
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তর্বর্তী সরকার এখন সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার জন্য প্রস্তুত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেছেন, এ কারণেই জাতীয় নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছেন। প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানিয়ে তাদের সবাইকে এ নির্বাচনে ভোট দিতে আহ্বানও জানান।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা এখন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রস্তুত। আমি এরই মধ্যে নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছি। এই নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে সরকার কাজ করছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আশা করছি, এবার আপনাদের নতুন অভিজ্ঞতা হবে। আপনারা সবাই ভোটার হবেন, ভোট দেবেন। নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদানের কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আপনারা অর্থনীতিতে মস্ত বড় অবদান রাখছেন। আপনাদের এ অবদানের স্বীকৃতি আমাদের দিতে হবে। আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।
প্রবাসীদের প্রতি সরকার শুরু থেকেই আন্তরিক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চেষ্টা করেছি প্রবাসীদের সঙ্গে আলোচনা করতে, তাদের কথা শুনতে। আপনাদের অনেক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলো ন্যায্য। আমরা সমস্যাগুলো সমাধানে ধারাবাহিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। জটিলতা কমানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।
প্রবাসীদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনে সরকার খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং সরকারি সব সেবা প্রবাসীদের কাছে পৌঁছে দিতে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা। পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত সব প্রবাসী বাংলাদেশিকে একই প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত রাখতে বিশেষ একটি অ্যাপ তৈরির কথাও জানান তিনি।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের অর্থনীতি বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে প্রবাসীদের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দেশের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বস্তির জায়গায় ফিরেছে। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে আপনারা বড় অবদান রেখেছেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
সভায় মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের কয়েকটি সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান আসিফ নজরুল। বলেন, দূতাবাসে জনবল বাড়ানো, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা, অনিয়মিতদের নিয়মিত করা এবং বাণিজ্য-শিল্প ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি, সংস্থা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মত বিনিময় সভায় অংশ নেন।

অন্তর্বর্তী সরকার এখন সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার জন্য প্রস্তুত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেছেন, এ কারণেই জাতীয় নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছেন। প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানিয়ে তাদের সবাইকে এ নির্বাচনে ভোট দিতে আহ্বানও জানান।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা এখন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রস্তুত। আমি এরই মধ্যে নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছি। এই নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে সরকার কাজ করছে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আশা করছি, এবার আপনাদের নতুন অভিজ্ঞতা হবে। আপনারা সবাই ভোটার হবেন, ভোট দেবেন। নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদানের কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আপনারা অর্থনীতিতে মস্ত বড় অবদান রাখছেন। আপনাদের এ অবদানের স্বীকৃতি আমাদের দিতে হবে। আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।
প্রবাসীদের প্রতি সরকার শুরু থেকেই আন্তরিক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে চেষ্টা করেছি প্রবাসীদের সঙ্গে আলোচনা করতে, তাদের কথা শুনতে। আপনাদের অনেক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলো ন্যায্য। আমরা সমস্যাগুলো সমাধানে ধারাবাহিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। জটিলতা কমানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।
প্রবাসীদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনে সরকার খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং সরকারি সব সেবা প্রবাসীদের কাছে পৌঁছে দিতে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা। পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত সব প্রবাসী বাংলাদেশিকে একই প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত রাখতে বিশেষ একটি অ্যাপ তৈরির কথাও জানান তিনি।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশের অর্থনীতি বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে প্রবাসীদের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দেশের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বস্তির জায়গায় ফিরেছে। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে আপনারা বড় অবদান রেখেছেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
সভায় মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের কয়েকটি সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানান আসিফ নজরুল। বলেন, দূতাবাসে জনবল বাড়ানো, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা, অনিয়মিতদের নিয়মিত করা এবং বাণিজ্য-শিল্প ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
বিভিন্ন পেশা, শ্রেণি, সংস্থা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মত বিনিময় সভায় অংশ নেন।

মঈন খান বলেন, প্রার্থীরা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার শাস্তি কী হবে তা স্পষ্ট আচরণবিধিতে নেই। নিয়মকানুন না বাড়িয়ে প্রার্থী এবং ভোটারদের মোটিভেট করার আহ্বান জানিয়েছি। তবে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।
১০ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি জানিয়েছেন, গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের বুথ আলাদা হওয়া দরকার। একই স্থানে হলেও বুথ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী পৃথক থাকলে অনিয়মের ঝুঁকি কমবে।
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি কোনো বিপ্লবী সংগঠন নয়, বরং একটি মুক্ত, স্বাধীনচেতা গণতান্ত্রিক দল। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বিধায় এই উদ্দেশ্য পূরণে সারাজীবন লড়াই করছে। দেশের মানুষও শত শত বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে, এক মাসও হয়নি, ২০ দিনও হয়নি, একজন ডিসি চলে গেলেন। সেটাও হঠাৎ করে। আবার এক সপ্তাহের মধ্যে অনেককে রদবদল করা হয়েছে। এটার পেছনে মনে হয় অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। তপশিল ঘোষণার পর প্রশাসনের সব ক্ষমতা ইসির হাতে আসে। সবচেয়ে নিরপেক্ষ এবং আস্থা রাখার মতো একটা উপায় হলো,
১২ ঘণ্টা আগে