একাত্তরের পর ফের চালু বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫: ৩৮
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। আর এই বাণিজ্য শুরু হয়েছে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির মধ্য দিয়ে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ২৫ হাজার টন চাল নিয়ে বাংলাদেশের পথে রওয়ানা হয়েছে পাকিস্তানের একটি জাহাজ। সরকার থেকে সরকার (জি-টু-জি) চুক্তির আওতায় পাকিস্তান ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিপি) মাধ্যমে এই চাল সরবরাহ করা হচ্ছে।

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নতুন করে শুরু হওয়ার প্রথম ধাপে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল কিনছে। প্রথম চালান ২৫ হাজার টন চাল নিয়ে শনিবার জাহাজ রওয়ানা দিয়েছে। বাকি ২৫ হাজার টন চাল আগামী মার্চের শুরুর দিকে পাঠানো হবে।

দুই দেশের সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে এবং সরাসরি জাহাজ চলাচল সহজ করবে। এ ছাড়া এই প্রথম পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশের বন্দরে পৌঁছাবে।

পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে চাল আমদানিকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্ক পুনর্স্থাপন এবং কয়েক দশক ধরে স্থগিত থাকা বাণিজ্য চ্যানেলগুলোকে আবার চালু করার পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ad
ad

অর্থের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জেট ফুয়েলের দাম আরো বাড়ল

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।

৩ দিন আগে

পে কমিশনের সিদ্ধান্ত আগামী সরকারের: অর্থ উপদেষ্টা

উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।

৩ দিন আগে

৪-৫ দিনে দাম না কমলে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন: বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।

৩ দিন আগে

যুক্তরাষ্ট্রের ফার্ম লবির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন বড় অর্জন: প্রেস সচিব

প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম

৩ দিন আগে