
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী দেশের ৫৩তম এবং নিজের প্রথম বাজেট জাতীয় সংসদে পেশ করতে যাচ্ছেন । বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল তিনটায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি হবে ৫৩তম জাতীয় বাজেট এবং দেশ পরিচালনায় আওয়ামী লীগ সরকারের ২৬তম বাজেট। এবারের বাজেটটি সর্বকালের সবচেয়ে বড় রেকর্ড।
দেশের ইতিহাসে ১৩তম ব্যক্তি হিসেবে এবার বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এর আগে গত পাঁচ বছর টানা বাজেট দিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান। ৫০টি বাজেটের মধ্যে তিনি একাই ১২বার করে জাতীয় বাজেট পেশ করেন।
ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, এখন পর্যন্ত মোট ১২ জন ৫২টি বাজেট উপস্থাপন করেছেন। তদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি, নয়জন অর্থমন্ত্রী, দুইজন অর্থ উপদেষ্টা। আবার ৫২টি বাজেটের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকার পাঁচ মেয়াদে ২৫টি, বিএনপি সরকার তিন মেয়াদে ১৬টি, জাতীয় পার্টি নয়টি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিনটি বাজেট উপস্থাপন করেছে। সে হিসেবে বাজেটের সংখ্যা ৫৩টি মনে হলেও ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হয় দুইবার। এর মধ্যে একটি বাজেট উত্থাপন করেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা, পরে সেটি আবার নির্বাচিত সরকারের অর্থমন্ত্রী উপস্থাপন করেন।
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৩০ জুন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃতাধীন সরকার স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করে। ওই সময় আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ উপস্থাপিত প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। এরপর ১৯৭৩ ও ১৯৭৪ সালে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বাজেটও পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
১৯৭৫-৭৬ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপন করেন ড. আজিজুর রহমান। ১৯৭৬-১৯৭৭, ১৯৭৭-৭৮ ও ১৯৭৮-৭৯ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭৯-৮০ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন ড. এম এন হুদা।
অর্থমন্ত্রী হিসেবে সর্বোচ্চ ১২ বার বাজেট পেশ করেছেন এম. সাইফুর রহমান। তিনি ১৯৮০-৮১, ১৯৮১-৮২, ১৯৯১-৯২, ১৯৯২-৯৩, ১৯৯৩-৯৪, ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ২০০২-০৩, ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬ এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বাজেট উত্থাপন করেন।
এম সায়েদুজ্জামান পেশ করেন চারবার বাজেট। তিনি ১৯৮৪-৮৫, ১৯৮৫-৮৬, ১৯৮৬-৮৭ ও ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছেরে বাজেট পেশ করেন।
মেজর জেনারেল এম এ মুনিম ১৯৮৮-৮৯ ও ১৯৯০-৯১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন। ড. ওয়াহিদুল হক পেশ করেন ১৯৮৯-৯০ অর্থবছরের বাজেট।
শাহ্ এএমএস কিবরিয়া পেশ করেন ছয়বার বাজেট। তিনি ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯, ১৯৯৯-২০০০, ২০০০-০১ ও ২০০১-০২ অর্থবছরে বাজেট পেশ করেন।
ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম ঘোষণা করে ২০০৭-০৮ এবং ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাজেট।
২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবছর পর্যন্ত একটানা ১০ বার বাজেট পেশ করেন আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর আগে তিনি ১৯৮২-৮৩ ও ১৯৮৩-৮৪ দুই অর্থবছরে বাজেট পেশ করেছিলেন। এম সাইফুর রহমানের সঙ্গে যৌথভাবে তিনি দ্বিতীয় অর্থমন্ত্রী হিসেবে সর্বোচ্চ ১২ বার বাজেট পেশ করেন।
আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম বাজেট পেশ করেন। এরপর তিনি ২০২০-২, ২০২১-২২, ২০২২-২০২৩, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেন।

