
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশের বাজারে ফের বেড়েছে সোনার দাম। ১ হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনায় নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এর আগে গত ১৬ ও ২৩ জানুয়ারি সোনার দাম বাড়ানো হয়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তীতে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩০৭ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৬ হাজার ৮২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনায় ৯৫৬ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৬ হাজার ১৮ টাকা।
এর আগে ২৩ জানুয়ারি সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা। তখন ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৯০১ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩৩ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৭১৯ টাকা আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩৮৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৫ হাজার ৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ বুধবার পর্যন্ত এ দামেই সোনা বেচাকেনা হয়েছে।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

দেশের বাজারে ফের বেড়েছে সোনার দাম। ১ হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনায় নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
এর আগে গত ১৬ ও ২৩ জানুয়ারি সোনার দাম বাড়ানো হয়। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তীতে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩০৭ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ১০৮ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৬ হাজার ৮২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনায় ৯৫৬ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৬ হাজার ১৮ টাকা।
এর আগে ২৩ জানুয়ারি সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা। তখন ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৯০১ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩৩ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৭১৯ টাকা আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩৮৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৫ হাজার ৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ বুধবার পর্যন্ত এ দামেই সোনা বেচাকেনা হয়েছে।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে