মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার চরাঞ্চলে সম্প্রতি চালু হওয়া পুলিশের একটি অস্থায়ী ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে নৌ ডাকাত দল। এ সময় আত্মরক্ষা করতে পুলিশ পালটা গুলি ছুড়েছে। উভয় পক্ষের মধ্যে শতাধিক রাউন্ড গোলাগুলি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলো থানা থেকে লুট করা।
সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে পুলিশ ক্যাম্পসংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে দুপক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে। এ সময় ডাকাত দল পুলিশ ক্যাম্পে ককটেল বিস্ফোরণও ঘটিয়েছে।
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, বিকেলে ৫০-৬০ জন নৌ ডাকাত ক্যাম্পে হামলা চালায়। শতাধিক রাউন্ড গুলি চালানোর পাশাপাশি তারা কয়েকটি ককটেলও বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ ২৪ রাউন্ড গুলি চালিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় কোনো পুলিশ সদস্য আহত হননি। দুপক্ষের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী গোলাগুলির পর ডাকাত দল ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে করে চাঁদপুরের দিকে চলে যায়। তাদের কেউ হতাহত হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, ডাকাত দল বিকেল থেকে পাঁচ-ছয়টি ট্রলার নিয়ে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পসংলগ্ন নদীতে মহড়া দিতে শুরু করে। তারা শুরুতে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এরপরই পুলিশ ক্যাম্পের দিকে গুলি করতে শুরু করে। পুলিশও পালটা গুলি চালায়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, নৌ ডাকাত নয়ন, পিয়াস ও রিপনের দলের সদস্যরা ওই পুলিশ ক্যাম্পের আশপাশে মহড়া দিচ্ছিলেন। পুলিশ সদস্যরা টের পেয়ে অভিযানের প্রস্তুতি নেন। পরে ডাকাত দল কিছুটা আড়াল হয়ে যায়। পরে আচমকা তারা ফিরে এসে পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালায়।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গজারিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করবে বলে জানিয়েছেন ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গজারিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল গুয়াগাছিয়ায় কয়েকটি নৌ ডাকাত দল সক্রিয় রয়েছে। অবৈধ বালুমহাল পরিচালনা, নৌ যানে চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন কারণে গত কয়েক মাসে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস ও লালু বাহিনীর হাতে খুন হন ডাকাত সর্দার বাবলা, শ্যুটার মান্নান ও হৃদয় বাঘ।
ওই এলাকায় নৌ ডাকাতদের অপতৎপরতা কমাতে ২২ আগস্ট ইউনিয়নটির জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প চালু করা হয়। শুরু থেকেই অস্থায়ী এই পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের বিরোধিতা করে আসছে নৌ ডাকাত গ্রুপগুলো।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার চরাঞ্চলে সম্প্রতি চালু হওয়া পুলিশের একটি অস্থায়ী ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে নৌ ডাকাত দল। এ সময় আত্মরক্ষা করতে পুলিশ পালটা গুলি ছুড়েছে। উভয় পক্ষের মধ্যে শতাধিক রাউন্ড গোলাগুলি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলো থানা থেকে লুট করা।
সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে পুলিশ ক্যাম্পসংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে দুপক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে। এ সময় ডাকাত দল পুলিশ ক্যাম্পে ককটেল বিস্ফোরণও ঘটিয়েছে।
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, বিকেলে ৫০-৬০ জন নৌ ডাকাত ক্যাম্পে হামলা চালায়। শতাধিক রাউন্ড গুলি চালানোর পাশাপাশি তারা কয়েকটি ককটেলও বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ ২৪ রাউন্ড গুলি চালিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলায় কোনো পুলিশ সদস্য আহত হননি। দুপক্ষের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী গোলাগুলির পর ডাকাত দল ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে করে চাঁদপুরের দিকে চলে যায়। তাদের কেউ হতাহত হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, ডাকাত দল বিকেল থেকে পাঁচ-ছয়টি ট্রলার নিয়ে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পসংলগ্ন নদীতে মহড়া দিতে শুরু করে। তারা শুরুতে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এরপরই পুলিশ ক্যাম্পের দিকে গুলি করতে শুরু করে। পুলিশও পালটা গুলি চালায়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, নৌ ডাকাত নয়ন, পিয়াস ও রিপনের দলের সদস্যরা ওই পুলিশ ক্যাম্পের আশপাশে মহড়া দিচ্ছিলেন। পুলিশ সদস্যরা টের পেয়ে অভিযানের প্রস্তুতি নেন। পরে ডাকাত দল কিছুটা আড়াল হয়ে যায়। পরে আচমকা তারা ফিরে এসে পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালায়।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গজারিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করবে বলে জানিয়েছেন ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গজারিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল গুয়াগাছিয়ায় কয়েকটি নৌ ডাকাত দল সক্রিয় রয়েছে। অবৈধ বালুমহাল পরিচালনা, নৌ যানে চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন কারণে গত কয়েক মাসে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস ও লালু বাহিনীর হাতে খুন হন ডাকাত সর্দার বাবলা, শ্যুটার মান্নান ও হৃদয় বাঘ।
ওই এলাকায় নৌ ডাকাতদের অপতৎপরতা কমাতে ২২ আগস্ট ইউনিয়নটির জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প চালু করা হয়। শুরু থেকেই অস্থায়ী এই পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের বিরোধিতা করে আসছে নৌ ডাকাত গ্রুপগুলো।
রবিউল হাসান বলেন, ঘটনা তদন্তের পর আট আসামির বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের নাম অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করে আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। সাংবাদিক তুহিনের ব্যবহৃত মোবাইল দুটি বন্ধ থাকায় এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
১১ ঘণ্টা আগেগত ২২ জুলাই যোগানিয়া ডিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আল মামুন যোগানিয়া বাজারে সেলুনে চুলকাটাতে গেলে শিমুল নন্দীসহ তার সহযোগীরা চুলকাটা কাঁচিসহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে মামুনের গলায় আঘাত করেন।
২০ ঘণ্টা আগেসংসারের এমন অভাব-অনটনের মধ্যে মা-বাবার কথা চিন্তা করে গত বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে আইসক্রিম ভ্যান নিয়ে রাস্তায় বেড়িয়ে পড়ে সুমন মোল্যা (১২), যে ভ্যান চালিয়ে বাবা এতদিন সংসারের হাল ধরে রেখেছিল। এরপর আর বাড়ি ফিরে আসেনি ছেলেটি।
২০ ঘণ্টা আগে