
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কোনো উপায়েই পেঁয়াজের দামে লাগাম টানা যাচ্ছে না। সপ্তাহের ব্যবধানে রান্নার এই দরকারি পণ্যটির দর খুচরায় বেড়েছে কেজিতে অন্তত ২০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সামনে দাম আরও বাড়তে পারে।
রাজধানীর শ্যামবাজার, কারওয়ান বাজার ও মহাখালী কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পেঁয়াজের খুব একটা সংকট না থাকলেও ধাপে ধাপে চড়ছে দাম। এসব বাজারে খুচরায় ১১০ থেকে ১১৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার আশপাশে। তবে বিভিন্ন অলিগলিতে বা মুদি দোকান থেকে ক্রেতাদের এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে ১২০ টাকায়।
কারওয়ান বাজারে পাইকারি দোকান মেসার্স মাতৃভাণ্ডারের সজীব শেখ ফরিদপুরের পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ৯৮ টাকা কেজি দরে, আর পাবনার পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ১০৪ টাকায়। তিনি সপ্তাহখানেক আগেও ৯০ টাকার নিচে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন।
তিনি বলেন, “এখন কৃষকদের হাতে খুব একটা পেঁয়াজ নেই। তাই সংরক্ষণকারীরা মাচা থেকে যে পেঁয়াজ বের করতেছে সেটা বেশিতে বিক্রি করতেছে। ভোক্তা অধিদপ্তর এমন লোকদের ধরলে পেঁয়াজের দর আবার ঠিক হয়ে যাবে।”
শাহেদ বলেন, “দেশের বাইরের মাল আসে নাই এখনও। তবে শুনছি পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমারের পেঁয়াজ ঢুকব। কিন্তু এগুলো ঢুকতে আরও ১৫ দিনের মতো সময় লাগব।”
তিনি বলেন, “ভারত থেকে এখন পেঁয়াজ খুব কম আসতেছে। ভারত ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পর দাম বেড়ে গেছে। এখন আমদানিকারকরা পেঁয়াজ এনে পোষাতে পারে না। শুল্ক না বাড়ালে আমাদের এই সমস্যায় পড়তে হত না।
“কৃষকদের কাছে হয়ত অল্প পেঁয়াজ আছে। কিন্তু পেঁয়াজ মূলত মজুতদারদের কাছে। তাদের কাছে প্রচুর পেঁয়াজ আছে। তারা খাম্বা (স্তরে স্তরে রাখা) দিয়া বড় বড় মাচা করে সেখানে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করে রেখেছে। এখন ভোক্তা অধিদপ্তর এসব জায়গায় রেইড দিলে সব ঠিক হইয়া যাইব।”
অন্য জেলাগুলোতেও ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।
গাজীপুরের শ্রীপুরের ওয়াপদা মোড়ের সবজি বিক্রেতা শফিকুল ইসলাম পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ১২০ টাকা কেজি দরে। তিনি ১০০ টাকা কেজি দরে মাওনা চৌরাস্তার আড়ৎ থেকে পেঁয়াজ কিনেছেন বলে জানালেন।
তার পাশের আরেক বিক্রেতা ইমান আলী তার পেঁয়াজ দেখিয়ে বললেন, “এগুলা হালি পেঁয়াজ। বছরের এই সময়টা একটু দাম বাড়েই। তবে এখন বেশি বাড়তাছে। আর বছর শেষে তো অনেক বাড়ব। কৃষকের হাতে এই সময় পেঁয়াজ নাই। সব আছে গুদামে।”
মোকামে দর আরও বাড়ছে
ফরিদপুরে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১০০ টাকার নিচে ছিল পেঁয়াজের দাম। তবে বুধবারই তা ১০০-তে চড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মোকামে দাম যত বাড়বে তার প্রভাবও পড়বে রাজধানীতে। আবার সরবরাহকারীরা বলছেন, সামনে দাম আরও বাড়বে।
ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পেঁয়াজ সরবরাহ করেন আবদুর রশিদ।
তিনি জানালেন, পেঁয়াজের দর বুধবার নতুন করে আরও পাঁচ টাকা বেড়েছে ফরিদপুরের বিভিন্ন বাজারে। বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা কেজি দরে।
“মোকামে যেহেতেু আজ দাম বাড়ছে, তাই ঢাকার খুচরা বাজারে ১২০ টাকা হবে। আর বাজারের বাহিরে দাম আরও বেশিতে বিক্রি করবে ছোট দোকানিরা। এখন ভারতের পেঁয়াজের দর বেশি থাকায় আমদানি কম। তাই দেশের পেঁয়াজের যেটুকু ঘাটতি সেটা পূরণ করা যাচ্ছে না।”
হাত খালি কৃষকের, নিয়ন্ত্রণ মজুতদারদের কাছে
অন্যান্য বছরের মত এই সময়ে এবারও আর কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ নেই। কারণ অন্য বছর মার্চ ও এপ্রিলের শুরুর দিকে দাম তুলণামূলক কম থাকে, আর জুলাইয়ে এসে কিছুটা দাম বাড়ে। তাই অধিক লাভের আশায় এই সময় সংরক্ষণ করে রাখা পেঁয়াজ ছেড়ে দেন কৃষকরা।
