
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো ট্যাক্স রিটার্ন’ দাখিল নিয়ে ছড়িয়ে পড়া বিভ্রান্তিকর তথ্যের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী ‘জিরো ট্যাক্স রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই।
রোববার (১০ আগস্ট) গণমাধম্যে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর করদাতাদের এই বিষয়ে সতর্ক করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর বলছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো রিটার্ন’ দাখিলবিষয়ক কতিপয় ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত পোস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নজরে এসেছে। এসব পোস্টে রিটার্ন পূরণের সবকয়টি ঘর ‘শূন্য’ হিসেবে পূরণ করে রিটার্ন দাখিল করা যায় মর্মে ভ্রান্ত ধারণা প্রচার করা হচ্ছে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে কোনো কোনো করদাতা তাদের আয়কর রিটার্নে আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের বিষয়ে অসত্য ঘোষণা দিয়ে আসছেন বলে জানা যায়।
করদাতাদের অবগতি করে আরও বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। আয়কর আইন অনুসারে একজন করদাতাকে তার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় অবশ্যই সঠিকভাবে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে। করদাতার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন না করে এর কোনো একটি শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। করদাতা কর্তৃক দাখিলকৃত আয়কর রিটার্নে তার আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় সম্পর্কিত সঠিক তথ্য প্রদর্শন না করে মিথ্যা বা অসত্য তথ্য প্রদান করলে আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ৩১২ ও ৩১৩ অনুসারে করদাতাকে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান আছে।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল আমিন গণমাধ্যমকে বলেন, একজন করদাতার আয়, ব্যয়, সম্পদ বা দায় সংক্রান্ত বিষয়ে রিটার্নে সঠিক ঘোষণা প্রদান করা একজন করদাতার পবিত্র নাগরিক ও আইনি দায়িত্ব। করদাতার প্রকৃত আয়ের পরিমাণ আইনানুযায়ী করযোগ্য না হলে তাকে কোনো কর পরিশোধ করতে হবে না। তবে, কর প্রদেয় না হলেও সঠিক তথ্য-উপাত্ত প্রদর্শন না করে শূন্য আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় দেখিয়ে শূন্য বা জিরো রিটার্ন দাখিল করার কোনো সুযোগ আয়কর আইনে নেই।
এনবিআর আশা করে, সকল করদাতা দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আয়কর রিটার্নে প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন করে দেশের উন্নয়নে গর্বিত অংশীদার হবেন। একইসঙ্গে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতারণামূলক জিরো রিটার্নের ফাঁদে পা না দিয়ে নিজেকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হতে সুরক্ষিত রাখবেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো ট্যাক্স রিটার্ন’ দাখিল নিয়ে ছড়িয়ে পড়া বিভ্রান্তিকর তথ্যের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী ‘জিরো ট্যাক্স রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই।
রোববার (১০ আগস্ট) গণমাধম্যে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর করদাতাদের এই বিষয়ে সতর্ক করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর বলছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো রিটার্ন’ দাখিলবিষয়ক কতিপয় ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত পোস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নজরে এসেছে। এসব পোস্টে রিটার্ন পূরণের সবকয়টি ঘর ‘শূন্য’ হিসেবে পূরণ করে রিটার্ন দাখিল করা যায় মর্মে ভ্রান্ত ধারণা প্রচার করা হচ্ছে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে কোনো কোনো করদাতা তাদের আয়কর রিটার্নে আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের বিষয়ে অসত্য ঘোষণা দিয়ে আসছেন বলে জানা যায়।
করদাতাদের অবগতি করে আরও বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। আয়কর আইন অনুসারে একজন করদাতাকে তার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় অবশ্যই সঠিকভাবে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে। করদাতার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন না করে এর কোনো একটি শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ। করদাতা কর্তৃক দাখিলকৃত আয়কর রিটার্নে তার আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় সম্পর্কিত সঠিক তথ্য প্রদর্শন না করে মিথ্যা বা অসত্য তথ্য প্রদান করলে আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ৩১২ ও ৩১৩ অনুসারে করদাতাকে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান আছে।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল আমিন গণমাধ্যমকে বলেন, একজন করদাতার আয়, ব্যয়, সম্পদ বা দায় সংক্রান্ত বিষয়ে রিটার্নে সঠিক ঘোষণা প্রদান করা একজন করদাতার পবিত্র নাগরিক ও আইনি দায়িত্ব। করদাতার প্রকৃত আয়ের পরিমাণ আইনানুযায়ী করযোগ্য না হলে তাকে কোনো কর পরিশোধ করতে হবে না। তবে, কর প্রদেয় না হলেও সঠিক তথ্য-উপাত্ত প্রদর্শন না করে শূন্য আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় দেখিয়ে শূন্য বা জিরো রিটার্ন দাখিল করার কোনো সুযোগ আয়কর আইনে নেই।
এনবিআর আশা করে, সকল করদাতা দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আয়কর রিটার্নে প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন করে দেশের উন্নয়নে গর্বিত অংশীদার হবেন। একইসঙ্গে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতারণামূলক জিরো রিটার্নের ফাঁদে পা না দিয়ে নিজেকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হতে সুরক্ষিত রাখবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের উপস্থিতিতে ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরীর নিকট থেকে ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মোশাররফ হোসেন অ্যাওয়ার্ডগুলো গ্রহণ করেন।
১ দিন আগে
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আরও এক মাস বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন জমা দিতে পারবেন করদাতারা। নিয়ম অনুযায়ী রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। ব্যবসায়ী ও করদাতাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
১ দিন আগে
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের রুপার ভরি চার হাজার ২৪৬ টাকা।
৫ দিন আগে
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের রুপার ভরি ৪ হাজার ২৪৬ টাকা।
৬ দিন আগে