
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বৃষ্টির প্রভাবে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সবজির দাম লাগামহীন। বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়াই এর প্রধান কারণ বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা জানান, বৃষ্টির কারণে অনেক সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। বৃষ্টির কারণে রাস্তাঘাট খারাপ থাকায় ও পরিবহন ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় সবজি বাজারে আসতে সময় লাগছে। পাশাপাশি আগের তুলনায় পরিবহন ব্যয়ও বেড়েছে। ফলে বাজারগুলোতে সবজির দাম বেড়ে গেছে।
এই দাম বৃদ্ধির প্রভাব সরাসরি পড়েছে সাধারণ মানুষের ওপর। বাড়তি দামে সবজি কিনতে অনেকেই হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে সবজির দাম নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভোক্তারা।
সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেট কাঁচাবাজার, মালিবাগ বাজার, মেরাদিয়া হাটবাজার, গোড়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, কাঁচা মরিচ, টমেটো, শসা, লাউ, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ঢেঁড়স, ঝিঙা, পটল, বরবটি, করলা, ঝিঙা, পটল, বরবটি, করলাসহ প্রায় সব ধরনের সবজির দামই ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। কমেছে কয়েকটি সবজির দাম।
বাজারে লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যেখানে ঈদের আগে বিক্রি হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। কালো গোল বেগুন ৯০ টাকা। পটল বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৭০ টাকা। ঝিঙা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। উচ্ছে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৮০ টাকা। কচুরমুখী ৯০-১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০-৮০ টাকা, চাল কুমড়া ৬০ টাকা, ফুলকপি ৮০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি কেজি শসা ১২০-১৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২৪০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবু প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা করে। প্রতি কেজি টমেটো ২২০-২৪০ টাকা, দেশি গাজর ৮০ টাকা, চায়না গাজর ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে কম দামে বিক্রি হওয়া সবজিগুলোর মধ্যে প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে, ধুন্দল ৫০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৫০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকায়। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কয়েকদিন টানা বৃষ্টির কারণে সবজির গাড়ি কম আসছে পাইকারি বাজারগুলোতে। যে কারণে পাইকারি বাজারের দাম বেড়ে জাওয়ায় এর প্রভাব খুচরা বাজারে পড়েছে। সবজির দাম অনেক বাড়ার কারণে বাজারে কাস্টমার আগের তুলনায় অনেক কমে গিয়েছে। পাশাপাশি কেনার পরিমাণও কমিয়েছে ক্রেতারা। কোনো ক্রেতা আগে এক-দুই কেজি সবজি কিনলে এখন কেনে আধা কেজি বা আড়াইশ গ্রাম করে।

বৃষ্টির প্রভাবে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সবজির দাম লাগামহীন। বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়াই এর প্রধান কারণ বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা জানান, বৃষ্টির কারণে অনেক সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। বৃষ্টির কারণে রাস্তাঘাট খারাপ থাকায় ও পরিবহন ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় সবজি বাজারে আসতে সময় লাগছে। পাশাপাশি আগের তুলনায় পরিবহন ব্যয়ও বেড়েছে। ফলে বাজারগুলোতে সবজির দাম বেড়ে গেছে।
এই দাম বৃদ্ধির প্রভাব সরাসরি পড়েছে সাধারণ মানুষের ওপর। বাড়তি দামে সবজি কিনতে অনেকেই হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে সবজির দাম নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন ভোক্তারা।
সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেট কাঁচাবাজার, মালিবাগ বাজার, মেরাদিয়া হাটবাজার, গোড়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, কাঁচা মরিচ, টমেটো, শসা, লাউ, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ঢেঁড়স, ঝিঙা, পটল, বরবটি, করলা, ঝিঙা, পটল, বরবটি, করলাসহ প্রায় সব ধরনের সবজির দামই ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। কমেছে কয়েকটি সবজির দাম।
বাজারে লম্বা বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যেখানে ঈদের আগে বিক্রি হতো ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। কালো গোল বেগুন ৯০ টাকা। পটল বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৭০ টাকা। ঝিঙা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। উচ্ছে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে, যা আগে ছিল ৮০ টাকা। কচুরমুখী ৯০-১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০-৮০ টাকা, চাল কুমড়া ৬০ টাকা, ফুলকপি ৮০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি কেজি শসা ১২০-১৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২৪০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবু প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা করে। প্রতি কেজি টমেটো ২২০-২৪০ টাকা, দেশি গাজর ৮০ টাকা, চায়না গাজর ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে কম দামে বিক্রি হওয়া সবজিগুলোর মধ্যে প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে, ধুন্দল ৫০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৫০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকায়। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কয়েকদিন টানা বৃষ্টির কারণে সবজির গাড়ি কম আসছে পাইকারি বাজারগুলোতে। যে কারণে পাইকারি বাজারের দাম বেড়ে জাওয়ায় এর প্রভাব খুচরা বাজারে পড়েছে। সবজির দাম অনেক বাড়ার কারণে বাজারে কাস্টমার আগের তুলনায় অনেক কমে গিয়েছে। পাশাপাশি কেনার পরিমাণও কমিয়েছে ক্রেতারা। কোনো ক্রেতা আগে এক-দুই কেজি সবজি কিনলে এখন কেনে আধা কেজি বা আড়াইশ গ্রাম করে।

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৪ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৪ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৫ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৫ দিন আগে