
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আজ নতুন অর্থবছরের বাজেট দেওয়া হবে। নতুন বাজেটের আকার হতে পারে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। যা চলমান অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা কম। বাংলাদেশের ইতিহাসে এবার প্রথম কমছে বাজেটের আকার।
বাজেটে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। নতুন করে বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে না এবারের বাজেটে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে স্বাস্থ্য, শিক্ষার পাশাপাশি অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে সামাজিক সুরক্ষা খাতকে।
ব্যক্তি যেখানে আয় বুঝে ব্যয় করে, রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে তা উল্টো। কিন্তু বিশ্লেষকদের মত জনগণের উপর জোরপূর্বক করের বোঝা চাপিয়ে না দিয়ে আয়ের সাথে ব্যয়কে সামঞ্জস্য করতে হবে রাষ্ট্রকেও। সেক্ষেত্রে কর ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অন্তর্বর্তী সরকারের উপর অন্যতম সংস্কারের দাবি বলেও মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাজেটের আকার কমলেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, কর্মসংস্থান, মানুষের জীবনমান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায়। নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) উন্নয়ন বরাদ্দের দিক দিয়ে সবচেয়ে অগ্রাধিকার পেয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত।’
অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান বলেন, ‘এবার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এর প্রায় ৯২ ভাগই যোগান দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর অংশ হিসেবে উৎপাদন পর্যায়ে বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক আরোপের পাশাপাশি বাড়ানো হতে পারে বেশকিছু আমদানি পণ্যের ওপর ধার্য শুল্কের পরিমাণ।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজেটের ঘাটতি কতটুকু দূর করা যায়, সে বিষয়ে চেষ্টা থাকতে হবে সরকারের। পাশাপাশি নজর দিতে বিনিয়োগ বান্ধব উন্মুক্ত শ্রমবাজারের নতুন এক বাংলাদেশের দিকে।
অর্থনীতির কোনো সূত্র না মেনেই প্রতি বছর বাজেটের আকার বাড়িয়েছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্যও রেকর্ড ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছিল। ঘোষিত সে বাজেট বাস্তবায়ন শুরুর এক মাস পরই গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতা হারায় শেখ হাসিনা সরকার।

আজ নতুন অর্থবছরের বাজেট দেওয়া হবে। নতুন বাজেটের আকার হতে পারে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। যা চলমান অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা কম। বাংলাদেশের ইতিহাসে এবার প্রথম কমছে বাজেটের আকার।
বাজেটে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। নতুন করে বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে না এবারের বাজেটে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে স্বাস্থ্য, শিক্ষার পাশাপাশি অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে সামাজিক সুরক্ষা খাতকে।
ব্যক্তি যেখানে আয় বুঝে ব্যয় করে, রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে তা উল্টো। কিন্তু বিশ্লেষকদের মত জনগণের উপর জোরপূর্বক করের বোঝা চাপিয়ে না দিয়ে আয়ের সাথে ব্যয়কে সামঞ্জস্য করতে হবে রাষ্ট্রকেও। সেক্ষেত্রে কর ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অন্তর্বর্তী সরকারের উপর অন্যতম সংস্কারের দাবি বলেও মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাজেটের আকার কমলেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, কর্মসংস্থান, মানুষের জীবনমান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায়। নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) উন্নয়ন বরাদ্দের দিক দিয়ে সবচেয়ে অগ্রাধিকার পেয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত।’
অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান বলেন, ‘এবার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এর প্রায় ৯২ ভাগই যোগান দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর অংশ হিসেবে উৎপাদন পর্যায়ে বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক আরোপের পাশাপাশি বাড়ানো হতে পারে বেশকিছু আমদানি পণ্যের ওপর ধার্য শুল্কের পরিমাণ।’
বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজেটের ঘাটতি কতটুকু দূর করা যায়, সে বিষয়ে চেষ্টা থাকতে হবে সরকারের। পাশাপাশি নজর দিতে বিনিয়োগ বান্ধব উন্মুক্ত শ্রমবাজারের নতুন এক বাংলাদেশের দিকে।
অর্থনীতির কোনো সূত্র না মেনেই প্রতি বছর বাজেটের আকার বাড়িয়েছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্যও রেকর্ড ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছিল। ঘোষিত সে বাজেট বাস্তবায়ন শুরুর এক মাস পরই গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতা হারায় শেখ হাসিনা সরকার।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে