প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গ্রামীণ ব্যাংককে ২০২৯ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের অর্জিত সব আয়কে আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের এই প্রজ্ঞাপন জারির পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হওয়ার প্রেক্ষিতে এনবিআর এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এনবিআর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান (নীতি) অনুবিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত ৮টি আদেশ/প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে, এই প্রতিষ্ঠানের যেকোনও আয়ের ওপর আরোপণীয় আয়কর, সুপারট্যান্স বা ব্যবসায়িক মুনাফা কর প্রদান হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।’
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘পরবর্তীকালে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ‘সিক্স সিডিউল পার্ট এ প্যারা ওয়ান এ’ (Sixth Schedule Part A Para 1A) এবং আয়কর আইন, ২০২৩ এর ষষ্ঠ তফসিল এর অংশ ১ এর দফা (১৩) মোতাবেক মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত কোনও সত্তার ক্ষুদ্র ঋণ কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ধৃত যেকোনও সার্ভিস চার্জ করমুক্ত রয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এবং তদ্বপরবর্তী প্রণীত গ্রামীণ ব্যাংক আইন, ২০১৩ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক কোনও তফশিলি ব্যাংক নয় এবং প্রতিষ্ঠানটি মূলত ক্ষুদ্র ঋণ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে। সমজাতীয় সেবা অর্থাৎ ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত না হওয়ায় আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে গ্রামীণ ব্যাংক একই ধরনের কর অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে না।’
এনবিআরে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়,
‘অন্য সব ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের ন্যায় গ্রামীণ ব্যাংকে অনুরূপ কর অব্যাহতি সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর আওতায় অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের এস আর ও নং ২০২-আইন/আয়কর/২০১২ ও এস আর ও নং ১১-আইন/আয়কর/২০১৫ প্রজ্ঞাপনগুলোর মাধ্যমে ১ জানুয়ারি ২০১১ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত এবং এস আর ও নং ১২১-আইন/২০১৬, তারিখ ০৪ মে ২০১৬ এর মাধ্যমে ০১ জানুয়ারি ২০১৬ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানকে কর অব্যাহতি প্রদান করা হয়।’
এনবিআরের ব্যাখ্যায় বলা হয়, ‘সমজাতীয় ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ন্যায় গ্রামীণ ব্যাংক অনুরূপ কর অব্যাহতি সুবিধা না পাওয়ায় বিদ্যমান বৈষম্য নিরসনে আয়কর আইন, ২০২৩ এর আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন (এস আর ও নং ৩৩৯-আইন/আয়কর-৪৭/২০২৪, তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০২৪) দ্বারা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৯ তারিখ পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃক অর্জিত সব আয়কে শর্তসাপেক্ষে কর অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।’
গ্রামীণ ব্যাংককে ২০২৯ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের অর্জিত সব আয়কে আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এনবিআরের এই প্রজ্ঞাপন জারির পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হওয়ার প্রেক্ষিতে এনবিআর এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এনবিআর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান (নীতি) অনুবিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত ৮টি আদেশ/প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে, এই প্রতিষ্ঠানের যেকোনও আয়ের ওপর আরোপণীয় আয়কর, সুপারট্যান্স বা ব্যবসায়িক মুনাফা কর প্রদান হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।’
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘পরবর্তীকালে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ‘সিক্স সিডিউল পার্ট এ প্যারা ওয়ান এ’ (Sixth Schedule Part A Para 1A) এবং আয়কর আইন, ২০২৩ এর ষষ্ঠ তফসিল এর অংশ ১ এর দফা (১৩) মোতাবেক মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত কোনও সত্তার ক্ষুদ্র ঋণ কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ধৃত যেকোনও সার্ভিস চার্জ করমুক্ত রয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এবং তদ্বপরবর্তী প্রণীত গ্রামীণ ব্যাংক আইন, ২০১৩ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক কোনও তফশিলি ব্যাংক নয় এবং প্রতিষ্ঠানটি মূলত ক্ষুদ্র ঋণ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে। সমজাতীয় সেবা অর্থাৎ ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত না হওয়ায় আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে গ্রামীণ ব্যাংক একই ধরনের কর অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে না।’
এনবিআরে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়,
‘অন্য সব ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের ন্যায় গ্রামীণ ব্যাংকে অনুরূপ কর অব্যাহতি সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর আওতায় অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের এস আর ও নং ২০২-আইন/আয়কর/২০১২ ও এস আর ও নং ১১-আইন/আয়কর/২০১৫ প্রজ্ঞাপনগুলোর মাধ্যমে ১ জানুয়ারি ২০১১ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত এবং এস আর ও নং ১২১-আইন/২০১৬, তারিখ ০৪ মে ২০১৬ এর মাধ্যমে ০১ জানুয়ারি ২০১৬ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানকে কর অব্যাহতি প্রদান করা হয়।’
এনবিআরের ব্যাখ্যায় বলা হয়, ‘সমজাতীয় ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ন্যায় গ্রামীণ ব্যাংক অনুরূপ কর অব্যাহতি সুবিধা না পাওয়ায় বিদ্যমান বৈষম্য নিরসনে আয়কর আইন, ২০২৩ এর আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন (এস আর ও নং ৩৩৯-আইন/আয়কর-৪৭/২০২৪, তারিখ ০৯ অক্টোবর ২০২৪) দ্বারা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৯ তারিখ পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃক অর্জিত সব আয়কে শর্তসাপেক্ষে কর অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।’
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক
৫ দিন আগেদেশের বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম ওয়েলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১৩ টাকা করে।
৫ দিন আগেপাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বরং এটাকে সম্পূর্ণ গুজব ও ভিত্তিহীন বলে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হয়েছে।
৫ দিন আগেউদ্ভূত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারে প্রয়োজন ছিল সাহসী নেতৃত্ব— যিনি বা যারা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বাজারচিত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান নেতৃত্ব পুঁজিবাজারবান্ধব নয়। সরকারও পুঁজিবাজার বিষয়ে উদাসীন। অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।
৭ দিন আগে