লামা থেকে অপহৃত ৭ শ্রমিক উদ্ধার

বান্দরবান প্রতিনিধি
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২০: ৪২
লামা থানা। ছবি: সংগৃহীত

বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়ন থেকে অপহৃত সাত শ্রমিককে উদ্ধার করেছে যৌথ বাহিনী। সোমবার রাতে দিকে সরই ইউনিয়নের লুলাইং এলাকা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।

উদ্ধার হওয়া সাত শ্রমিক হলেন মো. নুরু (৫০), মো. আলমগীর (৩৫), মো. শফি আলম (৩২), মো. হেলাল (৪০) ও মো. জামাল (৩২)। অন্য দুজনের নাম জানা যায়নি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত শনিবার ভোর রাতে লামা উপজেলার লুলাইন এলাকা থেকে সাত শ্রমিককে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পরে তাদের পরিবারের কাছে ৮ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এ ঘটনার পর তাদের উদ্ধারে অভিযানে নামে যৌথ বাহিনী।

লামায় ৭ শ্রমিককে অপহরণের অভিযোগ

লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের কেয়াজুপাড়ার পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ উপ পরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান জানান, উদ্ধার সাত শ্রমিককে বাগানের মালিকের জিম্মায় পরিবারের সদস্যদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই সুস্থ আছেন।

এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি গভীর রাতে একই এলাকা থেকে সাত শ্রমিককে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পরে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে একদিন পর অক্ষত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

নেত্রকোণায় বিরোধের জেরে কৃষক খুন

নেত্রকোণার মদন উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে হারুন চৌধুরী (৬০) নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি তিয়শ্রী ইউনিয়নের শিবপাশা গ্রামের জজ মিয়া চৌধুরীর ছেলে।

১৬ ঘণ্টা আগে

নড়াইলে ১৫০ বছরের ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মী পূজার মেলা

স্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।

১৬ ঘণ্টা আগে

নিয়ন্ত্রণে আসেনি আশুলিয়ার পোশাক কারখানার আগুন

তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

১৭ ঘণ্টা আগে

খুনের মামলা রাজনৈতিক দেখিয়ে প্রত্যাহার চেষ্টার অভিযোগ

লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।

১৮ ঘণ্টা আগে