
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নিলাম প্রক্রিয়ায় বাজার থেকে আরও ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক। গড়ে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ২৬টি ব্যাংক থেকে এ ডলার কেনা হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১৭৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলার কেনায় একদিকে বাজারে তারল্য বাড়ছে। আরেকদিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উন্নতি হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, অর্থপাচার কমে যাওয়ায় রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবাহ এবং রপ্তানি আয় বেশি আসছে। এতে আগের সব বকেয়া পরিশোধের পরও রিজার্ভ বাড়ছে। আজ গ্রস রিজার্ভ উঠেছে ৩০ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম৬ অনুযায়ী ২৬ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে ঠেকেছে। বিগত সরকারের সময়ে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমে যা ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার।

নিলাম প্রক্রিয়ায় বাজার থেকে আরও ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক। গড়ে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা দরে ২৬টি ব্যাংক থেকে এ ডলার কেনা হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১৭৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলার কেনায় একদিকে বাজারে তারল্য বাড়ছে। আরেকদিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উন্নতি হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, অর্থপাচার কমে যাওয়ায় রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবাহ এবং রপ্তানি আয় বেশি আসছে। এতে আগের সব বকেয়া পরিশোধের পরও রিজার্ভ বাড়ছে। আজ গ্রস রিজার্ভ উঠেছে ৩০ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম৬ অনুযায়ী ২৬ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে ঠেকেছে। বিগত সরকারের সময়ে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমে যা ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে