প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঈদের পরও প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সের ধারা অব্যাহত রয়েছে। যার ধারাবাহিকতায় গত এপ্রিল মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৭৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ১৭ লাখ ডলার বা এক হাজার ১১৯ কোটি টাকা।
এপ্রিল মাসের এ রেমিট্যান্সের পরিমাণ একক মাস হিসেবে এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসে বৈধ পথে ৩২৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল বাংলাদেশে। যা ছিল একক মাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়। এছাড়া তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৬৪ কোটি ডলার এসেছে গত বছরের ডিসেম্বর মাসে।
রোববার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা মোট ২ হাজার ৪৫৪ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। আগের অর্থবছরে একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৯১২ কোটি মার্কিন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা জানান, অর্থপাচারের বিষয়ে বর্তমান সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এতে হুন্ডিসহ বিভিন্ন অবৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠানো কমে গেছে। ফলে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আহরণ বেড়েছে।
এদিকে বৈধ পথে প্রবাসী আয় ইতিবাচক ধারায় থাকায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। দেশের ইতিহাসে ২০২২ সালের আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে। সেখান থেকে প্রতি মাসে কমতে–কমতে সরকার পতনের আগে গত জুলাই শেষে তা ২০ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। তবে সরকার পতনের পর আর রিজার্ভ থেকে কোনো ডলার বিক্রি করছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ এখন ২ হাজার ৭৪১ কোটি ডলার বা ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার। প্রকৃত রিজার্ভ ২২ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার উঠেছে।
ঈদের পরও প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সের ধারা অব্যাহত রয়েছে। যার ধারাবাহিকতায় গত এপ্রিল মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৭৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ১৭ লাখ ডলার বা এক হাজার ১১৯ কোটি টাকা।
এপ্রিল মাসের এ রেমিট্যান্সের পরিমাণ একক মাস হিসেবে এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসে বৈধ পথে ৩২৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল বাংলাদেশে। যা ছিল একক মাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়। এছাড়া তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৬৪ কোটি ডলার এসেছে গত বছরের ডিসেম্বর মাসে।
রোববার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা মোট ২ হাজার ৪৫৪ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। আগের অর্থবছরে একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ৯১২ কোটি মার্কিন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা জানান, অর্থপাচারের বিষয়ে বর্তমান সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এতে হুন্ডিসহ বিভিন্ন অবৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠানো কমে গেছে। ফলে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আহরণ বেড়েছে।
এদিকে বৈধ পথে প্রবাসী আয় ইতিবাচক ধারায় থাকায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। দেশের ইতিহাসে ২০২২ সালের আগস্টে রিজার্ভ উঠেছিল সর্বোচ্চ ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে। সেখান থেকে প্রতি মাসে কমতে–কমতে সরকার পতনের আগে গত জুলাই শেষে তা ২০ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। তবে সরকার পতনের পর আর রিজার্ভ থেকে কোনো ডলার বিক্রি করছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ এখন ২ হাজার ৭৪১ কোটি ডলার বা ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার। প্রকৃত রিজার্ভ ২২ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার উঠেছে।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক
৫ দিন আগেদেশের বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম ওয়েলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১৩ টাকা করে।
৫ দিন আগেপাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বরং এটাকে সম্পূর্ণ গুজব ও ভিত্তিহীন বলে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হয়েছে।
৫ দিন আগেউদ্ভূত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারে প্রয়োজন ছিল সাহসী নেতৃত্ব— যিনি বা যারা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বাজারচিত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান নেতৃত্ব পুঁজিবাজারবান্ধব নয়। সরকারও পুঁজিবাজার বিষয়ে উদাসীন। অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।
৭ দিন আগে