
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

হোটেল-রেস্তোরাঁর ওপরে মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। এ সিদ্ধান্ত থেকে সরকার সরে না এলে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকিও দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) হোটেল-রেস্তোরাঁয় আরোপিত ভ্যাটের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে— এমন খবরের প্রতিক্রিয়ায় এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এনবিআর সাধারণ মানের ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তোরাঁয় খাওয়ার জন্য ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করেছে। এ ছাড়া নন-এসি হোটেলের ভ্যাট ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে দ্বিগুণ করে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, দুই বছরের বেশি সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। সেখানে অন্তর্বর্তী সরকার করের আওতা না বাড়িয়ে বা কর ফাঁকি রোধ করার ব্যবস্থা না করে অর্থবছরের মাঝামাঝি হঠাৎ তিন গুণ ভ্যাট বাড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর।
এনবিআর জানিয়েছে, যেসব পণ্য ও সেবায় ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক ও আবগারি শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে তার মধ্যে নিত্যপণ্য নেই। ফলে সর্বসাধারণের ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়বে না, মূল্যস্ফীতিতেও এর প্রভাব পড়বে না। জনস্বার্থে নিত্যপণ্যের শুল্ক ও করহারে ব্যাপক ছাড় দেওয়ার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সংগ্রহ বাড়ানো, এসডিজি বাস্তবায়ন এবং জাতি হিসেবে স্বাবলম্বী হতে ভ্যাটের আওতা বাড়ানো ও করহার যৌক্তিকীকরণের লক্ষ্যে এনবিআর নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে বলেও দাবি করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে এর প্রতিবাদ জানিয়ে ইমরান বলেন, ৭০ শতাংশ রেস্তোরাঁ এখনো ভ্যাটের আওতার বাইরে। সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর দরকার হলে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাদ দিয়ে সরকার ঘাটতি মেটাতে পারে। আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো দেশের জনগণের ওপর ইচ্ছামতো করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া কোনো পূর্ণাঙ্গ সমাধান হতে পারে না।
রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির এই নেতা আরও বলেন, পৃথিবীর সব দেশেই রাজস্ব আদায়ের প্রধান খাত হলো প্রত্যক্ষ কর। যে যত বড় ধনী, তাকে তত বেশি আয়কর দিতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে করের আওতা না বাড়িয়ে ভ্যাটকে রাজস্ব আয়ের প্রধান হাতিয়ার করা হয়েছে।
ইমরান বলেন, বর্তমানে ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পাঁচ লাখ ২৫ হাজার। এর মধ্যে গড়ে সাড়ে তিন লাখ প্রতিষ্ঠান নিয়মিত ভ্যাট দিয়ে থাকে। এর বাইরে যে লাখ লাখ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোকে ভ্যাটের আওতায় আনতে এনবিআর কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।

হোটেল-রেস্তোরাঁর ওপরে মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। এ সিদ্ধান্ত থেকে সরকার সরে না এলে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকিও দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) হোটেল-রেস্তোরাঁয় আরোপিত ভ্যাটের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে— এমন খবরের প্রতিক্রিয়ায় এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এনবিআর সাধারণ মানের ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তোরাঁয় খাওয়ার জন্য ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করেছে। এ ছাড়া নন-এসি হোটেলের ভ্যাট ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে দ্বিগুণ করে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন, দুই বছরের বেশি সময় ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। সেখানে অন্তর্বর্তী সরকার করের আওতা না বাড়িয়ে বা কর ফাঁকি রোধ করার ব্যবস্থা না করে অর্থবছরের মাঝামাঝি হঠাৎ তিন গুণ ভ্যাট বাড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর।
এনবিআর জানিয়েছে, যেসব পণ্য ও সেবায় ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক ও আবগারি শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে তার মধ্যে নিত্যপণ্য নেই। ফলে সর্বসাধারণের ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়বে না, মূল্যস্ফীতিতেও এর প্রভাব পড়বে না। জনস্বার্থে নিত্যপণ্যের শুল্ক ও করহারে ব্যাপক ছাড় দেওয়ার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সংগ্রহ বাড়ানো, এসডিজি বাস্তবায়ন এবং জাতি হিসেবে স্বাবলম্বী হতে ভ্যাটের আওতা বাড়ানো ও করহার যৌক্তিকীকরণের লক্ষ্যে এনবিআর নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে বলেও দাবি করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে এর প্রতিবাদ জানিয়ে ইমরান বলেন, ৭০ শতাংশ রেস্তোরাঁ এখনো ভ্যাটের আওতার বাইরে। সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর দরকার হলে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাদ দিয়ে সরকার ঘাটতি মেটাতে পারে। আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো দেশের জনগণের ওপর ইচ্ছামতো করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া কোনো পূর্ণাঙ্গ সমাধান হতে পারে না।
রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির এই নেতা আরও বলেন, পৃথিবীর সব দেশেই রাজস্ব আদায়ের প্রধান খাত হলো প্রত্যক্ষ কর। যে যত বড় ধনী, তাকে তত বেশি আয়কর দিতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে করের আওতা না বাড়িয়ে ভ্যাটকে রাজস্ব আয়ের প্রধান হাতিয়ার করা হয়েছে।
ইমরান বলেন, বর্তমানে ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পাঁচ লাখ ২৫ হাজার। এর মধ্যে গড়ে সাড়ে তিন লাখ প্রতিষ্ঠান নিয়মিত ভ্যাট দিয়ে থাকে। এর বাইরে যে লাখ লাখ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোকে ভ্যাটের আওতায় আনতে এনবিআর কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
২ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে