প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক এর ২০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের জন্য এআই-নির্ভর আগামী ও ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্য পুনর্ব্যক্ত করেছে। গত ২৮ জানুয়ারী ২০তম বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে বাংলালিংক।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত এই মাইলফলক ইভেন্টে শিল্পখাতের প্রতিনিধি, ব্যবসায়িক অংশীদার ও সরকারি অংশীজনরা একত্রিত হন এবং গত দুই দশকের রূপান্তরমূলক যাত্রার ওপর আলোকপাত করেন। আয়োজনে বাংলালিংকের পক্ষ থেকে আগামীর বাংলাদেশে ডিজিটাল উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে একটি রোডম্যাপ উন্মোচন করা হয়।
গত ২০ বছর ধরে বাংলালিংক বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ফলে, সাশ্রয়ী ভয়েস কল সেবা প্রদানকারী থেকে দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে বাংলালিংক। এদেশে ডিজিটাল সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে, বাংলালিংক এর বৈচিত্র্যময় ডিজিটাল পোর্টফোলিও ও সমাধানের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মোবাইল যোগাযোগ, প্রযুক্তি ও ডিজিটাল পরিষেবা আরও সহজলভ্য করেছে। এভাবেই বাংলাদেশের মেধাবীদের দ্বারা বাংলাদেশিদের জন্য তৈরি করা ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে এদেশের মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছে এই ডিজিটাল অপারেটর।
দেশের প্রথম টেলকো-সুপারঅ্যাপ মাইবিএল থেকে শুরু করে এ দেশের মেধাবীদের হাতে তৈরি সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি এবং বিশেষ করে, তরুণদের জন্য প্রথমবারের মতো নিয়ে আসা এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল সমাধান ‘রাইজ’, এসব প্লাটফর্মের মাধ্যমে বাংলালিংক টেলিযোগাযোগ খাতে ডিজিটাল উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে নতুন মানদণ্ড প্রতিষ্ঠা করেছে। এই প্ল্যাটফর্মগুলো শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, বিনোদন, সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করার উপকরণ ও উদ্যোক্তা-বান্ধব সুযোগ সৃষ্টি করার মাধ্যমে এদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য বাংলালিংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
একটি দিনের প্রতিটি মুহূর্তে গ্রাহকদের জন্য অসামান্য অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে ভিওনের ডিও১৪৪০ কৌশলের সাথে সঙ্গতি রেখে সময়োপযোগী ও উদ্ভাবনী ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসছে বাংলালিংক। এর মাইবিএল সুপারঅ্যাপ প্রায় ৮০ লাখ মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর বিস্তৃত চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি, প্রতি মাসে প্রায় ৭০ লাখ ব্যবহারকারীসহ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে টফি। এছাড়া, চালু হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই সর্বাধুনিক এআই-সমর্থিত ফিচারের কারণে ইতোমধ্যে তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে রাইজ।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভিওনের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা অগি কে ফাবেলা বলেন, “বাংলালিংকের ২০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আমরা বাংলাদেশকে আরও ভালোভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। সামগ্রিকভাবে এই ২০ বছর ধরে আমরা টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে ডিজিটাল সেবার মান প্রতিনিয়ত আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি। ফলে, বিগত কয়েক বছরে আমরা আরও বিবর্তিত হয়ে দেশের ডিজিটাল সক্ষমতা নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে নিতে পেরেছি। আগামীর পথে বাংলাদেশের এই যাত্রায় বাংলালিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারছে বলে আমি অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত।”
দেশকে প্রবৃদ্ধির পথে পরিচালনা করতে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করে ভিওনের গ্রুপ সিইও ও বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান কান তেরজিওগ্লু বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ দেশের প্রবৃদ্ধির নতুন ভিত্তি স্থাপন করতে কাজ করে যাচ্ছে; অগমেন্টেড ইন্টেলিজেন্স সহ আরও আধুনিক ডিজিটাল অপারেটর মডেল এই যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদী আমরা। এ দেশের মেধাবীদের হাতে তৈরি টফি, মাইবিএল ও রাইজের মতো ডিজিটাল সেবা কেবল বাংলালিংকের কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করেনি; একইসাথে দেশের প্রতিটি কোণে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও বিনোদন পৌঁছে দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে ক্ষমতায়িত করতে আগামীতেও এসব সমাধানে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবো আমরা। বিশেষ করে, আমরা এ দেশের মেধাবী ও প্রযুক্তি-প্রেমী তরুণদের বিকাশ নিশ্চিত করতে ধারাবাহিকভাবে বিনিয়োগ করে যাবো।”
সকলের জন্য এআই সহজলভ্য করার লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করে বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা নিয়ে আসার ক্ষেত্রে বাংলালিংক টিম সবসময় সফল হয়েছে। এখন দেশের প্রতিটি কোণায় সকলের জন্য এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল সেবা সহজলভ্য করতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। সরকার ও বেসরকারি খাতের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও উদ্যোক্তাদের এআই-সক্ষম করে তুলতে কাজ করছি আমরা। একটি ডিজিটাল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি বিকশিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক বাংলাদেশি ও স্থানীয় ব্যবসার জন্য এআই এর মতো আধুনিক প্রযুক্তি আরও সহজলভ্য করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবো আমরা।”
বাংলাদেশের উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক এর ২০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের জন্য এআই-নির্ভর আগামী ও ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্য পুনর্ব্যক্ত করেছে। গত ২৮ জানুয়ারী ২০তম বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে বাংলালিংক।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত এই মাইলফলক ইভেন্টে শিল্পখাতের প্রতিনিধি, ব্যবসায়িক অংশীদার ও সরকারি অংশীজনরা একত্রিত হন এবং গত দুই দশকের রূপান্তরমূলক যাত্রার ওপর আলোকপাত করেন। আয়োজনে বাংলালিংকের পক্ষ থেকে আগামীর বাংলাদেশে ডিজিটাল উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে একটি রোডম্যাপ উন্মোচন করা হয়।
