সাজেক যেতে বাধা নেই পর্যটকদের

বান্দরবান প্রতিনিধি

রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক ভ্যালি পর্যটনকেন্দ্রে রিসোর্টগুলোতে অগ্নিকাণ্ডের কারণে সাময়িকভাবে ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছিল স্থানীয় প্রশাসন। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ওই আদেশ দেওয়ার পর আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সেটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

এদিকে ঘটনার দিন সকালে যাওয়া পর্যটকদের অধিকাংশ বিকেলে ফিরেছেন। অক্ষত কটেজ-রিসোর্টের পর্যটকরা মঙ্গলবার সকালে ফিরে এসেছেন।

টানা প্রায় আট ঘণ্টা ধরে আগুনে পুড়ে রুইলুইয়ের বিশাল জায়গা এখন বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে। স্থানীয় ও ব্যবসায়ীদের ক্ষতি দেখে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে বৈদ্যুতিক ও ইন্টারনেটের তার।

সাজেক কটেজ ও রিসোর্ট মালিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক জিয়াউল হক বলেন, সাজেকে মোট ১২৬টি কটেজ-রিসোর্ট রয়েছে। এরমধ্যে ৩৪টি পুড়েছে।

বাঘাইছড়ি নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার বলেন, যাদের কটেজ-রিসোর্ট-রেস্তোরাঁ আগুনে পুড়েছে তারাতো ক্ষতিগ্রস্ত। এখন পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করলে যাদের প্রতিষ্ঠান অক্ষত আছে তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। তাই সবার মতামত নিয়ে পর্যটকদের ভ্রমণে প্রশাসন যে নিরুৎসাহিত করা হয়েছিল সেটি তুলে নেওয়া হয়েছে।

এদিকে এ ঘটনার তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

১ দিন আগে