তবে এবার মৌসুমের শুরুতেই ভালো দাম থাকায় চাষিরা আগেভাগে অপরিপক্ব পেঁয়াজ তুলে বিক্রিছেন। এতে কৃষকরা লাভবান হলেও প্রভাব পড়েছে দেশের মোট উৎপাদনে। পেঁয়াজের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মজুতদারদের হাতে।
ফরিদপুরের ভাঙ্গার এক পেঁয়াজ চাষি বলেন, তিনি ৫ বিঘার উপরে পেঁয়াজ চাষ করেছিলেন। ধাপে ধাপে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন। আর সর্বশেষ পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন মে মাসের শেষের দিকে, ৬৫ টাকা কেজি দরে। ভালো দাম পাইছি তাই তখন বিক্রি করে দিছি। আমার মত অনেকেই বিক্রি করছে। কিন্তু এখন তো দেখি বাজার অনেক গরম। এখানের কৃষকদের মাচায় পেঁয়াজ খুব একটা নেই। যা রেখছিল একটু ভালো দাম পাওয়ায় তারা বিক্রি করে দিছে।”
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামানও পেঁয়াজের দাম বাড়ার কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না। সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, “কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলেছিল এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজের উৎপাদন হয়েছে। তাহলে দাম বাড়বে কেন? পেঁয়াজ তো শর্ট পড়ার কথা না। তারা কি ভুল তথ্য দিয়েছিল? এখন আমরা তো কৃষকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখতে পারব না, কেন বেশি দামে বিক্রি করছে।”
কৃষকরাই বেশি দামে বিক্রি করছে- এ বিষয়ে নিশ্চত কি না, সেই প্রশ্নে তিনি বলেন, “না, আমি বলছি ধরেন আরকি। এখন তো সব জায়গায় গিয়ে গিয়ে দেখা যাবে না, কেন বেশি দামে বিক্রি করছে।”

কোনো উপায়েই পেঁয়াজের দামে লাগাম টানা যাচ্ছে না। সপ্তাহের ব্যবধানে রান্নার এই দরকারি পণ্যটির দর খুচরায় বেড়েছে কেজিতে অন্তত ২০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সামনে দাম আরও বাড়তে পারে।
রাজধানীর শ্যামবাজার, কারওয়ান বাজার ও মহাখালী কাঁচাবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পেঁয়াজের খুব একটা সংকট না থাকলেও ধাপে ধাপে চড়ছে দাম। এসব বাজারে খুচরায় ১১০ থেকে ১১৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার আশপাশে। তবে বিভিন্ন অলিগলিতে বা মুদি দোকান থেকে ক্রেতাদের এক কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে ১২০ টাকায়।
কারওয়ান বাজারে পাইকারি দোকান মেসার্স মাতৃভাণ্ডারের সজীব শেখ ফরিদপুরের পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ৯৮ টাকা কেজি দরে, আর পাবনার পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ১০৪ টাকায়। তিনি সপ্তাহখানেক আগেও ৯০ টাকার নিচে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন।
তিনি বলেন, “এখন কৃষকদের হাতে খুব একটা পেঁয়াজ নেই। তাই সংরক্ষণকারীরা মাচা থেকে যে পেঁয়াজ বের করতেছে সেটা বেশিতে বিক্রি করতেছে। ভোক্তা অধিদপ্তর এমন লোকদের ধরলে পেঁয়াজের দর আবার ঠিক হয়ে যাবে।”
শাহেদ বলেন, “দেশের বাইরের মাল আসে নাই এখনও। তবে শুনছি পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমারের পেঁয়াজ ঢুকব। কিন্তু এগুলো ঢুকতে আরও ১৫ দিনের মতো সময় লাগব।”
তিনি বলেন, “ভারত থেকে এখন পেঁয়াজ খুব কম আসতেছে। ভারত ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার পর দাম বেড়ে গেছে। এখন আমদানিকারকরা পেঁয়াজ এনে পোষাতে পারে না। শুল্ক না বাড়ালে আমাদের এই সমস্যায় পড়তে হত না।
“কৃষকদের কাছে হয়ত অল্প পেঁয়াজ আছে। কিন্তু পেঁয়াজ মূলত মজুতদারদের কাছে। তাদের কাছে প্রচুর পেঁয়াজ আছে। তারা খাম্বা (স্তরে স্তরে রাখা) দিয়া বড় বড় মাচা করে সেখানে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করে রেখেছে। এখন ভোক্তা অধিদপ্তর এসব জায়গায় রেইড দিলে সব ঠিক হইয়া যাইব।”
অন্য জেলাগুলোতেও ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।
গাজীপুরের শ্রীপুরের ওয়াপদা মোড়ের সবজি বিক্রেতা শফিকুল ইসলাম পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ১২০ টাকা কেজি দরে। তিনি ১০০ টাকা কেজি দরে মাওনা চৌরাস্তার আড়ৎ থেকে পেঁয়াজ কিনেছেন বলে জানালেন।
তার পাশের আরেক বিক্রেতা ইমান আলী তার পেঁয়াজ দেখিয়ে বললেন, “এগুলা হালি পেঁয়াজ। বছরের এই সময়টা একটু দাম বাড়েই। তবে এখন বেশি বাড়তাছে। আর বছর শেষে তো অনেক বাড়ব। কৃষকের হাতে এই সময় পেঁয়াজ নাই। সব আছে গুদামে।”
মোকামে দর আরও বাড়ছে
ফরিদপুরে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১০০ টাকার নিচে ছিল পেঁয়াজের দাম। তবে বুধবারই তা ১০০-তে চড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মোকামে দাম যত বাড়বে তার প্রভাবও পড়বে রাজধানীতে। আবার সরবরাহকারীরা বলছেন, সামনে দাম আরও বাড়বে।
ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পেঁয়াজ সরবরাহ করেন আবদুর রশিদ।
তিনি জানালেন, পেঁয়াজের দর বুধবার নতুন করে আরও পাঁচ টাকা বেড়েছে ফরিদপুরের বিভিন্ন বাজারে। বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা কেজি দরে।
“মোকামে যেহেতেু আজ দাম বাড়ছে, তাই ঢাকার খুচরা বাজারে ১২০ টাকা হবে। আর বাজারের বাহিরে দাম আরও বেশিতে বিক্রি করবে ছোট দোকানিরা। এখন ভারতের পেঁয়াজের দর বেশি থাকায় আমদানি কম। তাই দেশের পেঁয়াজের যেটুকু ঘাটতি সেটা পূরণ করা যাচ্ছে না।”
হাত খালি কৃষকের, নিয়ন্ত্রণ মজুতদারদের কাছে
অন্যান্য বছরের মত এই সময়ে এবারও আর কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ নেই। কারণ অন্য বছর মার্চ ও এপ্রিলের শুরুর দিকে দাম তুলণামূলক কম থাকে, আর জুলাইয়ে এসে কিছুটা দাম বাড়ে। তাই অধিক লাভের আশায় এই সময় সংরক্ষণ করে রাখা পেঁয়াজ ছেড়ে দেন কৃষকরা।
তবে এবার মৌসুমের শুরুতেই ভালো দাম থাকায় চাষিরা আগেভাগে অপরিপক্ব পেঁয়াজ তুলে বিক্রিছেন। এতে কৃষকরা লাভবান হলেও প্রভাব পড়েছে দেশের মোট উৎপাদনে। পেঁয়াজের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মজুতদারদের হাতে।
ফরিদপুরের ভাঙ্গার এক পেঁয়াজ চাষি বলেন, তিনি ৫ বিঘার উপরে পেঁয়াজ চাষ করেছিলেন। ধাপে ধাপে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন। আর সর্বশেষ পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন মে মাসের শেষের দিকে, ৬৫ টাকা কেজি দরে। ভালো দাম পাইছি তাই তখন বিক্রি করে দিছি। আমার মত অনেকেই বিক্রি করছে। কিন্তু এখন তো দেখি বাজার অনেক গরম। এখানের কৃষকদের মাচায় পেঁয়াজ খুব একটা নেই। যা রেখছিল একটু ভালো দাম পাওয়ায় তারা বিক্রি করে দিছে।”
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামানও পেঁয়াজের দাম বাড়ার কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না। সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, “কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলেছিল এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজের উৎপাদন হয়েছে। তাহলে দাম বাড়বে কেন? পেঁয়াজ তো শর্ট পড়ার কথা না। তারা কি ভুল তথ্য দিয়েছিল? এখন আমরা তো কৃষকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখতে পারব না, কেন বেশি দামে বিক্রি করছে।”
কৃষকরাই বেশি দামে বিক্রি করছে- এ বিষয়ে নিশ্চত কি না, সেই প্রশ্নে তিনি বলেন, “না, আমি বলছি ধরেন আরকি। এখন তো সব জায়গায় গিয়ে গিয়ে দেখা যাবে না, কেন বেশি দামে বিক্রি করছে।”

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে প্রার্থীদের জামানত ও ভোটার তালিকার সিডি কেনার অর্থ ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমার সুবিধার্থে ২৭ ডিসেম্বর তফসিলি ব্যাংকের সকল শাখা খোলা থাকবে।
৭ দিন আগে
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই শুল্ক ছাড় ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
৭ দিন আগে
বিএফআইইউয়ের সেই প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল, ব্যাংকের এমডি পদে থাকা অবস্থায় মোসলেহ উদ্দিন নিজের ও স্ত্রীর নামে পাঁচটি ব্যাংক ও চারটি ব্রোকারেজ হাউজে অস্বাভাবিক পরিমাণ অর্থ জমা করেছিলেন। এমনকি তার নিজের ব্যাংক এনসিসির ঋণগ্রহীতা ও বিভিন্ন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান থেকেও তার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা জমা হওয়ার চাঞ্চল্
৮ দিন আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনা হবে।
৮ দিন আগে