দেবতাখুম ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠল ২ বছর পর

বান্দরবান প্রতিনিধি
দেবতাখুমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ দুই বছর বন্ধ থাকার পর অবশেষে বান্দরবানের রোয়াংছড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট দেবতাখুম ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে জেলা প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) থেকে জনপ্রিয় এই পর্যটন স্পট ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার দেবতাখুম ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শামীম আরা রিনি।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সমন্বয় সংক্রান্ত কোর কমিটির গত ১৬ জানুয়ারি সভা করে। ওই সভার সিদ্ধান্ত এবং গত ৫ ফেব্রুয়ারি রোয়াংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের চিঠির আলোকে রোয়াংছড়ি উপজেলার দেবতাখুম পর্যটনকেন্দ্রটি মঙ্গলবার থেকে সব পর্যটকের জন্য উন্মুক্ত করা হলো।

পাহাড়ে সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় নিরাপত্তাজনিত কারণে নিষেধাজ্ঞা জারি করে জেলা প্রশাসন। এরপর কেটে গেছে প্রায় দুই বছর। কিন্তু দেবতাখুম আর পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত হয়নি।

জেলা প্রশাসন বলছে, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে পর্যটকদের দেবতাখুম ভ্রমণেও সমস্যা নেই। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

১ দিন আগে