লন্ডনে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১৬: ৩০
ছবি: বিএনপি'র মিডিয়া ছেলের সৌজন্যে

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লন্ডনে পৌঁছেছেন। বাংলাদেশ সময় বুধবার (৮ জানুয়ারি) বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে তাকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে থাকা একজন ব্যক্তিগত চিকিৎসক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খানও রাজনীতি ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিমানবন্দরে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করার পর তাকে লন্ডনের একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হতে পারে। এ জন্য অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে কাতারের আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা ছাড়েন খালেদা জিয়া। লন্ডনে পৌঁছানোর আগে প্রায় আট ঘণ্টার ভ্রমণে কাতারের দোহায় যাত্রাবিরতি করেন তিনি। কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নজরুল ইসলাম সেখানে গিয়ে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ নেন।

খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা নিয়ে মঙ্গলবার বিকেল থেকেই তার সমর্থক ও দলের নেতাকর্মীরা গুলশানে সমবেত হতে শুরু করেন। সন্ধ্যার পর দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজায় পৌঁছান। গণমানুষ ও বিএনপির নেতাকর্মীরা গুলশান ও বিমানবন্দরের পথে বিদায় জানাতে রাস্তার দুপাশে জড়ো হয়েছিলেন।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

বিএনপিকে ঠেকানোর জন্যই নির্বাচন বিলম্বিত করা হয়েছে: দুদু

দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ

১৫ ঘণ্টা আগে

শাপলা পাব না, এটা আমরা বিশ্বাস করি না : সারজিস

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

১৫ ঘণ্টা আগে

অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার চক্রান্ত শুরু হয়েছে : রাশেদ খান

ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই

১৭ ঘণ্টা আগে

যেভাবে আলোচনায় ‘সেফ এক্সিট’, যা বলছেন উপদেষ্টারা

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।

২ দিন আগে