প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হচ্ছে না এবং আগামীতেও কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করা হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, কোনো ব্যাংক অতি উৎসাহিত হয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করলেও করতে পারে, এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা নয়।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আর্থিক খাতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর।
তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত পলিসিগুলো পর্যালোচনা করা হবে। কোন পলিসি বিশেষ কোনো গোষ্ঠীকে দেওয়ার জন্য করা হয়েছে, এমন বুঝতে পারলে সেগুলো বাতিল করা হবে।
আগে রিজার্ভ থেকে প্রতি মাসে এক দশমিক এক বিলিয়ন ডলার কমতো। এখন সেটা কমছে না, বরং বাড়ছে। প্রবাসী আয় বেশি আসা ও ব্যাংকগুলোতে তারল্য বৃদ্ধির ফলে এটা হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, এস আলমের সম্পত্তি ও প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রি বা হস্তান্তর করা যাবে না। আগেও এ বিষয়ে কথা বলা হয়েছিল। এরপরও কেউ কিনলে সে তার নিজ দায়িত্বে কিনবে।
আমানতকারীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম বাবদ যে টাকা রাখা হয়েছে, এতে ব্যাংক খাতের মোট আমানতকারীর ৯৫ ভাগ গ্রাহকের আমানত ফেরত দেওয়া সম্ভব হবে; যাদের আমানত দুই লাখ পরিমাণের।
তিনি বলেন, আগে ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ ছিল এক লাখ টাকা, এখন তা বাড়িয়ে দুই লাখ টাকা করা হচ্ছে। কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেলে ওই ব্যাংকের ২ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত আছে, এমন গ্রাহকের আমানত ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
দুর্বল ব্যাংকগুলো সম্পর্কে গভর্নর বলেন, এখন প্রতিদিন এসব ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ব্যাংকগুলোর কোথায় সমস্যা, কোথায় অসুবিধা সবগুলো দেখা হচ্ছে এবং প্রতিদিনই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হচ্ছে না এবং আগামীতেও কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করা হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, কোনো ব্যাংক অতি উৎসাহিত হয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করলেও করতে পারে, এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা নয়।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আর্থিক খাতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর।
তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত পলিসিগুলো পর্যালোচনা করা হবে। কোন পলিসি বিশেষ কোনো গোষ্ঠীকে দেওয়ার জন্য করা হয়েছে, এমন বুঝতে পারলে সেগুলো বাতিল করা হবে।
আগে রিজার্ভ থেকে প্রতি মাসে এক দশমিক এক বিলিয়ন ডলার কমতো। এখন সেটা কমছে না, বরং বাড়ছে। প্রবাসী আয় বেশি আসা ও ব্যাংকগুলোতে তারল্য বৃদ্ধির ফলে এটা হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, এস আলমের সম্পত্তি ও প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রি বা হস্তান্তর করা যাবে না। আগেও এ বিষয়ে কথা বলা হয়েছিল। এরপরও কেউ কিনলে সে তার নিজ দায়িত্বে কিনবে।
আমানতকারীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্সের প্রিমিয়াম বাবদ যে টাকা রাখা হয়েছে, এতে ব্যাংক খাতের মোট আমানতকারীর ৯৫ ভাগ গ্রাহকের আমানত ফেরত দেওয়া সম্ভব হবে; যাদের আমানত দুই লাখ পরিমাণের।
তিনি বলেন, আগে ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ ছিল এক লাখ টাকা, এখন তা বাড়িয়ে দুই লাখ টাকা করা হচ্ছে। কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেলে ওই ব্যাংকের ২ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত আছে, এমন গ্রাহকের আমানত ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
দুর্বল ব্যাংকগুলো সম্পর্কে গভর্নর বলেন, এখন প্রতিদিন এসব ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। ব্যাংকগুলোর কোথায় সমস্যা, কোথায় অসুবিধা সবগুলো দেখা হচ্ছে এবং প্রতিদিনই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশ কিছু নিয়ম পরিপালন করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র আমরা পেয়েছি।’
৪ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
৪ দিন আগেমামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) কামরুল হাসান তার নিজ দোকানের সামনে ইটের রাস্তায় পুরাতন মোটরসাইকেলের টায়ার জ্বালিয়ে নাশকতা সৃষ্টি ও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কামরুলকে আটক করে। পরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অন্য আসামিদের নাম জানতে পারে পুলিশ।
৫ দিন আগেশিল্প উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বজুড়ে পরিবেশবান্ধব ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণ জাহাজের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা (আইএসও) ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৪০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে। যে দেশগুলো পরিবেশবান্ধব, স্বল্প-নিঃসরণ জাহাজ তৈরি ও রপ্তানি করত
৫ দিন আগে