সাম্প্রতিক সময়ে ডিম নিয়ে নানা নাটক দেখেছে দেশের মানুষ। ডিমের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য বেশকিছু উদ্যোগ নেওয়ার ফলে নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করেছে ডিমের দাম। তবে এই বহুল প্রয়োজনিয় পণ্যটির দাম কমলেও এবার অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে মাছ, মাংস ও সবজির দাম।
অবশেষে দেশের বাজারে আসতে চলেছে ‘রয়্যাল এনফিল্ড’। আগামী ২১ অক্টোবর ৩৫০ সিসির বাইকটি বাংলাদেশে লঞ্চ হতে যাচ্ছে। চলতি বছরের এপ্রিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চালু হয় ‘রয়্যাল এনফিল্ড বাংলাদেশ’ নামের পেইজ। এই পেইজেই প্রথমে জানানো হয়েছিল বিষয়টি।
তবে উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যাপ্ত সরবরাহ করলে শুক্রবার সকাল থেকে খুচরা পর্যায়ে ৪৮ টাকা হালি ডিম বিক্রি করা সম্ভব হবে। আর প্রতি ডজন ডিম বিক্রি করা যাবে ১৫০ টাকায়। সে অনুযায়ীই পাইকারি পর্যায়ে দাম রাখা হবে।
কর্ণফুলী টানেল এখন ঘাড়ের ওপর বোঝা হয়ে উঠেছে।প্রায় সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা খরচ করে নির্মিত টানেল বেশির ভাগ সময় থাকে ফাঁকা। নেই যানবাহনের চাপ। নির্মাণের আগে জরিপে ২০ হাজারের বেশি গাড়ি চলবে বলা হলেও এখন গড়ে দৈনিক সাড়ে চার হাজার গাড়ি চলছে।
ডিমের বাজারের চলমান অস্থিরতা দূর করতে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে সরকারি দামে ডিম বিক্রির কার্যক্রম। এরই অংশ হিসেবে রাজধানীতে ডিমের প্রধান দুই পাইকারি বাজার তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারে প্রতিদিন ২০ লাখ ডিম সরবরাহ করবে শীর্ষস্থানীয় ডিম উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলো।
প্রতি কেজি কাঁচা করিচ ৬০ টাকা কেজি দরে আমদানি করা হয়েছে। এ ছাড়া কেজি প্রতি আদমানিকারক প্রতিষ্ঠানকে শুল্ক দিতে হবে ৩৬ টাকা। সে হিসেবে আমদানিকৃত প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম পড়ে ৯৬ টাকা।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, বুধবার থেকে উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা। খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে হিসাবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।
আলোচিত সময়ে রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৪ কোটি ৫৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে একটি ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৯ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার
এখন পণ্যের সরবরাহ একটু কম জানিয়ে উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে, বন্যা হয়েছে। যেসব জায়গায় আগে বৃষ্টি, বন্যা হতো না, সেসব জায়গায় এবার হয়েছে। এতে ফসল নষ্ট হয়েছে।
গ্রামীণ ব্যাংককে ২০২৯ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের অর্জিত সব আয়কে আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-সংলগ্ন কচুক্ষেত এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন ৮টি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকাল থেকে বেতনের দাবিতে ইউনিফর্ম টেক্সটাইল লিমিটেডের কর্মীরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেন। এতে আশপাশের সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে বেনাপোল মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক আসওয়াদুল ইসলাম জানান, সরকার গত মাসের ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছিল। এতে করে গেলে ১৭ দিনে ৫৩২ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি করেছেন ব্যবসায়ীরা।
বিশ্ববাজারে সোনার দামে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। সর্বোচ্চ দামের রেকর্ড গড়ার পর কিছুটা দরপতন হলেও এখন ফের দাম বাড়ছে দামি এই ধাতুটির। দুদিনে প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়েছে ৫০ ডলার।
অনুসন্ধানে গিয়ে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে কয়েকটি কারণ জানা গেল। প্রথমত, টানা বৃষ্টি ও বন্যার কারণে অনেক এলাকায় ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমে যাওয়া, বৈদেশিক মার্কেটে কিছু কিছু পণ্যের দাম বৃদ্ধি এবংচাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেট বন্ধের কথা বললেও সেগুলো পুরোমাত্রায় সচল থাকা। পূজোর কারণে ভারত থ
রাজনৈতিক অস্থিরতা, সরকার পতন এবং শ্রমিক অসন্তোষের জেরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশের একটা অংশ প্রতিবেশী ভারতসহ বিভিন্ন দেশের বাজারে চলে যাবার ঘটনায় উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিস্থিতিকে দেশের সবচে বড় রপ্তানি খাতের জন্য গভীর সংকট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, পূজার অতিথি আপ্যায়নে খাবারের প্রধান তালিকায় ইলিশ রাখে ওপারের বাঙালিরা। আগে ইলিশ সাধারণ রফতানি পণ্যের তালিকায় উন্মুক্ত থাকলেও উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ২০১২ সালে দেশের বাইরে ইলিশ রফতানি বন্ধ করে দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। তবে ২০১৯ সাল থেকে বিশেষ বিবেচনায় কেবল দুর্গাপূজাতে ইলিশ রফতানির সুযোগ দেয়
উপদেষ্টা বলেন, ‘পত্রিকায় খবর এসেছে, আমদানির কারণে ডিমের দাম কমে গেল। তাহলে বোঝা যাচ্ছে, এখানে একটা কারসাজি আছে। এখানে কোনো একটা পক্ষ সক্রিয়, যারা ডিমের দাম বাড়িয়েছে। তা না হলে কমে কী করে?’