
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ভারতের নতুন পেঁয়াজ উঠতে শুরু করায় এবং আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের ফলে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বেড়েছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুদিনের ব্যবধানে পাইকারিতে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ১৭ টাকা পর্যন্ত। আর দাম কমায় বন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকাররা খুশি । অন্যদিকে আমদানির এমন ধারা অব্যাহত থাকলে সামনের দিনে দাম আরও কমবে বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকরা।
হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বন্দর দিয়ে ইন্দোর ও দক্ষিণ ভারতের বেলোরি; এই দুই জাতের পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দামও কমতির দিকে। দুদিন আগেও বন্দরে প্রতি কেজি বেলোরি জাতের পেঁয়াজ ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। এখন তা কমে ৭৫ টাকা থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। সেটাও কমে ৭৫ টাকা থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ইন্দোর জাতের নতুন কিছু নিম্নমানের পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দরেও বিক্রি হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা আইয়ুব হোসেন বলেন, আমরা হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে দেশের বিভিন্ন মোকামে ক্রেতাদের চাহিদামতো সরবরাহ করে থাকি। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম নিম্নমুখি রয়েছে। বিশেষ করে গত দুদিনে পেঁয়াজের দাম সবচেয়ে বেশি কমেছে। দুদিন আগেও বন্দর থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে কিনে মোকামে সরবরাহ করেছিলাম। কিন্তু সেই পেঁয়াজ এখন ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর কিছু নতুন পেঁয়াজ; যার মান কিছুটা খারাপ সেগুলো ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের দাম কমার কারণে আমাদের কিনতে সুবিধা হচ্ছে, পুঁজি কম লাগছে। সেজন্য মোকামে পাঠাতেও সুবিধা হচ্ছে।
দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রেখেছেন আমদানিকারকরা। কিছুদিন আগে ভারতে বৃষ্টির কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় পেঁয়াজের সররবাহ কমে গিয়েছিল। আর সেকারণে ভারতের বাজারে দামও ঊর্ধ্বমুখি হয়েছিল। সরবরাহ কমায় দামও কিছুটা বেড়েছিল। পরে দাম নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পেঁয়াজ আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। এরপর থেকে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ বাড়িয়েছেন আমদানিকারকরা।
তিনি বলেন, সেই সঙ্গে ভারতে ইন্দোর জাতের নতুন পেঁয়াজ উঠতে শুরু করেছে। এতে করে ভারতের বাজারে পণ্যটির সরবরাহ বাড়ায় দাম কিছুটা নিম্নমুখি রয়েছে। কম দামে কিনতে পারায় ও বাড়তি পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় দেশের বাজারে চাহিদার তুলনায় পণ্যটির সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে।
তবে আমদানিকৃত নতুন পেঁয়াজের মান কিছুটা খারাপ হচ্ছে উল্লেখ করে এই আমদানিকারক বলছেন, যার কারণে কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন আমদানিকারকরা। এছাড়া বর্তমানে বন্দর দিয়ে যে পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে সেই মোতাবেক চাহিদা নেই যার কারণেই দাম নিম্নমুখি রয়েছে। আমদানির এমন ধারা অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমবে বলেও জানান তারা।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তবে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আগে বন্দর দিয়ে ৫ থেকে ১০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ২৫ থেকে ৩০ ট্রাক করে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। পেঁয়াজ যেহেতু কাঁচা পণ্য, তাই ভারত থেকে পেঁয়াজবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশের পর সিআ্যন্ডএফ এজেন্টরা বিল অব এন্ট্রি সাবমিট করলে দ্রুত সেই পেঁয়াজের পরীক্ষণ শুল্কায়ন সম্পূর্ণ করা হয়। আরোপিত শুল্ক পরিশোধ করা সাপেক্ষে দ্রুত যেন বন্দর থেকে খালাস করে নিতে পারেন বাজারজাত করতে পারেন, যেন পঁচে না যায়। সেজন্য সবধরনের ব্যবস্থা রেখেছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বন্দর দিয়ে ২৫টি ট্রাকে ৭১৫ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আজও বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে।

ভারতের নতুন পেঁয়াজ উঠতে শুরু করায় এবং আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের ফলে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বেড়েছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুদিনের ব্যবধানে পাইকারিতে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ১৭ টাকা পর্যন্ত। আর দাম কমায় বন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকাররা খুশি । অন্যদিকে আমদানির এমন ধারা অব্যাহত থাকলে সামনের দিনে দাম আরও কমবে বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকরা।
হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বন্দর দিয়ে ইন্দোর ও দক্ষিণ ভারতের বেলোরি; এই দুই জাতের পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দামও কমতির দিকে। দুদিন আগেও বন্দরে প্রতি কেজি বেলোরি জাতের পেঁয়াজ ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। এখন তা কমে ৭৫ টাকা থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। সেটাও কমে ৭৫ টাকা থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ইন্দোর জাতের নতুন কিছু নিম্নমানের পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দরেও বিক্রি হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজ কিনতে আসা আইয়ুব হোসেন বলেন, আমরা হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে দেশের বিভিন্ন মোকামে ক্রেতাদের চাহিদামতো সরবরাহ করে থাকি। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম নিম্নমুখি রয়েছে। বিশেষ করে গত দুদিনে পেঁয়াজের দাম সবচেয়ে বেশি কমেছে। দুদিন আগেও বন্দর থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে কিনে মোকামে সরবরাহ করেছিলাম। কিন্তু সেই পেঁয়াজ এখন ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর কিছু নতুন পেঁয়াজ; যার মান কিছুটা খারাপ সেগুলো ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের দাম কমার কারণে আমাদের কিনতে সুবিধা হচ্ছে, পুঁজি কম লাগছে। সেজন্য মোকামে পাঠাতেও সুবিধা হচ্ছে।
দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রেখেছেন আমদানিকারকরা। কিছুদিন আগে ভারতে বৃষ্টির কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় পেঁয়াজের সররবাহ কমে গিয়েছিল। আর সেকারণে ভারতের বাজারে দামও ঊর্ধ্বমুখি হয়েছিল। সরবরাহ কমায় দামও কিছুটা বেড়েছিল। পরে দাম নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি পেঁয়াজ আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। এরপর থেকে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ বাড়িয়েছেন আমদানিকারকরা।
তিনি বলেন, সেই সঙ্গে ভারতে ইন্দোর জাতের নতুন পেঁয়াজ উঠতে শুরু করেছে। এতে করে ভারতের বাজারে পণ্যটির সরবরাহ বাড়ায় দাম কিছুটা নিম্নমুখি রয়েছে। কম দামে কিনতে পারায় ও বাড়তি পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় দেশের বাজারে চাহিদার তুলনায় পণ্যটির সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে।
তবে আমদানিকৃত নতুন পেঁয়াজের মান কিছুটা খারাপ হচ্ছে উল্লেখ করে এই আমদানিকারক বলছেন, যার কারণে কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন আমদানিকারকরা। এছাড়া বর্তমানে বন্দর দিয়ে যে পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে সেই মোতাবেক চাহিদা নেই যার কারণেই দাম নিম্নমুখি রয়েছে। আমদানির এমন ধারা অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমবে বলেও জানান তারা।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তবে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আগে বন্দর দিয়ে ৫ থেকে ১০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ২৫ থেকে ৩০ ট্রাক করে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। পেঁয়াজ যেহেতু কাঁচা পণ্য, তাই ভারত থেকে পেঁয়াজবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশের পর সিআ্যন্ডএফ এজেন্টরা বিল অব এন্ট্রি সাবমিট করলে দ্রুত সেই পেঁয়াজের পরীক্ষণ শুল্কায়ন সম্পূর্ণ করা হয়। আরোপিত শুল্ক পরিশোধ করা সাপেক্ষে দ্রুত যেন বন্দর থেকে খালাস করে নিতে পারেন বাজারজাত করতে পারেন, যেন পঁচে না যায়। সেজন্য সবধরনের ব্যবস্থা রেখেছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বন্দর দিয়ে ২৫টি ট্রাকে ৭১৫ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আজও বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে।

বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই শুল্ক ছাড় ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
৬ দিন আগে
বিএফআইইউয়ের সেই প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল, ব্যাংকের এমডি পদে থাকা অবস্থায় মোসলেহ উদ্দিন নিজের ও স্ত্রীর নামে পাঁচটি ব্যাংক ও চারটি ব্রোকারেজ হাউজে অস্বাভাবিক পরিমাণ অর্থ জমা করেছিলেন। এমনকি তার নিজের ব্যাংক এনসিসির ঋণগ্রহীতা ও বিভিন্ন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান থেকেও তার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা জমা হওয়ার চাঞ্চল্
৭ দিন আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনা হবে।
৭ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের ১৭তম আসরে জরিপের ভিত্তিতে টিস্যু ক্যাটাগরিতে এবারও বেস্ট ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে বসুন্ধরা টিস্যু।
৮ দিন আগে