
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ডিমের বাজারে স্বস্তি ফেরাতে ৪২ প্রতিষ্ঠানকে ১৮ কোটি ৮০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ৪২টি প্রতিষ্ঠানকে আরও ১৮ কোটি ৮০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ২৩ অক্টোবর ১২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। আর ৭ অক্টোবর সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ অনুমতি বলবৎ থাকবে।
উল্লেখ্য, লাগামহীন ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদফতর ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দিয়েছিল। সে অনুযায়ী প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ০১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) বিক্রি হওয়ার কথা।
এতেও বাজার নিয়ন্ত্রণে না এলে দুই দফায় ডিম আমদানির অনুমতি ও গত ১৭ অক্টোবর বাজারে ডিমের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ডিম আমদানিতে কর ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেদিন ডিমের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের বাজার মনিটরিং, বিভিন্ন বাজারে ডিম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক, ভারত থেকে ডিম আমদানি ও আমদানি শুল্ক হ্রাসসহ নানা নাটকীয়তার পর কিছুটা স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে ডিমের বাজারে। বর্তমানে প্রতিডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ টাকায়।

ডিমের বাজারে স্বস্তি ফেরাতে ৪২ প্রতিষ্ঠানকে ১৮ কোটি ৮০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ৪২টি প্রতিষ্ঠানকে আরও ১৮ কোটি ৮০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এর আগে, গত ২৩ অক্টোবর ১২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। আর ৭ অক্টোবর সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ অনুমতি বলবৎ থাকবে।
উল্লেখ্য, লাগামহীন ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদফতর ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দিয়েছিল। সে অনুযায়ী প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ০১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) বিক্রি হওয়ার কথা।
এতেও বাজার নিয়ন্ত্রণে না এলে দুই দফায় ডিম আমদানির অনুমতি ও গত ১৭ অক্টোবর বাজারে ডিমের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ডিম আমদানিতে কর ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেদিন ডিমের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
তবে সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের বাজার মনিটরিং, বিভিন্ন বাজারে ডিম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক, ভারত থেকে ডিম আমদানি ও আমদানি শুল্ক হ্রাসসহ নানা নাটকীয়তার পর কিছুটা স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে ডিমের বাজারে। বর্তমানে প্রতিডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ টাকায়।

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৩ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে