
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট অলি আহমদ (বীর বিক্রম) বলেছেন, এই সরকারের সামনে বিপদ আসন্ন এবং ধ্বংস অনিবার্য, কিছুতেই শেষ রক্ষা হবে না।
তিনি সোমবার রাজধানীর পূর্ব পান্থপথস্থ এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এলডিপির অঙ্গ সংগঠন গণতান্ত্রিক যুবদল আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
কর্নেল অলি বলেন, আপনাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বর্তমান সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় খেলাপী ঋণ বেড়ে এখন ১ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা হয়েছে। অথচ প্রকৃত খেলাপী ঋণ ৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। প্রকৃত তথ্য ধামাচাপা দিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন বিশ্ব ব্যাংকের ঋণ। বিশ্ব ব্যাংক এই বিশেষ ঋণের জন্য সুদ দাবি করেছে ৫% শতাংশ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছে বিগত ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন, আগস্ট মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে ৯.৮৩ শতাংশ। ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বকেয়া ছিল ৫০ মিলিয়ন ডলার। দেড় মাসে ৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। জ্বালানি তেল খরিদ করার ডলার নেই। হালনাগাদ জ্বালানি তেল বাবদ দেনা ৬৭০ মিলিয়ন ডলার। বৈদেশিক ঋণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের উর্ধ্বে। অর্থনৈতিকভাবে আমরা একটি জলন্ত অগ্নিকুন্ডের উপর দাঁড়িয়ে আছি।দ্রুত ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে।
তিনি বলেন, নিত্যপণ্যের ক্রমাগত মূল্য বৃদ্ধি মানুষকে অসহায়ত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বেকার সমস্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যুবসমাজ হতাশ। দেশ মেধাশুন্য হয়ে পড়ছে। সমাজে মধ্যবিত্তের বিলুপ্তি ঘটছে। এখন আছে শুধু ধনী আর দরিদ্র।
তিনি আরও বলেন, নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও পলিথিন উৎপাদন হচ্ছে। নিশ্চয়ই এর সাথে সরকারের দুর্নীতিবাজরা জড়িত। এ ব্যাপারে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কি কোন দায়িত্ব নেই।? তাদের কাজ কি শুধু বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি ও মিথ্যা মামলা রুজু করা, মারপিট করা।
‘অবৈধ অস্ত্র দৃশ্যমান, আওয়ামী সন্ত্রাসীরা অহরহ পুলিশের সামনে অস্ত্র ব্যবহার করছে। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায়। মনে রাখবেন আমাদের সবাইকে কুকর্মের ফল ভোগ করতে হবে, জবাবদিহি করতে হবে। এখনও সময় আছে সাধু সাবধান। ধ্বংস অনিবার্য, দেশ বাঁচান, মানুষকে শান্তিতে থাকতে দিন,’ বলেন অলি।
তিনি বলেন, ইদানিং দেখছি হতদরিদ্রদের প্রশিক্ষণের টাকাও ভাগবাটোয়ারা হচ্ছে। এর সাথে একজন মন্ত্রীর এপিএসও জড়িত। কথা হলো মন্ত্রী এর দায়িত্ব কীভাবে এড়াতে পারেন। নতুনভাবে এলপিজি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি হওয়ায় গরীবরা কীভাবে বাঁচবে।
তিনি বলেন, সবকিছু বিবেচনা করলে সহজে বুঝা যায় বিপদ আসন্ন এবং ধ্বংস অনিবার্য, শেষ রক্ষা হবে না।
গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুল আলম তালুকদার, ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, এডভোকেট এসএম মোরশেদ, অধ্যক্ষ সাকলায়েন, এলডিপির ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপিকা কারিমা খাতুন, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক এডভোকেট আবুল হাশেম, প্রচার সম্পাদক এডভোকেট নিলু, প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান মাহবুব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আজগর বাবু, সহ-দপ্তর ওমর ফারুক সুমন, ঢাকা মহানগর পূর্ব এলডিপি’র সভাপতি মো. সোলায়মান, পশ্চিম এলডিপি’র সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাদাত হোসেন মানিক, উত্তর এলডিপি’র সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনি, দক্ষিণ এলডিপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, গণতান্ত্রিক আইনজীবি ফোরামের সভাপতি এড.নূরে আলম,, গণতান্ত্রিক শ্রমিক দলের সভাপতি এফএমএ আল মামুন, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, গণতান্ত্রিক কৃষক দলের সভাপতি এবিএম সেলিম, গণতান্ত্রিক ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কাজী কামরুল হাসানসহ প্রমুখ।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট অলি আহমদ (বীর বিক্রম) বলেছেন, এই সরকারের সামনে বিপদ আসন্ন এবং ধ্বংস অনিবার্য, কিছুতেই শেষ রক্ষা হবে না।
তিনি সোমবার রাজধানীর পূর্ব পান্থপথস্থ এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এলডিপির অঙ্গ সংগঠন গণতান্ত্রিক যুবদল আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
কর্নেল অলি বলেন, আপনাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই বর্তমান সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় খেলাপী ঋণ বেড়ে এখন ১ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা হয়েছে। অথচ প্রকৃত খেলাপী ঋণ ৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। প্রকৃত তথ্য ধামাচাপা দিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজন বিশ্ব ব্যাংকের ঋণ। বিশ্ব ব্যাংক এই বিশেষ ঋণের জন্য সুদ দাবি করেছে ৫% শতাংশ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছে বিগত ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন, আগস্ট মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে ৯.৮৩ শতাংশ। ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বকেয়া ছিল ৫০ মিলিয়ন ডলার। দেড় মাসে ৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। জ্বালানি তেল খরিদ করার ডলার নেই। হালনাগাদ জ্বালানি তেল বাবদ দেনা ৬৭০ মিলিয়ন ডলার। বৈদেশিক ঋণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের উর্ধ্বে। অর্থনৈতিকভাবে আমরা একটি জলন্ত অগ্নিকুন্ডের উপর দাঁড়িয়ে আছি।দ্রুত ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে।
তিনি বলেন, নিত্যপণ্যের ক্রমাগত মূল্য বৃদ্ধি মানুষকে অসহায়ত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বেকার সমস্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যুবসমাজ হতাশ। দেশ মেধাশুন্য হয়ে পড়ছে। সমাজে মধ্যবিত্তের বিলুপ্তি ঘটছে। এখন আছে শুধু ধনী আর দরিদ্র।
তিনি আরও বলেন, নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও পলিথিন উৎপাদন হচ্ছে। নিশ্চয়ই এর সাথে সরকারের দুর্নীতিবাজরা জড়িত। এ ব্যাপারে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কি কোন দায়িত্ব নেই।? তাদের কাজ কি শুধু বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি ও মিথ্যা মামলা রুজু করা, মারপিট করা।
‘অবৈধ অস্ত্র দৃশ্যমান, আওয়ামী সন্ত্রাসীরা অহরহ পুলিশের সামনে অস্ত্র ব্যবহার করছে। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায়। মনে রাখবেন আমাদের সবাইকে কুকর্মের ফল ভোগ করতে হবে, জবাবদিহি করতে হবে। এখনও সময় আছে সাধু সাবধান। ধ্বংস অনিবার্য, দেশ বাঁচান, মানুষকে শান্তিতে থাকতে দিন,’ বলেন অলি।
তিনি বলেন, ইদানিং দেখছি হতদরিদ্রদের প্রশিক্ষণের টাকাও ভাগবাটোয়ারা হচ্ছে। এর সাথে একজন মন্ত্রীর এপিএসও জড়িত। কথা হলো মন্ত্রী এর দায়িত্ব কীভাবে এড়াতে পারেন। নতুনভাবে এলপিজি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি হওয়ায় গরীবরা কীভাবে বাঁচবে।
তিনি বলেন, সবকিছু বিবেচনা করলে সহজে বুঝা যায় বিপদ আসন্ন এবং ধ্বংস অনিবার্য, শেষ রক্ষা হবে না।
গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুল আলম তালুকদার, ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, এডভোকেট এসএম মোরশেদ, অধ্যক্ষ সাকলায়েন, এলডিপির ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপিকা কারিমা খাতুন, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক এডভোকেট আবুল হাশেম, প্রচার সম্পাদক এডভোকেট নিলু, প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান মাহবুব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আজগর বাবু, সহ-দপ্তর ওমর ফারুক সুমন, ঢাকা মহানগর পূর্ব এলডিপি’র সভাপতি মো. সোলায়মান, পশ্চিম এলডিপি’র সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাদাত হোসেন মানিক, উত্তর এলডিপি’র সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনি, দক্ষিণ এলডিপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, গণতান্ত্রিক আইনজীবি ফোরামের সভাপতি এড.নূরে আলম,, গণতান্ত্রিক শ্রমিক দলের সভাপতি এফএমএ আল মামুন, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, গণতান্ত্রিক কৃষক দলের সভাপতি এবিএম সেলিম, গণতান্ত্রিক ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কাজী কামরুল হাসানসহ প্রমুখ।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৪৭১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩ দিন আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ দিন আগে
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৫ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৫ দিন আগে