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী দেশের ৫৩তম এবং নিজের প্রথম বাজেট জাতীয় সংসদে পেশ করতে যাচ্ছেন । বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল তিনটায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি হবে ৫৩তম জাতীয় বাজেট এবং দেশ পরিচালনায় আওয়ামী লীগ সরকারের ২৬তম বাজেট। এবারের বাজেটটি সর্বকালের সবচেয়ে বড় রেকর্ড।
দেশের ইতিহাসে ১৩তম ব্যক্তি হিসেবে এবার বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এর আগে গত পাঁচ বছর টানা বাজেট দিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান। ৫০টি বাজেটের মধ্যে তিনি একাই ১২বার করে জাতীয় বাজেট পেশ করেন।
ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, এখন পর্যন্ত মোট ১২ জন ৫২টি বাজেট উপস্থাপন করেছেন। তদের মধ্যে একজন রাষ্ট্রপতি, নয়জন অর্থমন্ত্রী, দুইজন অর্থ উপদেষ্টা। আবার ৫২টি বাজেটের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকার পাঁচ মেয়াদে ২৫টি, বিএনপি সরকার তিন মেয়াদে ১৬টি, জাতীয় পার্টি নয়টি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিনটি বাজেট উপস্থাপন করেছে। সে হিসেবে বাজেটের সংখ্যা ৫৩টি মনে হলেও ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হয় দুইবার। এর মধ্যে একটি বাজেট উত্থাপন করেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা, পরে সেটি আবার নির্বাচিত সরকারের অর্থমন্ত্রী উপস্থাপন করেন।
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৩০ জুন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃতাধীন সরকার স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করে। ওই সময় আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ উপস্থাপিত প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। এরপর ১৯৭৩ ও ১৯৭৪ সালে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বাজেটও পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
১৯৭৫-৭৬ অর্থবছরের বাজেট উত্থাপন করেন ড. আজিজুর রহমান। ১৯৭৬-১৯৭৭, ১৯৭৭-৭৮ ও ১৯৭৮-৭৯ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ১৯৭৯-৮০ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন ড. এম এন হুদা।
অর্থমন্ত্রী হিসেবে সর্বোচ্চ ১২ বার বাজেট পেশ করেছেন এম. সাইফুর রহমান। তিনি ১৯৮০-৮১, ১৯৮১-৮২, ১৯৯১-৯২, ১৯৯২-৯৩, ১৯৯৩-৯৪, ১৯৯৪-৯৫, ১৯৯৫-৯৬, ২০০২-০৩, ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬ এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরে বাজেট উত্থাপন করেন।
এম সায়েদুজ্জামান পেশ করেন চারবার বাজেট। তিনি ১৯৮৪-৮৫, ১৯৮৫-৮৬, ১৯৮৬-৮৭ ও ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছেরে বাজেট পেশ করেন।
মেজর জেনারেল এম এ মুনিম ১৯৮৮-৮৯ ও ১৯৯০-৯১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন। ড. ওয়াহিদুল হক পেশ করেন ১৯৮৯-৯০ অর্থবছরের বাজেট।
শাহ্ এএমএস কিবরিয়া পেশ করেন ছয়বার বাজেট। তিনি ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৭-৯৮, ১৯৯৮-৯৯, ১৯৯৯-২০০০, ২০০০-০১ ও ২০০১-০২ অর্থবছরে বাজেট পেশ করেন।
ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম ঘোষণা করে ২০০৭-০৮ এবং ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাজেট।
২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবছর পর্যন্ত একটানা ১০ বার বাজেট পেশ করেন আবুল মাল আবদুল মুহিত। এর আগে তিনি ১৯৮২-৮৩ ও ১৯৮৩-৮৪ দুই অর্থবছরে বাজেট পেশ করেছিলেন। এম সাইফুর রহমানের সঙ্গে যৌথভাবে তিনি দ্বিতীয় অর্থমন্ত্রী হিসেবে সর্বোচ্চ ১২ বার বাজেট পেশ করেন।
আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম বাজেট পেশ করেন। এরপর তিনি ২০২০-২, ২০২১-২২, ২০২২-২০২৩, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেন।

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৪ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৪ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৫ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৫ দিন আগে