
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ডলারের দাম বেড়ে গেলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে দাবি করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আগে ডলারের যে দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল সেটাই অব্যাহত থাকবে। ঈদের আগ পর্যন্ত ডলারের নতুন কোনো দাম নির্ধারণ করা হবে না।’
ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি নির্ভর পণ্যের দামও বাড়বে। এতে ভোক্তাদের ওপর চাপ বাড়বে কি না; এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে চাই, ডলারের অ্যাডজাস্টমেন্টটা হলো ১০ টাকা থেকে ১৭ টাকা পর্যন্ত। এতে ভোক্তা পর্যায়ে কোনো প্রভাব পড়বে না।’
কেন পড়বে না, সেই ব্যাখ্যা দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কারণ আমদানিকারকরা তখনই অভিযোগ করছিলেন যে ব্যাংক থেকে তারা সরকারি রেটে ডলার পাচ্ছিলেন না, তারা তখনই ১২০ টাকা ১২২ টাকা—একেক জন একেকভাবে প্রাইভেটলি সেটেলড (নিষ্পত্তি) করছিলেন। এখন সরকার সমন্বয় করার কারণে সরকারি রেটেই তারা আমদানি করতে পারবেন। কাজেই আমদানি নির্ভর পণ্য, বিশেষ করে ভোজ্যতেলের দামে কোনো অ্যাডজাস্টমেন্ট (সমন্বয়) করব না। আশা করছি, ঈদ পর্যন্ত নতুন করে ডলারের মূল্য বেঁধে দেব না। উৎপাদনকারী বা আমদানিকারকরা ডলারের আগের দামেই পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। ভোক্তাদের সুবিধার্থে ডলারের দাম বাড়লেও পণ্যের দাম একই পর্যায় রাখব।’
তাহলে ঈদের পরে ক্রেতাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা একটা আন্তর্জাতিক পণ্য। কোথায় যুদ্ধ হবে, অর্থনীতির কোথায় কী হবে, সেটা নিয়ে আগাম ধারণা করা যাবে না। তবে এই মুহূর্তে নতুন করে ডলারের মূল্য নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না। যদি আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যায়, তাহলে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চিন্তা করব।’

ডলারের দাম বেড়ে গেলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে দাবি করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। মঙ্গলবার (২১ মে) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আগে ডলারের যে দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল সেটাই অব্যাহত থাকবে। ঈদের আগ পর্যন্ত ডলারের নতুন কোনো দাম নির্ধারণ করা হবে না।’
ডলারের দাম বাড়ায় আমদানি নির্ভর পণ্যের দামও বাড়বে। এতে ভোক্তাদের ওপর চাপ বাড়বে কি না; এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে চাই, ডলারের অ্যাডজাস্টমেন্টটা হলো ১০ টাকা থেকে ১৭ টাকা পর্যন্ত। এতে ভোক্তা পর্যায়ে কোনো প্রভাব পড়বে না।’
কেন পড়বে না, সেই ব্যাখ্যা দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কারণ আমদানিকারকরা তখনই অভিযোগ করছিলেন যে ব্যাংক থেকে তারা সরকারি রেটে ডলার পাচ্ছিলেন না, তারা তখনই ১২০ টাকা ১২২ টাকা—একেক জন একেকভাবে প্রাইভেটলি সেটেলড (নিষ্পত্তি) করছিলেন। এখন সরকার সমন্বয় করার কারণে সরকারি রেটেই তারা আমদানি করতে পারবেন। কাজেই আমদানি নির্ভর পণ্য, বিশেষ করে ভোজ্যতেলের দামে কোনো অ্যাডজাস্টমেন্ট (সমন্বয়) করব না। আশা করছি, ঈদ পর্যন্ত নতুন করে ডলারের মূল্য বেঁধে দেব না। উৎপাদনকারী বা আমদানিকারকরা ডলারের আগের দামেই পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। ভোক্তাদের সুবিধার্থে ডলারের দাম বাড়লেও পণ্যের দাম একই পর্যায় রাখব।’
তাহলে ঈদের পরে ক্রেতাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা একটা আন্তর্জাতিক পণ্য। কোথায় যুদ্ধ হবে, অর্থনীতির কোথায় কী হবে, সেটা নিয়ে আগাম ধারণা করা যাবে না। তবে এই মুহূর্তে নতুন করে ডলারের মূল্য নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না। যদি আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যায়, তাহলে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চিন্তা করব।’

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৪ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৪ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৫ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৫ দিন আগে