
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রেমিট্যান্স তথা প্রবাসী আয়ে দেশের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছে মার্চ মাস। আগের অনুমান সত্যি করেই সদ্য বিদায়ী এ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল তিন বিলিয়ন তথা ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। দেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ তিন বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে ঈদুল ফিতর সামনে রেখে মার্চ মাসের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহে ঊর্ধ্বগতি দেখা যায়। এ মাসের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ছাড়িয়ে যায় ২২৫ কোটি মার্কিন ডলার। পরের কয়েক দিনেও রেমিট্যান্স প্রবাহের ধারা অব্যাহত থাকায় তা ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৬৪ কোটি মার্কিন ডলার। মার্চ মাসের আগ পর্যন্ত এটিই ছিল এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড, যা এখন দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ২০২০ সালের জুলাই, যে মাসে প্রবাসীরা ২৫৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। এ ছাড়া আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার ও নভেম্বর মাসে ২২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে।
ডিসেম্বরে রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহের পর বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১৯ কোটি ডলার। পরে ফেব্রুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স আসে ২৫৩ কোটি মার্কিন ডলার। রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিহাসে এটি চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
এদিকে মার্চ মাসের রেমিট্যান্সসহ চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে দেশে রেমিট্যান্স ছাড়িয়ে গেল দুই হাজার ১৫০ কোটি ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, চলতি অর্থবছরেও রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের অর্থবছরগুলোর রেকর্ড ভেঙে দেবে।

রেমিট্যান্স তথা প্রবাসী আয়ে দেশের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছে মার্চ মাস। আগের অনুমান সত্যি করেই সদ্য বিদায়ী এ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল তিন বিলিয়ন তথা ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। দেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ তিন বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে ঈদুল ফিতর সামনে রেখে মার্চ মাসের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহে ঊর্ধ্বগতি দেখা যায়। এ মাসের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ছাড়িয়ে যায় ২২৫ কোটি মার্কিন ডলার। পরের কয়েক দিনেও রেমিট্যান্স প্রবাহের ধারা অব্যাহত থাকায় তা ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৬৪ কোটি মার্কিন ডলার। মার্চ মাসের আগ পর্যন্ত এটিই ছিল এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড, যা এখন দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ২০২০ সালের জুলাই, যে মাসে প্রবাসীরা ২৫৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। এ ছাড়া আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার ও নভেম্বর মাসে ২২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে।
ডিসেম্বরে রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহের পর বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১৯ কোটি ডলার। পরে ফেব্রুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স আসে ২৫৩ কোটি মার্কিন ডলার। রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিহাসে এটি চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।
এদিকে মার্চ মাসের রেমিট্যান্সসহ চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে দেশে রেমিট্যান্স ছাড়িয়ে গেল দুই হাজার ১৫০ কোটি ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, চলতি অর্থবছরেও রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের অর্থবছরগুলোর রেকর্ড ভেঙে দেবে।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে