
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দেশীয় উৎস থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ২৮৪ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এর মধ্যে ১৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সয়াবিন তেল এবং ৯৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা দিয়ে মসুর ডাল কেনা হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড.সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই মসুর ডাল ও তেল কেনার দুইটি পৃথক প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে টিসিবি’র ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল ক্রয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। ৪টি দরপ্রস্তাবই কারিগরিভাবে ও আর্থিকভাবে রেসপনসিভ হয়।
দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান শেখ অ্যাগ্রো ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ থেকে ১০ হাজার টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি ৯৫ টাকা ৪০ পয়সা হিসেবে মোট ব্যয় হবে ৯৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অপর এক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে চলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরষদ কমিটি।
জানা গেছে, টিসিবি’র ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে মাত্র ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সরবরাহের জন্য ১টি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে।
দরপ্রস্তাবটি আর্থিক ও কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি সুপারিশ করা রেসপনসিভ একমাত্র দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিটি এডিবল অয়েল থেকে এই ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রতি লিটার ১৭২ টাকা ২৫ পয়সা হিসেবে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে ব্যয় হবে ১৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দেশীয় উৎস থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ২৮৪ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এর মধ্যে ১৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সয়াবিন তেল এবং ৯৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা দিয়ে মসুর ডাল কেনা হবে।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড.সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই মসুর ডাল ও তেল কেনার দুইটি পৃথক প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে টিসিবি’র ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল ক্রয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। ৪টি দরপ্রস্তাবই কারিগরিভাবে ও আর্থিকভাবে রেসপনসিভ হয়।
দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান শেখ অ্যাগ্রো ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ থেকে ১০ হাজার টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি ৯৫ টাকা ৪০ পয়সা হিসেবে মোট ব্যয় হবে ৯৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অপর এক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে চলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরষদ কমিটি।
জানা গেছে, টিসিবি’র ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে মাত্র ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সরবরাহের জন্য ১টি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে।
দরপ্রস্তাবটি আর্থিক ও কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি সুপারিশ করা রেসপনসিভ একমাত্র দরদাতা প্রতিষ্ঠান সিটি এডিবল অয়েল থেকে এই ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রতি লিটার ১৭২ টাকা ২৫ পয়সা হিসেবে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে ব্যয় হবে ১৮৯ কোটি ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
২ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে