
ঢাবি প্রতিনিধি

ইসরায়েলকে ‘দখলদার জায়োনিস্ট’ আখ্যা দিয়ে ইরানে দেশটির হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় ভারতকে দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল বলে আখ্যায়িত করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের।
বুধবার (১৮ জুন) বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ইনকিলাম মঞ্চ এ সমাবেশ আয়োজন করে।
সমাবেশে আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, আমরা দেখতে পাই— আমেরিকা একদিকে মানবতার বুলিয়ে আওড়ায়, অন্যদিকে তারা ইসরায়েলকে দিয়ে হামলা চালায়। আমরা সবাই জানি, আমরিকার মদত ছাড়া ইসরায়েল কোনো হামলা করে না। এই অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল ফিলিস্তিনে আত্মরক্ষার নামে নিরপরাধ শিশু হত্যাসহ গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে নেয়।
জাবের বলেন, আজ তারা ইরানের ওপর হামলা করছে। আজ সৌদি আরবসহ মুসলিম বিশ্বের যারা নিরবে বসে আছেন তাদের বলে দিতে চাই— ইসরায়েলের কিন্তু একসময় ইরানের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল। তবু তারা আজ ইরানের ওপর হামলে পড়েছে। একদিন দেখবেন ইরানের মতো আপনাদের ওপরও হামলা করবে ইসরায়েল। তখন আপনারা কিছুই করতে পারবেন না।
ভারতের প্রসঙ্গ টেনে ইনকিলাব মঞ্চের এই নেতা বলেন, আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতেও একটি ইসরায়েল আছে। মোসাদ যেভাবে ইরানকে গ্রাস করেছে, ঠিক তেমনি এই বাংলাদেশেও অনেক দালাল রয়েছে, যারা এ দেশে ভারতের আধিপত্যবাদ টিকিয়ে রাখতে চায়। এই গাদ্দারদের বিতাড়িত না করলে আমাদের অবস্থাও খারাপ হবে। আমরা দেশের মিলিটারিসহ সবাইকে বলব, ভারতের এ দালালদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকবেন।
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য রিয়াদুল বলেন, আজ ইসরায়েল ও অবৈধ শক্তিরা ফিলিস্তিন, কাশ্মির রক্তাক্ত করেই ক্ষান্ত হয়নি, তারা বাগদাদ নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, তারা এখন আমাদের তেহরানের দিকে হাত বাড়িয়েছে। আমরা তাদের এ হাত ভেঙে দেবো। আমরা দেখতে পাচ্ছি, তারা আজ মধ্যপ্রাচ্যে। সেখান থেকে তারা একসময় এই বাংলাদেশেও এসে পৌঁছাবে। কিন্তু তা আমরা হতে দেবো না। আমরা বিশ্ব মুসলিম ভাইদের বলতে চাই, আপনারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জালিমদের প্রতিহত করুন।
চট্রগ্রাম বিশ্বিবদ্যালয় ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য নিয়াজ মাখদুম বলেন, আজ যারা মানবতার বুলি আওড়াচ্ছে তাদেরই দেখতে পাই ফিলিস্তিন, কাশ্মির ও তেহরানে হামলা চালাচ্ছে। আমরা যুদ্ধ চাই না, সারা বিশ্বে শান্তি চাই। আজ ইরানের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকলে তারা বলে যে তা তাদের জন্য হুমকিস্বরূপ। কিন্তু বিপরীতে তারাই এসব অস্ত্র ব্যবহার করছে।
নিয়াজ আরও বলেন, আমরা চাই, গোটা বিশ্বের মুসলিম রাষ্টগুলো এক হোক। তা না হলে পৃথিবী থেকে মুসলিম নামটি একসময় বিলীন হয়ে যাবে। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই।

ইসরায়েলকে ‘দখলদার জায়োনিস্ট’ আখ্যা দিয়ে ইরানে দেশটির হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময় ভারতকে দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল বলে আখ্যায়িত করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের।
বুধবার (১৮ জুন) বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ইনকিলাম মঞ্চ এ সমাবেশ আয়োজন করে।
সমাবেশে আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, আমরা দেখতে পাই— আমেরিকা একদিকে মানবতার বুলিয়ে আওড়ায়, অন্যদিকে তারা ইসরায়েলকে দিয়ে হামলা চালায়। আমরা সবাই জানি, আমরিকার মদত ছাড়া ইসরায়েল কোনো হামলা করে না। এই অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল ফিলিস্তিনে আত্মরক্ষার নামে নিরপরাধ শিশু হত্যাসহ গাজা ও পশ্চিম তীর দখল করে নেয়।
জাবের বলেন, আজ তারা ইরানের ওপর হামলা করছে। আজ সৌদি আরবসহ মুসলিম বিশ্বের যারা নিরবে বসে আছেন তাদের বলে দিতে চাই— ইসরায়েলের কিন্তু একসময় ইরানের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল। তবু তারা আজ ইরানের ওপর হামলে পড়েছে। একদিন দেখবেন ইরানের মতো আপনাদের ওপরও হামলা করবে ইসরায়েল। তখন আপনারা কিছুই করতে পারবেন না।
ভারতের প্রসঙ্গ টেনে ইনকিলাব মঞ্চের এই নেতা বলেন, আমাদের দক্ষিণ এশিয়াতেও একটি ইসরায়েল আছে। মোসাদ যেভাবে ইরানকে গ্রাস করেছে, ঠিক তেমনি এই বাংলাদেশেও অনেক দালাল রয়েছে, যারা এ দেশে ভারতের আধিপত্যবাদ টিকিয়ে রাখতে চায়। এই গাদ্দারদের বিতাড়িত না করলে আমাদের অবস্থাও খারাপ হবে। আমরা দেশের মিলিটারিসহ সবাইকে বলব, ভারতের এ দালালদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকবেন।
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য রিয়াদুল বলেন, আজ ইসরায়েল ও অবৈধ শক্তিরা ফিলিস্তিন, কাশ্মির রক্তাক্ত করেই ক্ষান্ত হয়নি, তারা বাগদাদ নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, তারা এখন আমাদের তেহরানের দিকে হাত বাড়িয়েছে। আমরা তাদের এ হাত ভেঙে দেবো। আমরা দেখতে পাচ্ছি, তারা আজ মধ্যপ্রাচ্যে। সেখান থেকে তারা একসময় এই বাংলাদেশেও এসে পৌঁছাবে। কিন্তু তা আমরা হতে দেবো না। আমরা বিশ্ব মুসলিম ভাইদের বলতে চাই, আপনারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জালিমদের প্রতিহত করুন।
চট্রগ্রাম বিশ্বিবদ্যালয় ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য নিয়াজ মাখদুম বলেন, আজ যারা মানবতার বুলি আওড়াচ্ছে তাদেরই দেখতে পাই ফিলিস্তিন, কাশ্মির ও তেহরানে হামলা চালাচ্ছে। আমরা যুদ্ধ চাই না, সারা বিশ্বে শান্তি চাই। আজ ইরানের কাছে পারমাণবিক অস্ত্র থাকলে তারা বলে যে তা তাদের জন্য হুমকিস্বরূপ। কিন্তু বিপরীতে তারাই এসব অস্ত্র ব্যবহার করছে।
নিয়াজ আরও বলেন, আমরা চাই, গোটা বিশ্বের মুসলিম রাষ্টগুলো এক হোক। তা না হলে পৃথিবী থেকে মুসলিম নামটি একসময় বিলীন হয়ে যাবে। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই।

এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’
১ দিন আগে
মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ‘আগ্রাসন বিরোধী’ যাত্রা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলা মোটর এলাকা থেকে মিছিলটি শুরু হয়। শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে বলে জানা গেছে।
১ দিন আগে