ীদের কাছে ভুট্টার সবুজ গাছ বিক্রি করছেন চাষীরা।
বর্তমান বাজারে প্রকারভেদে প্রতি মণ ভুট্টার দানাদার বীজ মূল্য ১১০০-১২০০ টাকা। সেখানে ভুট্টার প্রতি মণ সাইলেজের দাম ৪০০-৪৫০ টাকা।
জানা গেছে, পুষ্টিগুণে ভরা ভুট্টার খাবার সামগ্রীও মানবদেহের জন্য খুব উপকারী। ভুট্টার নানাবিধ
ব্যবহারে সারাদেশে ভুট্রার চাহিদা দিনদিন বাড়ছে।
স্থানীয়রা জানায়, গেল ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ঝূর্ণিঝড় মিকজাউম ও টানা বৃষ্টিতে এই অঞ্চলে কিছু আগাম ভুট্রা ক্ষেত নষ্ট হয়। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের বিভিন্ন চকে ও ভাগ্যকুল এলাকার পদ্মার চরে ভুট্রার চাষ হচ্ছে। এই অঞ্চলে খামারিদের কাছে ভুট্রার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে অনেকাংশে।
ভাগ্যকুল এলাকার দক্ষিণ কামারগাঁও গ্রামের মো. কাউসার খান জানান, পদ্মার চরে প্রায় ৩০০ বিঘা
জমিতে ভুট্রার চাষ করছেন। নিদিষ্ট সময় (৬৫-৭৫ দিন) এসব ক্ষেতের ভুট্রার সবুজ গাছ সাইলেজের জন্য তোলা হবে। গেল বছর প্রায় সাইলেজের জন্য ৫০০ বিঘায় ভুট্টার আবাদ করা হয়েছিল। সেই সময় প্রতি টন ভুট্টার সবুজ গাছ সংশ্লিষ্ট খামারীর কাছে ৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি।
বীরতারা এলাকার আমির হোসেন নামে এক কৃষক জানান, ৪ বিঘা জমিতে ভুট্রার আবাদ করছেন। আগামী মাসের প্রথম দিকে জমি থেকে ভুট্রার বীজ সংগ্রহ করবেন তিনি। সিংপাড়া এলাকার খামারি মো. মিন্টু জানান, সর্ব ক্ষেত্রেই ভুট্রার চাহিদা বাড়ছে। গো-খাদ্য ভুট্রার ভুষির কেজি ৬০ টাকা। দুগ্ধ খামারে কাঁচা ঘাসের
চাহিদা পূরণে ২ বিঘা জমিতে ভুট্রার আবাদ করেছেন তিনি। এগুলো এখন সাইলেজ আকারে গবাদি পশুকে খাওয়ানো হচ্ছে। এতে গরুর দুধও উৎপাদণ বেশি হচ্ছে।
এ বিষয়ো উপজেলা কৃষি অফিসার মোহসিনা জাহান তোরণ জানান, এ বছর উপজেলায় ১২৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে। এ চাষে প্রদর্শনীর ক্ষেত রয়েছে ২টি।
আহতদের মধ্যে গুরুতর আহত আব্দুল মজিদ, শুভ হাসান ও তানিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং অন্যদের জামালগঞ্জ ও জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে মোছা আলী, ইমার হোসেন, নূর আলম ও শাখাওয়াত হোসেন তবারক নামের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১ দিন আগেবৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় জেলা পাবলিক হলে নাগরিক শোকসভা আয়োজক কমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান ও সদস্য মো. আল
১ দিন আগেওই নেতাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নোটিশে।
১ দিন আগে