কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফের বাড়ি। কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বাড়িটি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের সময়েও ভাঙচুর করা হয়েছিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে নেতাকর্মীরা বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে শহরের পিটিআই সড়কে তিন তলা বাড়িটি ভাঙতে শুরু করেন।
স্থানীয়রা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে নেতাকর্মীরা বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা মোড় থেকে মশাল মিছিল নিয়ে হানিফের বাড়ির সামনে যান। এ সময় বুলডোজার নিয়ে প্রথমে বাড়ির প্রধান ফটক ও সীমানা প্রাচীর ভেঙে ফেলা হয়।
রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত হানিফের বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় ছাত্ররা স্লোগান দেন ‘স্বৈরাচারের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও পুড়িয়ে দাও’। আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন এ সময় বাড়ির সামনে ভিড় করেন।
পরে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খানের শহরের কদমতলা সাত তলা বাড়ির দিকে যায় মিছিল। ওই বাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিক্ষুব্ধরা।
গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর থেকে মাহবুবউল আলম হানিফের কোনো খোঁজ নেই। কেউ কেউ বলে থাকেন, তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন। ৪ ও ৫ আগস্ট দুই দফায় তার কুষ্টিয়ার বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়। বাড়ির জিনিসপত্র লুটপাটও করা হয়। ওই সময় থেকে শুধু কাঠামো নিয়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রিত শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়াকে ঘিরে এ দিন রাত ৮টার দিকে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেয় ছাত্র-জনতা। এখন বুলডোজার, এক্সক্যাভেটর দিয়ে ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আগুন দেওয়া হয়েছে ধানমন্ডি ৫/এ ঠিকানায় অবস্থিত শেখ হাসিনার পারিবারিক বাসভবন সুধাসদনে।
এ ছাড়া খুলনায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার চাচাতো ভাইদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয় হয়েছে। সিলেটে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনের শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক ভেঙে দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামের জামাল খান মোড়েও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভঙচুর করেছে ছাত্র-জনতা।
কুষ্টিয়ায় বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফের বাড়ি। কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বাড়িটি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের সময়েও ভাঙচুর করা হয়েছিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে নেতাকর্মীরা বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে শহরের পিটিআই সড়কে তিন তলা বাড়িটি ভাঙতে শুরু করেন।
স্থানীয়রা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ব্যানারে নেতাকর্মীরা বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা মোড় থেকে মশাল মিছিল নিয়ে হানিফের বাড়ির সামনে যান। এ সময় বুলডোজার নিয়ে প্রথমে বাড়ির প্রধান ফটক ও সীমানা প্রাচীর ভেঙে ফেলা হয়।
রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত হানিফের বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় ছাত্ররা স্লোগান দেন ‘স্বৈরাচারের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও পুড়িয়ে দাও’। আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন এ সময় বাড়ির সামনে ভিড় করেন।
পরে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খানের শহরের কদমতলা সাত তলা বাড়ির দিকে যায় মিছিল। ওই বাড়িতেও ভাঙচুর চালান বিক্ষুব্ধরা।
গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর থেকে মাহবুবউল আলম হানিফের কোনো খোঁজ নেই। কেউ কেউ বলে থাকেন, তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন। ৪ ও ৫ আগস্ট দুই দফায় তার কুষ্টিয়ার বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়। বাড়ির জিনিসপত্র লুটপাটও করা হয়। ওই সময় থেকে শুধু কাঠামো নিয়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রিত শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়াকে ঘিরে এ দিন রাত ৮টার দিকে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়ে আগুন দেয় ছাত্র-জনতা। এখন বুলডোজার, এক্সক্যাভেটর দিয়ে ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আগুন দেওয়া হয়েছে ধানমন্ডি ৫/এ ঠিকানায় অবস্থিত শেখ হাসিনার পারিবারিক বাসভবন সুধাসদনে।
এ ছাড়া খুলনায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার চাচাতো ভাইদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয় হয়েছে। সিলেটে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনের শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক ভেঙে দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামের জামাল খান মোড়েও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভঙচুর করেছে ছাত্র-জনতা।
অলিউল্লাহ ও আবু তালেব দুর্ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত অবস্থায় শিশু তানিমকে শ্রীপুর উপজেলার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তানিমের বাবা সিরাজগঞ্জের হাফিজুর রহমান (৪০) ও মা স্ত্রী ছালমা বেগম (৩৫) এ সময় আহত হয়েছেন।
১ দিন আগেনেত্রকোনার মোহনগঞ্জে পূজামণ্ডপে বখাটেদের হামলায় অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৯-১০ জনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আহত একজন।
১ দিন আগেনৌকায় থাকা নারী পুরুষসহ বেশ কয়েকজন নদীর তীরে উঠতে পারলেও তাদের সঙ্গে থাকা দুই শিশু নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ হয়। স্থানীয়রা নৌকা ডুবে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিখোঁজ দুই শিশুকে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়।
২ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক এহতেশাম হককে।
২ দিন আগে