
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

চীন, মরক্কো এবং সৌদি আরব থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে সরকারের মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। রবিবার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই সার কেনায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, তিন দেশের মধ্যে চীন থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার, মরক্কো থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার এবং সৌদি আরব থেকে ৪০ হাজার ডিএপি ও ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চীনের ব্যানিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং লিমিটেড এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদ দেওয়া হয়েছে। এই সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ২৯৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন ডিএপি সারের মূল্য ধরা হয়েছে ৬১৩.২৫ মার্কিন ডলার। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এই সার কেনার প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়।
বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে মরক্কোর ওসিপি এস.এ এবং বিএডিসি’র মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৪০ হাজার টন ডিএপি সর কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ২৮৭ কোটি ২৮ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৫৯৮.৫০ মার্কিন ডলার।
এছাড়া সৌদি আরবের মাআদেন থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার ২৯০ কোটি ৮৮ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এই সারও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সই হওয়া চুক্তির আওতায় আমদানি করা হবে। প্রতি মেট্রিক টন ডিএপি’র মূল্য ধরা হয়েছে ৬০৬ মার্কিন ডলার। এই সার কেনার প্রস্তাবটিও কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে আনা হয়।
সার আমদানির বাকি প্রস্তাবটি নিয়ে আসে শিল্প মন্ত্রণালয়। সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১২৯ কোটি ৩৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৩৫৯.৩৩ মার্কিন ডলার।

চীন, মরক্কো এবং সৌদি আরব থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে সরকারের মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। রবিবার (২০ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই সার কেনায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, তিন দেশের মধ্যে চীন থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার, মরক্কো থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার এবং সৌদি আরব থেকে ৪০ হাজার ডিএপি ও ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চীনের ব্যানিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং লিমিটেড এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদ দেওয়া হয়েছে। এই সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ২৯৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন ডিএপি সারের মূল্য ধরা হয়েছে ৬১৩.২৫ মার্কিন ডলার। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এই সার কেনার প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়।
বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে মরক্কোর ওসিপি এস.এ এবং বিএডিসি’র মধ্যে সই হওয়া চুক্তির আওতায় ৪০ হাজার টন ডিএপি সর কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ২৮৭ কোটি ২৮ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৫৯৮.৫০ মার্কিন ডলার।
এছাড়া সৌদি আরবের মাআদেন থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার ২৯০ কোটি ৮৮ লাখ টাকায় আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এই সারও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সই হওয়া চুক্তির আওতায় আমদানি করা হবে। প্রতি মেট্রিক টন ডিএপি’র মূল্য ধরা হয়েছে ৬০৬ মার্কিন ডলার। এই সার কেনার প্রস্তাবটিও কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে আনা হয়।
সার আমদানির বাকি প্রস্তাবটি নিয়ে আসে শিল্প মন্ত্রণালয়। সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই সার আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১২৯ কোটি ৩৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৩৫৯.৩৩ মার্কিন ডলার।

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৩ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৪ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৪ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৪ দিন আগে