
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সৌদি আরব থেকে ২১ হাজার ৯৪৩ কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এরমধ্যে ১১ হাজার ২৩৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রড অয়েল) এবং ১০ হাজার ৭১০ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল রয়েছে।
বুধবার (১১ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এই জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানি (এডিএসওসি) থেকে ২০২৫ সালের জন্য ৬ লাখ মেট্রিক টন মারবান গ্রেজের অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রুড অয়েল) আমদানি অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ২০৮ কোটি ৩৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সৌদি আরবের সৌদি এরাবিয়ান অয়েল কোম্পানি থেকে ২০২৫ সালের জন্য ৭ লাখ মেট্রিক টন এরাবিয়ান লাইট ক্রড (এএলসি) গ্রেডের অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রড অয়েল) আমদানির অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) মাধ্যমে এই জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। এতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ২৫ কোটি ২০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আর এক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৫ সালের জানুয়ারি-জুন সময়ে আন্তর্জাতিক কোটেশন (দরপত্র) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ১০ হাজার ৭১০ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
সিঙ্গাপুরের ইউনিপেক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড, ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এবং দুবাই’র ওকিউ ট্রেডিং লিমিটেড থেকে এই পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে।

সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সৌদি আরব থেকে ২১ হাজার ৯৪৩ কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এরমধ্যে ১১ হাজার ২৩৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রড অয়েল) এবং ১০ হাজার ৭১০ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল রয়েছে।
বুধবার (১১ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এই জ্বালানি তেল আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানি (এডিএসওসি) থেকে ২০২৫ সালের জন্য ৬ লাখ মেট্রিক টন মারবান গ্রেজের অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রুড অয়েল) আমদানি অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ২০৮ কোটি ৩৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সৌদি আরবের সৌদি এরাবিয়ান অয়েল কোম্পানি থেকে ২০২৫ সালের জন্য ৭ লাখ মেট্রিক টন এরাবিয়ান লাইট ক্রড (এএলসি) গ্রেডের অপরিশোধিত জ্বালানি তেল (ক্রড অয়েল) আমদানির অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) মাধ্যমে এই জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। এতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ২৫ কোটি ২০ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আর এক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৫ সালের জানুয়ারি-জুন সময়ে আন্তর্জাতিক কোটেশন (দরপত্র) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ১০ হাজার ৭১০ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
সিঙ্গাপুরের ইউনিপেক সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড, ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এবং দুবাই’র ওকিউ ট্রেডিং লিমিটেড থেকে এই পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে।

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
২ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে