
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের দেশে-বিদেশে থাকা সম্পদের বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ)। সম্প্রতি বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে এ সংক্রান্ত একটি ই-মেইল পাঠিয়েছে এফআইইউ।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিএফআইইউয়ের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে এফআইইউ। বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন সংক্রান্ত তথ্য পাঠানো আমাদের দায়িত্ব। আমরা এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রস্তুত করছি। সিঙ্গাপুরের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কাছে সেসব তথ্য পাঠানো হবে।
এক দশক ধরে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম সিঙ্গাপুরে হোটেল, বাড়ি, রিটেইল স্পেসসহ অন্যান্য সম্পত্তি কিনেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই তিনি বিদেশে ব্যবসা করেছেন। সিঙ্গাপুরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন।
সাইফুল আলমের অধীনে দেশে ছিল ছয়টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। নামে-বেনামে হাজার হাজার কোটি টাকার ভুয়া ঋণ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গ্রুপটির ঋণে এখন নুইয়ে পড়েছে অনেক ব্যাংক।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এস আলম গ্রুপের অনিয়মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকের পর্ষদকে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয়েছে। শিল্পগোষ্ঠীটির সব ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। ফলে লেনদেন করতে না পারায় ব্যবসা পরিচালনায় বিপাকে পড়তে হচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে তারা।

চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের দেশে-বিদেশে থাকা সম্পদের বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (এফআইইউ)। সম্প্রতি বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে এ সংক্রান্ত একটি ই-মেইল পাঠিয়েছে এফআইইউ।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিএফআইইউয়ের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে এফআইইউ। বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন সংক্রান্ত তথ্য পাঠানো আমাদের দায়িত্ব। আমরা এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রস্তুত করছি। সিঙ্গাপুরের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কাছে সেসব তথ্য পাঠানো হবে।
এক দশক ধরে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম সিঙ্গাপুরে হোটেল, বাড়ি, রিটেইল স্পেসসহ অন্যান্য সম্পত্তি কিনেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই তিনি বিদেশে ব্যবসা করেছেন। সিঙ্গাপুরে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন।
সাইফুল আলমের অধীনে দেশে ছিল ছয়টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। নামে-বেনামে হাজার হাজার কোটি টাকার ভুয়া ঋণ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গ্রুপটির ঋণে এখন নুইয়ে পড়েছে অনেক ব্যাংক।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এস আলম গ্রুপের অনিয়মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকের পর্ষদকে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয়েছে। শিল্পগোষ্ঠীটির সব ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। ফলে লেনদেন করতে না পারায় ব্যবসা পরিচালনায় বিপাকে পড়তে হচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে তারা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে প্রার্থীদের জামানত ও ভোটার তালিকার সিডি কেনার অর্থ ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমার সুবিধার্থে ২৭ ডিসেম্বর তফসিলি ব্যাংকের সকল শাখা খোলা থাকবে।
৬ দিন আগে
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই শুল্ক ছাড় ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
৭ দিন আগে
বিএফআইইউয়ের সেই প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল, ব্যাংকের এমডি পদে থাকা অবস্থায় মোসলেহ উদ্দিন নিজের ও স্ত্রীর নামে পাঁচটি ব্যাংক ও চারটি ব্রোকারেজ হাউজে অস্বাভাবিক পরিমাণ অর্থ জমা করেছিলেন। এমনকি তার নিজের ব্যাংক এনসিসির ঋণগ্রহীতা ও বিভিন্ন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান থেকেও তার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা জমা হওয়ার চাঞ্চল্
৭ দিন আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনা হবে।
৭ দিন আগে