গত ২০ বছর ধরে বাংলালিংক বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ফলে, সাশ্রয়ী ভয়েস কল সেবা প্রদানকারী থেকে দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে বাংলালিংক। এদেশে ডিজিটাল সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে, বাংলালিংক এর বৈচিত্র্যময় ডিজিটাল পোর্টফোলিও ও সমাধানের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মোবাইল যোগাযোগ, প্রযুক্তি ও ডিজিটাল পরিষেবা আরও সহজলভ্য করেছে। এভাবেই বাংলাদেশের মেধাবীদের দ্বারা বাংলাদেশিদের জন্য তৈরি করা ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে এদেশের মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছে এই ডিজিটাল অপারেটর।
দেশের প্রথম টেলকো-সুপারঅ্যাপ মাইবিএল থেকে শুরু করে এ দেশের মেধাবীদের হাতে তৈরি সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি এবং বিশেষ করে, তরুণদের জন্য প্রথমবারের মতো নিয়ে আসা এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল সমাধান ‘রাইজ’, এসব প্লাটফর্মের মাধ্যমে বাংলালিংক টেলিযোগাযোগ খাতে ডিজিটাল উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে নতুন মানদণ্ড প্রতিষ্ঠা করেছে। এই প্ল্যাটফর্মগুলো শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, বিনোদন, সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করার উপকরণ ও উদ্যোক্তা-বান্ধব সুযোগ সৃষ্টি করার মাধ্যমে এদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য বাংলালিংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
একটি দিনের প্রতিটি মুহূর্তে গ্রাহকদের জন্য অসামান্য অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে ভিওনের ডিও১৪৪০ কৌশলের সাথে সঙ্গতি রেখে সময়োপযোগী ও উদ্ভাবনী ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসছে বাংলালিংক। এর মাইবিএল সুপারঅ্যাপ প্রায় ৮০ লাখ মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর বিস্তৃত চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি, প্রতি মাসে প্রায় ৭০ লাখ ব্যবহারকারীসহ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে টফি। এছাড়া, চালু হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই সর্বাধুনিক এআই-সমর্থিত ফিচারের কারণে ইতোমধ্যে তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে রাইজ।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভিওনের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা অগি কে ফাবেলা বলেন, “বাংলালিংকের ২০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আমরা বাংলাদেশকে আরও ভালোভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। সামগ্রিকভাবে এই ২০ বছর ধরে আমরা টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে ডিজিটাল সেবার মান প্রতিনিয়ত আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি। ফলে, বিগত কয়েক বছরে আমরা আরও বিবর্তিত হয়ে দেশের ডিজিটাল সক্ষমতা নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে নিতে পেরেছি। আগামীর পথে বাংলাদেশের এই যাত্রায় বাংলালিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারছে বলে আমি অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত।”
দেশকে প্রবৃদ্ধির পথে পরিচালনা করতে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করে ভিওনের গ্রুপ সিইও ও বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান কান তেরজিওগ্লু বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ দেশের প্রবৃদ্ধির নতুন ভিত্তি স্থাপন করতে কাজ করে যাচ্ছে; অগমেন্টেড ইন্টেলিজেন্স সহ আরও আধুনিক ডিজিটাল অপারেটর মডেল এই যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদী আমরা। এ দেশের মেধাবীদের হাতে তৈরি টফি, মাইবিএল ও রাইজের মতো ডিজিটাল সেবা কেবল বাংলালিংকের কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করেনি; একইসাথে দেশের প্রতিটি কোণে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও বিনোদন পৌঁছে দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে ক্ষমতায়িত করতে আগামীতেও এসব সমাধানে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবো আমরা। বিশেষ করে, আমরা এ দেশের মেধাবী ও প্রযুক্তি-প্রেমী তরুণদের বিকাশ নিশ্চিত করতে ধারাবাহিকভাবে বিনিয়োগ করে যাবো।”
সকলের জন্য এআই সহজলভ্য করার লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করে বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা নিয়ে আসার ক্ষেত্রে বাংলালিংক টিম সবসময় সফল হয়েছে। এখন দেশের প্রতিটি কোণায় সকলের জন্য এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল সেবা সহজলভ্য করতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। সরকার ও বেসরকারি খাতের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও উদ্যোক্তাদের এআই-সক্ষম করে তুলতে কাজ করছি আমরা। একটি ডিজিটাল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি বিকশিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেক বাংলাদেশি ও স্থানীয় ব্যবসার জন্য এআই এর মতো আধুনিক প্রযুক্তি আরও সহজলভ্য করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবো আমরা।”
শিল্প উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বজুড়ে পরিবেশবান্ধব ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণ জাহাজের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা (আইএসও) ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৪০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে। যে দেশগুলো পরিবেশবান্ধব, স্বল্প-নিঃসরণ জাহাজ তৈরি ও রপ্তানি করত
৩ দিন আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান।
৫ দিন আগেড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কালোটাকার উৎস বন্ধ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়।
৬ দিন আগেতিনি জানান, আগস্ট মাসের ১২ দিনে ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। গত বছরের একই সময়ে (২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিন) দেশে এসেছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এ হিসাবে চলতি বছর আলোচ্য সময়ের তুলনায় প্রায় ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৪ হাজার ৬৩ কোটি টাকা বেশি এসেছে।
৬ দিন আগে