টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই হয়েছে। ক্যাম্প থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে। ক্যাম্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঘুমন্ত অবস্থাতেই শিশুটি প্রাণ হারিয়েছে। আগুন লাগার পর থেকে আরও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফের নয়াপাড়া মৌচনি ক্যাম্পের জি-ব্লকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ও ক্যাম্পে অবস্থানরত রোহিঙ্গা বাসিন্দারা প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
মৌচনি ২৬ নম্বর ক্যাম্পের সহকারী ক্যাম্প ইনচার্জ (সিনিয়র সহকারী সচিব) মোস্তাক আহমেদ জানান, এক ঘণ্টার পর আগুন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ওই ক্যাম্প থেকে ঘুমন্ত অবস্থায় নিহত এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার বয়স আনুমানিক পাঁচ-ছয় বছর।
আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি মোস্তাক আহমেদ। তিনি বলেন, আগুন কীভাবে লেগেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে।
২৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মো. আয়াছ জানান, রাতে হঠাৎ বাজারের পাশে আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ক্যাম্পের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক শ ঘর আগুনে পুড়ে গেছে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঘটনা নতুন নয়। সবশেষ গত ২৪ ডিসেম্বর উখিয়ার ক্যাম্প ১ পশ্চিম লাম্বাশিয়ার সি ব্লকে আগুন লাগলে অন্তত ৫৪৬টি ঘর পুড়ে যায়। ওই আগুনে এক শিশুসহ অন্তত দুজনের মৃত্যু হয়।
কক্সবাজারের টেকনাফে একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই হয়েছে। ক্যাম্প থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে। ক্যাম্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঘুমন্ত অবস্থাতেই শিশুটি প্রাণ হারিয়েছে। আগুন লাগার পর থেকে আরও দুজন নিখোঁজ রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফের নয়াপাড়া মৌচনি ক্যাম্পের জি-ব্লকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ও ক্যাম্পে অবস্থানরত রোহিঙ্গা বাসিন্দারা প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
মৌচনি ২৬ নম্বর ক্যাম্পের সহকারী ক্যাম্প ইনচার্জ (সিনিয়র সহকারী সচিব) মোস্তাক আহমেদ জানান, এক ঘণ্টার পর আগুন মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ওই ক্যাম্প থেকে ঘুমন্ত অবস্থায় নিহত এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার বয়স আনুমানিক পাঁচ-ছয় বছর।
আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি মোস্তাক আহমেদ। তিনি বলেন, আগুন কীভাবে লেগেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে।
২৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মো. আয়াছ জানান, রাতে হঠাৎ বাজারের পাশে আগুন লাগে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ক্যাম্পের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক শ ঘর আগুনে পুড়ে গেছে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঘটনা নতুন নয়। সবশেষ গত ২৪ ডিসেম্বর উখিয়ার ক্যাম্প ১ পশ্চিম লাম্বাশিয়ার সি ব্লকে আগুন লাগলে অন্তত ৫৪৬টি ঘর পুড়ে যায়। ওই আগুনে এক শিশুসহ অন্তত দুজনের মৃত্যু হয়।
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বর্ষণে তিস্তা নদীর পানি আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে উত্তরের পাঁচ জেলা—লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত এক লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোণার মদন উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে হারুন চৌধুরী (৬০) নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি তিয়শ্রী ইউনিয়নের শিবপাশা গ্রামের জজ মিয়া চৌধুরীর ছেলে।
১৭ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৮ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৯ ঘণ্টা আগে