
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ রায় প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এ রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ। এ দেশের মানুষ দেখুক এবং ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে তারা যাতে এটি মাথায় রাখে যে, এই দেশে স্বৈরাচারের কোনো জায়গা নেই, ফ্যাসিবাদের কোনো জায়গা নেই। যারা গণতন্ত্র হত্যা করবে তাদের এ পরিণতি হবে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম অতন্দ্র প্রহরী শীর্ষক’ মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সমাবেশের তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো এ দেশের রাজনৈতিক দল ছিল না, আওয়ামী লীগ কখনো গণতান্ত্রিক দল ছিল না। একটি মাফিয়া ফ্যাসিস্ট শক্তি ছিল গণতন্ত্রের মুখোশ পড়ে। তারা সবসময় সংবিধান লঙ্ঘনের মহাযজ্ঞ করেছে, সংসদে দাঁড়িয়েও করেছে।
তিনি আরও বলেন, এ দেশের মানুষের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, শত-সহস্র শহীদের রক্ত দানের মধ্য দিয়ে যে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত হয়েছে সেটি হলো এই দেশ, একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এ দেশের মানুষ বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা চায় না।
সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা যদি জনপ্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে তারা যদি ব্যর্থ হয় এ দেশে আবার ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উৎপত্তি হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে গণতান্ত্রিক চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে।
সমাবেশে বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৬ আসনে দলের মনোনীত এমপি প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা গুপ্ত সন্ত্রাসীদের দিয়ে নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। এ সময় নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ রায় প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এ রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ। এ দেশের মানুষ দেখুক এবং ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে তারা যাতে এটি মাথায় রাখে যে, এই দেশে স্বৈরাচারের কোনো জায়গা নেই, ফ্যাসিবাদের কোনো জায়গা নেই। যারা গণতন্ত্র হত্যা করবে তাদের এ পরিণতি হবে।
শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম অতন্দ্র প্রহরী শীর্ষক’ মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের সমাবেশের তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম।
সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো এ দেশের রাজনৈতিক দল ছিল না, আওয়ামী লীগ কখনো গণতান্ত্রিক দল ছিল না। একটি মাফিয়া ফ্যাসিস্ট শক্তি ছিল গণতন্ত্রের মুখোশ পড়ে। তারা সবসময় সংবিধান লঙ্ঘনের মহাযজ্ঞ করেছে, সংসদে দাঁড়িয়েও করেছে।
তিনি আরও বলেন, এ দেশের মানুষের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, শত-সহস্র শহীদের রক্ত দানের মধ্য দিয়ে যে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত হয়েছে সেটি হলো এই দেশ, একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এ দেশের মানুষ বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা চায় না।
সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা যদি জনপ্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে তারা যদি ব্যর্থ হয় এ দেশে আবার ফ্যাসিবাদী রাজনীতির উৎপত্তি হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে গণতান্ত্রিক চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে।
সমাবেশে বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৬ আসনে দলের মনোনীত এমপি প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা গুপ্ত সন্ত্রাসীদের দিয়ে নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। এ সময় নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫-১৬ বছর একটা ভয়াবহ দানবীয় সরকার ছিল। নিজের লোক, দলের লোক বসাতে গিয়ে সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। শহীদ জিয়াউর রহমানের দল বিএনপি ধর্মীয় মূল্যবোধকে প্রাধান্য দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রবাসী শ্রমিকদের সমস্যা তুলে ধরে তিনি বলেন, পাসপোর্ট, রেজিস্ট্রেশনসহ নানা হয়রানি বন্ধে একটি দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন প্রয়োজন। ক্ষমতায় গেলে প্রবাসীদের ভোটাধিকারসহ সব প্রশাসনিক জটিলতা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন- একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, জনকল্যাণমুখী ও স্বাধীন রাষ্ট্র -আমরা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্
১ দিন আগে