বান্দরবান প্রতিনিধি
সারা দেশের মধ্যে তিন পার্বত্য জেলায় ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ বেশি। বিশেষ করে বান্দরবানে ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ বেশি হওয়ায় ম্যালেরিয়া নির্মূলের চলমান সেবার পাশাপাশি সবার জন্য টিকা এবং ঔষধ প্রয়োগ হতে পারে যুগোপযোগী পদক্ষেপ। আর এরই অংশ হিসাবে দেশে প্রথমবারের মতো জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলার ১০০ টি গ্রামের ১০ হাজার মানুষকে ম্যালেরিয়ার টিকা দেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেই লক্ষ্যে ম্যালেরিয়া নির্মূলের নতুন টিকার কার্যকারিতা নিয়ে একটি গবেষণা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বান্দরবানে।
আজ সোমবার ( ১ এপ্রিল) দুপুরে লামা উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আয়োজিত ম্যালেরিয়া নির্মূলে গবেষণা ‘সবার জন্য টিকা এবং সবার জন্য ঔষধ’ শীর্ষক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে গবেষণা বিষয়ক উপস্থাপনা করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও প্রধান গবেষক অধ্যাপক (ডা:) মো. আবুল ফয়েজ। এ সময় তিনি জানান, এ ধারাবাহিকতায় জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলার ১০০টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষকে এই প্রথম আগামী বছর থেকে চার ধাপে বিনামূল্যে ম্যালেরিয়ার টিকা ও ঔষধ দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার জেসমিন আক্তারের সঞ্চালনায় এ আয়োজনের সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মাঈনুদ্দীন মোর্শেদ। স্বাগত বক্তব্য দেন বান্দরবান জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. এম এম নয়ন সালাউদ্দিন।
এতে অন্যদের মধ্যে বান্দরবান সিভিল সার্জন মো. মাহাবুবুর রহমান, সাবেক সিভিল সার্জন পুচুন, ডা. অংচালু, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক মো. আমির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এ গবেষণায় জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচি, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্বাবধানে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ব্র্যাক, সিআইপিআরবি, মাহিদল অক্সফোর্ড রিসার্চ ইউনিট, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড ও জেনার ইনস্টিটিউট, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সম্পৃক্ত রয়েছেন।
গবেষণা শেষে আগামী বছর থেকে লামা ও আলীকদম উপজেলায় উদ্ভাবিত ম্যালেরিয়ার এই টিকা প্রয়োগ শুরু হবে বলে জানান অধ্যাপক (ডা:) মো. আবুল ফয়েজ।
প্রসঙ্গত, ২০৩০ সালের মধ্যে ম্যালেরিয়া নির্মূলে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
সারা দেশের মধ্যে তিন পার্বত্য জেলায় ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ বেশি। বিশেষ করে বান্দরবানে ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ বেশি হওয়ায় ম্যালেরিয়া নির্মূলের চলমান সেবার পাশাপাশি সবার জন্য টিকা এবং ঔষধ প্রয়োগ হতে পারে যুগোপযোগী পদক্ষেপ। আর এরই অংশ হিসাবে দেশে প্রথমবারের মতো জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলার ১০০ টি গ্রামের ১০ হাজার মানুষকে ম্যালেরিয়ার টিকা দেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেই লক্ষ্যে ম্যালেরিয়া নির্মূলের নতুন টিকার কার্যকারিতা নিয়ে একটি গবেষণা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বান্দরবানে।
আজ সোমবার ( ১ এপ্রিল) দুপুরে লামা উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে আয়োজিত ম্যালেরিয়া নির্মূলে গবেষণা ‘সবার জন্য টিকা এবং সবার জন্য ঔষধ’ শীর্ষক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে গবেষণা বিষয়ক উপস্থাপনা করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও প্রধান গবেষক অধ্যাপক (ডা:) মো. আবুল ফয়েজ। এ সময় তিনি জানান, এ ধারাবাহিকতায় জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলার ১০০টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষকে এই প্রথম আগামী বছর থেকে চার ধাপে বিনামূল্যে ম্যালেরিয়ার টিকা ও ঔষধ দেওয়া হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার জেসমিন আক্তারের সঞ্চালনায় এ আয়োজনের সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মাঈনুদ্দীন মোর্শেদ। স্বাগত বক্তব্য দেন বান্দরবান জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. এম এম নয়ন সালাউদ্দিন।
এতে অন্যদের মধ্যে বান্দরবান সিভিল সার্জন মো. মাহাবুবুর রহমান, সাবেক সিভিল সার্জন পুচুন, ডা. অংচালু, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক মো. আমির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এ গবেষণায় জাতীয় ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচি, সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্বাবধানে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ব্র্যাক, সিআইপিআরবি, মাহিদল অক্সফোর্ড রিসার্চ ইউনিট, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড ও জেনার ইনস্টিটিউট, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সম্পৃক্ত রয়েছেন।
গবেষণা শেষে আগামী বছর থেকে লামা ও আলীকদম উপজেলায় উদ্ভাবিত ম্যালেরিয়ার এই টিকা প্রয়োগ শুরু হবে বলে জানান অধ্যাপক (ডা:) মো. আবুল ফয়েজ।
প্রসঙ্গত, ২০৩০ সালের মধ্যে ম্যালেরিয়া নির্মূলে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
নওগাঁর রাণীনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দেড় হাজার কেজি চাল উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই চালগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা চালগুলো স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বারের জিম্মায় রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবস্থা নিতে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ
১ দিন আগেগত ১০ বছরে এই অঞ্চলে পাট চাষের পরিমাণ প্রায় ৪০% কমেছে। আর গত ২০ বছরের হিসাবে এই হ্রাসের পরিমাণ ৭০%।
১ দিন আগে