
খুলনা প্রতিনিধি

বাউল আবুল সরকারের মুক্তি এবং সারা দেশে মাজার ও দরগাহ ভাঙচুরের প্রতিবাদে খুলনায় গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের বিক্ষোভ সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এই হামলায় বামপন্থী ছাত্রসংগঠনটির কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বিকেল ৫টার দিকে নগরের শিববাড়ী মোড়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান খুলনা মহানগর পুলিশের সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ওসি কবির হোসেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে বামপন্থী কয়েকটি সংগঠন মানিকগঞ্জের বাউল আবুল সরকারের মুক্তিসহ বিভিন্ন স্থানে বাউল ও দেশীয় সংস্কৃতির ওপর হামলা এবং বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে কর্মসূচি ঘোষণা করে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা সেখানে ব্যানার নিয়ে কর্মসূচি শুরু করেন।
অন্যদিকে একই স্থানে একই সময় পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে প্রচারণা করে ‘ছাত্র-জনতা’ নামের একটি বিক্ষুব্ধ অংশ। তাদের অভিযোগ, বাউল আবুল সরকার মহান আল্লাহর শানে কটূক্তি করেছেন। ঘোষণার পর থেকে শিববাড়ী মোড়ের বিভিন্ন স্থানে ছোট ছোট দলে লোকজন জড়ো হতে থাকে।
একপর্যায়ে তারা বাউল আবুল সরকারের পক্ষের লোকদের প্রতিহতের ঘোষণা দেয়। তারা তাদের ধাওয়া করে ব্যানার কেড়ে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়, ‘বাউলদের পক্ষে কেউ এলে প্রতিহত করা হবে। নাস্তিকদের জায়গা খুলনায় হবে না’ বলে স্লোগান দেওয়া হয়।
কেএমপির সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কবির হোসেন জানান, দুটি পক্ষ একই স্থানে কর্মসূচি ঘিরে উত্তেজনা থাকায় আগে থেকে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
ব্যানার পোড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। আমরা সব পক্ষকে শান্ত থাকার কথা বলেছি।’

বাউল আবুল সরকারের মুক্তি এবং সারা দেশে মাজার ও দরগাহ ভাঙচুরের প্রতিবাদে খুলনায় গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের বিক্ষোভ সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এই হামলায় বামপন্থী ছাত্রসংগঠনটির কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বিকেল ৫টার দিকে নগরের শিববাড়ী মোড়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান খুলনা মহানগর পুলিশের সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ওসি কবির হোসেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে বামপন্থী কয়েকটি সংগঠন মানিকগঞ্জের বাউল আবুল সরকারের মুক্তিসহ বিভিন্ন স্থানে বাউল ও দেশীয় সংস্কৃতির ওপর হামলা এবং বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে কর্মসূচি ঘোষণা করে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা সেখানে ব্যানার নিয়ে কর্মসূচি শুরু করেন।
অন্যদিকে একই স্থানে একই সময় পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে প্রচারণা করে ‘ছাত্র-জনতা’ নামের একটি বিক্ষুব্ধ অংশ। তাদের অভিযোগ, বাউল আবুল সরকার মহান আল্লাহর শানে কটূক্তি করেছেন। ঘোষণার পর থেকে শিববাড়ী মোড়ের বিভিন্ন স্থানে ছোট ছোট দলে লোকজন জড়ো হতে থাকে।
একপর্যায়ে তারা বাউল আবুল সরকারের পক্ষের লোকদের প্রতিহতের ঘোষণা দেয়। তারা তাদের ধাওয়া করে ব্যানার কেড়ে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়, ‘বাউলদের পক্ষে কেউ এলে প্রতিহত করা হবে। নাস্তিকদের জায়গা খুলনায় হবে না’ বলে স্লোগান দেওয়া হয়।
কেএমপির সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কবির হোসেন জানান, দুটি পক্ষ একই স্থানে কর্মসূচি ঘিরে উত্তেজনা থাকায় আগে থেকে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
ব্যানার পোড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। আমরা সব পক্ষকে শান্ত থাকার কথা বলেছি।’

আমান উল্লাহ আমান বলেন, “দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ফেরাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের রায়েই দেশের ভবিষ্যৎ ঠিক হবে।”
১ দিন আগে
ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে এসে মূল ফটকের সামনে সড়কে টায়ার ও বেঞ্চে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে যশোর–চৌগাছা সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। পরে ফাঁড়ি ও থানা পুলিশ এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে।
১ দিন আগে
মশাল মিছিলকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী শরীফ উদ্দিন ও মনোনয়ন বঞ্চিত সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া, পাল্টা-ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২ দিন আগে
এছাড়া কানাইপুর জামে মসজিদ, কানাইপুর জামেয়া আশরাফিয়া মাদ্রাসা এবং ফরিদপুর মুসলিম মিশনসহ ফরিদপুরে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও এতিমখানায় পৃথকভাবে কোরআনখানি, দোয়া মাহফিলসহ এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হবে।
২ দিন আগে