প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্ত্র লুটের মামলায় বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৩০ আসামিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে র্যাব, পুলিশের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বান্দরবান জেলা কারাগার থেকে তাঁদের চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়।
জেলা কারাগার সূত্র জানায়, রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের ঘটনায় বান্দরবান কারাগারে থাকা কেএনএফের ৩০ সদস্যকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। বান্দরবানের জেলখানায় স্থান সংকুলান না হওয়ায় তাঁদের চট্টগ্রাম কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। এদের মধ্যে কেএনএফের ১৫ জন নারী ও ১৫ জন পুরুষ সদস্য রয়েছেন।
এ বিষয়ে বান্দরবান জেল সুপার জান্নাতুল ফরহাদ বলেন, কারাগারে স্থান সংকুলান না হওয়ায় কেএনএফের ৩০ আসামিকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আদালতে হাজিরা থাকলে তাঁদের আবার নিয়ে আসা হবে, বা ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবান সদরে গত ২৩ মে দুজন, ১৯ মে রুমা-রোয়াংছড়ি সীমান্তবর্তী ডেবাছড়া এলাকায় তিনজন, ৭ মে রুমার দুর্গম দার্জিলিংপাড়ায় একজন, ২৮ এপ্রিল রুমার রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়নে দুজন, ২২ এপ্রিল রুমার দুর্গম মুনলাই পাড়ায় একজন কেএনএফ সশস্ত্র সদস্য মারা যায়। নিহতরা সবাই বম সম্প্রদায়ের পুরুষ সদস্য। এ সময় কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, ১৪টি অস্ত্র লুট ও ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে কেএনএফ। এরপর থেকে কেএনএফ সদস্যদের ধরতে যৌথ অভিযান চলছে। এ পর্যন্ত যৌথ অভিযানে কেএনএফের ৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্ত্র লুটের মামলায় বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৩০ আসামিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে র্যাব, পুলিশের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বান্দরবান জেলা কারাগার থেকে তাঁদের চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়।
জেলা কারাগার সূত্র জানায়, রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের ঘটনায় বান্দরবান কারাগারে থাকা কেএনএফের ৩০ সদস্যকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। বান্দরবানের জেলখানায় স্থান সংকুলান না হওয়ায় তাঁদের চট্টগ্রাম কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। এদের মধ্যে কেএনএফের ১৫ জন নারী ও ১৫ জন পুরুষ সদস্য রয়েছেন।
এ বিষয়ে বান্দরবান জেল সুপার জান্নাতুল ফরহাদ বলেন, কারাগারে স্থান সংকুলান না হওয়ায় কেএনএফের ৩০ আসামিকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আদালতে হাজিরা থাকলে তাঁদের আবার নিয়ে আসা হবে, বা ভার্চুয়ালি হাজিরা নেওয়া হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবান সদরে গত ২৩ মে দুজন, ১৯ মে রুমা-রোয়াংছড়ি সীমান্তবর্তী ডেবাছড়া এলাকায় তিনজন, ৭ মে রুমার দুর্গম দার্জিলিংপাড়ায় একজন, ২৮ এপ্রিল রুমার রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়নে দুজন, ২২ এপ্রিল রুমার দুর্গম মুনলাই পাড়ায় একজন কেএনএফ সশস্ত্র সদস্য মারা যায়। নিহতরা সবাই বম সম্প্রদায়ের পুরুষ সদস্য। এ সময় কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, ১৪টি অস্ত্র লুট ও ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে কেএনএফ। এরপর থেকে কেএনএফ সদস্যদের ধরতে যৌথ অভিযান চলছে। এ পর্যন্ত যৌথ অভিযানে কেএনএফের ৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
জীবনের শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে শিল্পী বিমানেষ বিশ্বাস বলেন, তার জীবনের একমাত্র চাওয়া হলো—‘গুরুর স্বপ্ন পূরণের কাজ করতে করতে যদি এই জীবন প্রদীপ নিভে যায়, তবে সেখানেই শান্তি।’
৭ ঘণ্টা আগেনিহত আবদুল হাকিম উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাচখাইন গ্রামের বাসিন্দা এবং ওই এলাকায় তার প্রতিষ্ঠিত হামিম অ্যাগ্রো নামে একটি গরুর খামারের স্বত্বাধিকারী। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আবদুল হাকিম গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হলেও তার দলীয় পদ-পদবির বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণে নানা অভিনব কৌশল অবলম্বন করছেন প্রার্থীরা। কেউ কৃষকের পোশাকে, কেউ আবার পুলিশ অফিসারের সাজে প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাজও।
১ দিন আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। চট্টগ্রামে এখন টেলিভিশনের সাংবাদিকদের ওপর হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বক্তারা সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতিসহ দেশে খুন হওয়া সকল সাংবাদিক হত্যার দ্রুত বিচারও দাবি করেন।
১ দিন আগে