প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হলেও, ম্যানুয়ালি গণনা করার কারণে ফলাফল প্রকাশে দেরি হচ্ছে, যা প্রার্থী ও সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
এরই মধ্যে, নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য পদত্যাগ করেছেন।
তবে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত একটি জোটের এজিএস প্রার্থী এই পদত্যাগকে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার 'হীন ষড়যন্ত্র' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফল এখনও ঘোষণা করা সম্ভব হয়নি। এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংসদের ২১টি হলের মধ্যে ১৪টিতে ভোট গণনা শেষ হয়েছে। বাকিগুলোতে চলছে গণনা।
হল সংসদের ভোট গণনা শেষ করার পর চলছে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট গণনা। উভয়ক্ষেত্রেই ভোট ম্যানুয়ালি হাতে গণনা করা হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। সিদ্ধান্ত হয়, জনবল বাড়িয়ে রাতের মধ্যেই ফলাফল ঘোষণার। কিন্তু রাত পেরিয়ে সকাল হলেও গণনা শেষ হয়নি।
এদিকে, অনিয়মের অভিযোগ এনে পদত্যাগ করেছেন নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার। তিনি ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম জাবি শাখার সভাপতি।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি, বিভিন্ন অনিয়ম হয়েছে। অনেক অভিযোগ উঠেছে। আমাকে বিভিন্নভাবে চাপ দেওয়া হয়েছে যাতে আমি পদত্যাগ না করি। গতকাল থেকেই আমার ওপর চাপ ছিল, তবুও আমি পদত্যাগ করছি। এখন পদত্যাগ না করলে পরে যদি অনিয়মের কথা বলি, তখন প্রশ্ন উঠবে কেন পদত্যাগ করিনি।’
তবে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের এজিএস প্রার্থী ফেরদৌস আল হাসান বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য পদত্যাগ করেছেন।’
পদত্যাগকারী কমিশনারকে উদ্দেশ করে ফেরদৌস আল হাসান আরও বলেন, ‘যুদ্ধের ময়দান থেকে তিনি লেজ গুটিয়ে পালিয়েছেন। নির্বাচনকে ঘিরে তার যে হীন ষড়যন্ত্র ছিল, সেটি বাস্তবায়ন করতে না পেরেই তিনি পদত্যাগ করেছেন।’
বৃহস্পতিবার জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে প্রায় ৬৭ থেকে ৬৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হলেও, ম্যানুয়ালি গণনা করার কারণে ফলাফল প্রকাশে দেরি হচ্ছে, যা প্রার্থী ও সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
এরই মধ্যে, নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য পদত্যাগ করেছেন।
তবে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত একটি জোটের এজিএস প্রার্থী এই পদত্যাগকে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার 'হীন ষড়যন্ত্র' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফল এখনও ঘোষণা করা সম্ভব হয়নি। এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংসদের ২১টি হলের মধ্যে ১৪টিতে ভোট গণনা শেষ হয়েছে। বাকিগুলোতে চলছে গণনা।
হল সংসদের ভোট গণনা শেষ করার পর চলছে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট গণনা। উভয়ক্ষেত্রেই ভোট ম্যানুয়ালি হাতে গণনা করা হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। সিদ্ধান্ত হয়, জনবল বাড়িয়ে রাতের মধ্যেই ফলাফল ঘোষণার। কিন্তু রাত পেরিয়ে সকাল হলেও গণনা শেষ হয়নি।
এদিকে, অনিয়মের অভিযোগ এনে পদত্যাগ করেছেন নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার। তিনি ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ও জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম জাবি শাখার সভাপতি।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি, বিভিন্ন অনিয়ম হয়েছে। অনেক অভিযোগ উঠেছে। আমাকে বিভিন্নভাবে চাপ দেওয়া হয়েছে যাতে আমি পদত্যাগ না করি। গতকাল থেকেই আমার ওপর চাপ ছিল, তবুও আমি পদত্যাগ করছি। এখন পদত্যাগ না করলে পরে যদি অনিয়মের কথা বলি, তখন প্রশ্ন উঠবে কেন পদত্যাগ করিনি।’
তবে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের এজিএস প্রার্থী ফেরদৌস আল হাসান বলেন, ‘জাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই নির্বাচন কমিশনের এক সদস্য পদত্যাগ করেছেন।’
পদত্যাগকারী কমিশনারকে উদ্দেশ করে ফেরদৌস আল হাসান আরও বলেন, ‘যুদ্ধের ময়দান থেকে তিনি লেজ গুটিয়ে পালিয়েছেন। নির্বাচনকে ঘিরে তার যে হীন ষড়যন্ত্র ছিল, সেটি বাস্তবায়ন করতে না পেরেই তিনি পদত্যাগ করেছেন।’
বৃহস্পতিবার জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে প্রায় ৬৭ থেকে ৬৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়।
জাবি প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব এ কে এম রাশিদুল আলম শুক্রবার দুপুরে বলেন, আজ যে লোকবল আছে, তাতে আমরা হয়তো বিকেল নাগাদ হলের ভোট গণনার হিসাব শেষ করতে পারব এবং রাত ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে আমরা সম্পূর্ণ গণনা সম্পন্ন করে বেসরকারিভাবে ফল প্রকাশ করতে পারব।
১ দিন আগে