চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির দ্বিতীয় দফায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় বান্দরবানের রুমা উপজেলার বেথেল পাড়ার কমিউনিটি সেন্টারে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়,এর আগে দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক হয়। এরপর গত ৫ নভেম্বর প্রথম সরাসরি বৈঠক হয়। এর চার মাস পর আজ দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লার নেতৃত্বে ১৩ জন সদস্য অংশ নেন।
অপরদিকে কেএনএফ’স রিপ্রেজেন্টেটিভ ফর পিস ডায়ালগের সেন্ট্রাল কমিটি ও টিম লিডার লালজংময়, সাংগঠনিক সম্পাদক লালসাংলম, সংগঠনটির প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা লালএংলিয়ানসহ আটজন সদস্য ছিলেন। বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্টা কমিটির এবং কেএনএফ উভয় পক্ষের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।
এসময় কেএনএফ এর কারাবন্দী ২৩ জনকে ৩ মাসের মধ্যে মুক্তি প্রদান, বেসামরিক নাগরিকদের প্রত্যাবাসন, পূর্নবাসনে সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ, অন্ন, বস্ত্র, বাসন্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা নিশ্চিতকরণসহ ৬ দফা দাবি আলোচনায় উপস্থাপন করা হয়।
বৈঠকে কেএনএফ এর সেন্ট্রাল কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক লাল জং ময় বলেন, শান্তি কমিটির সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠকের আলোচনা সফল ও সন্তোষজনক হয়েছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সভাপতি ক্য শৈ হ্লা বলেন, কেএনএফ এর দাবি বাস্তবায়ন করে দ্রুত পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে কাজ চলছে।
বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির চেয়ারম্যান ও পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) এস এম মঞ্জুরুল হক, অতিরিক্ত পলিশ সুপার (এএসপি) আব্দুল করিমসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কেএনএফ’র বিপথগামী সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লার নেতৃত্বে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতাদের নিয়ে ২০২৩ সালের জুন মাসে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠন করা হয়। এরপর থেকে সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে আসছে এই শান্তি কমিটি। এর ফলে পাহাড়ে সশস্ত্র কর্মকাণ্ড ও আতংক কিছুটা কমে আসে।
পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির দ্বিতীয় দফায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় বান্দরবানের রুমা উপজেলার বেথেল পাড়ার কমিউনিটি সেন্টারে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়,এর আগে দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক হয়। এরপর গত ৫ নভেম্বর প্রথম সরাসরি বৈঠক হয়। এর চার মাস পর আজ দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লার নেতৃত্বে ১৩ জন সদস্য অংশ নেন।
অপরদিকে কেএনএফ’স রিপ্রেজেন্টেটিভ ফর পিস ডায়ালগের সেন্ট্রাল কমিটি ও টিম লিডার লালজংময়, সাংগঠনিক সম্পাদক লালসাংলম, সংগঠনটির প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা লালএংলিয়ানসহ আটজন সদস্য ছিলেন। বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্টা কমিটির এবং কেএনএফ উভয় পক্ষের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।
এসময় কেএনএফ এর কারাবন্দী ২৩ জনকে ৩ মাসের মধ্যে মুক্তি প্রদান, বেসামরিক নাগরিকদের প্রত্যাবাসন, পূর্নবাসনে সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ, অন্ন, বস্ত্র, বাসন্থান, চিকিৎসা, শিক্ষা নিশ্চিতকরণসহ ৬ দফা দাবি আলোচনায় উপস্থাপন করা হয়।
বৈঠকে কেএনএফ এর সেন্ট্রাল কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক লাল জং ময় বলেন, শান্তি কমিটির সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠকের আলোচনা সফল ও সন্তোষজনক হয়েছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সভাপতি ক্য শৈ হ্লা বলেন, কেএনএফ এর দাবি বাস্তবায়ন করে দ্রুত পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে কাজ চলছে।
বৈঠকে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির চেয়ারম্যান ও পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) এস এম মঞ্জুরুল হক, অতিরিক্ত পলিশ সুপার (এএসপি) আব্দুল করিমসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কেএনএফ’র বিপথগামী সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লার নেতৃত্বে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতাদের নিয়ে ২০২৩ সালের জুন মাসে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠন করা হয়। এরপর থেকে সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে আসছে এই শান্তি কমিটি। এর ফলে পাহাড়ে সশস্ত্র কর্মকাণ্ড ও আতংক কিছুটা কমে আসে।
২০১৮ সালের জুন মাসে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের আট তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। ৪০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ তিন দফায় বাড়ানো হলেও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এর জন্য নকশা পরিবর্তন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের অসহযোগিতাকে দায়ী করছে।
১১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর রাণীনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দেড় হাজার কেজি চাল উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই চালগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা চালগুলো স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বারের জিম্মায় রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবস্থা নিতে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ
১ দিন আগে