
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ জানিয়েছেন ওই নির্বাচনের ৯ জন পোলিং এজেন্ট। এ ছাড়া নির্বাচনে যেসব অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো খতিয়ে দেখতে চার দফা দাবি উপস্থাপন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এ অভিযোগ জমা দেন ওই ৯ পেলিং এজেন্ট। তারা হলেন— জাইবা তাহজীব, বৈশাখী সুলতানা রিথী, সামিরা রহমান, ইসরাত জাহান, শাহানা মমিন রাইসা, জাহরা নাজিফা, সামিহা হায়দার কথা, মো. মুসফিকুর রহমান ও রাজ ধর প্রীতম।
তাদের অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে আগে থেকেই পূরণ করা ব্যালট পেপারের উপস্থিতি ও জাল ভোটারের উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া হয়।
পোলিং এজেন্টরা অভিযোগে বলেন, নির্বাচনের কালি হিসেবে ভোটারদের আঙুলে যে কালি ব্যবহার করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই অমোচনীয় ছিল না। এ কালি সামান্য ঘষাতেই উঠে যাচ্ছিল। এমনকি নির্বাচনের দিন জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য পদ প্রার্থীর মতো অসংখ্য মানুষ অবৈধভাবে ভুয়া প্রেস-পাস ব্যবহারসহ নানা উপায়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান করে নির্বাচন প্রভাবিত করেছে।
ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে তা নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়ে পোলিং এজেন্টরা বলেন, এত বিপুলসংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল— এ প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়, ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর, ভোট গণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। তারা জানান, ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানা আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে তারা নির্বাচনি অনিয়ম খতিয়ে দেখতে চারটি দাবি উপস্থাপন করেছেন। দাবিগুলো হলো—

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ জানিয়েছেন ওই নির্বাচনের ৯ জন পোলিং এজেন্ট। এ ছাড়া নির্বাচনে যেসব অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো খতিয়ে দেখতে চার দফা দাবি উপস্থাপন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এ অভিযোগ জমা দেন ওই ৯ পেলিং এজেন্ট। তারা হলেন— জাইবা তাহজীব, বৈশাখী সুলতানা রিথী, সামিরা রহমান, ইসরাত জাহান, শাহানা মমিন রাইসা, জাহরা নাজিফা, সামিহা হায়দার কথা, মো. মুসফিকুর রহমান ও রাজ ধর প্রীতম।
তাদের অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে আগে থেকেই পূরণ করা ব্যালট পেপারের উপস্থিতি ও জাল ভোটারের উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া হয়।
পোলিং এজেন্টরা অভিযোগে বলেন, নির্বাচনের কালি হিসেবে ভোটারদের আঙুলে যে কালি ব্যবহার করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই অমোচনীয় ছিল না। এ কালি সামান্য ঘষাতেই উঠে যাচ্ছিল। এমনকি নির্বাচনের দিন জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য পদ প্রার্থীর মতো অসংখ্য মানুষ অবৈধভাবে ভুয়া প্রেস-পাস ব্যবহারসহ নানা উপায়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান করে নির্বাচন প্রভাবিত করেছে।
ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে তা নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়ে পোলিং এজেন্টরা বলেন, এত বিপুলসংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল— এ প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়, ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর, ভোট গণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। তারা জানান, ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানা আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে তারা নির্বাচনি অনিয়ম খতিয়ে দেখতে চারটি দাবি উপস্থাপন করেছেন। দাবিগুলো হলো—

তিনি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা জামায়াতসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে একসঙ্গে নির্বাচন করছি। আমরা সবাই গণভোটে ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে কাজ করব। কে কোন আসন থেকে নির্বাচন করব তা আগামীকাল (সোমবার) আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। জোটের বাইরে আমাদের আলাদা কোনো প্রার্থী থাকবে না। ওই সব আসনে আমরা জোটের পক্ষে কাজ করব।
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আগামী ৩ জানুয়ারি দেশের ৯টি কৃষি ও কৃষি-প্রাধান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা থাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত ৩ জানুয়ারির মহাসমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করা হলো।
১০ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১১ ঘণ্টা আগে
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, 'আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্য প্রযুক্তগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।'
১১ ঘণ্টা আগে
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ জানিয়েছেন ওই নির্বাচনের ৯ জন পোলিং এজেন্ট। এ ছাড়া নির্বাচনে যেসব অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, সেগুলো খতিয়ে দেখতে চার দফা দাবি উপস্থাপন করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এ অভিযোগ জমা দেন ওই ৯ পেলিং এজেন্ট। তারা হলেন— জাইবা তাহজীব, বৈশাখী সুলতানা রিথী, সামিরা রহমান, ইসরাত জাহান, শাহানা মমিন রাইসা, জাহরা নাজিফা, সামিহা হায়দার কথা, মো. মুসফিকুর রহমান ও রাজ ধর প্রীতম।
তাদের অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে আগে থেকেই পূরণ করা ব্যালট পেপারের উপস্থিতি ও জাল ভোটারের উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া হয়।
পোলিং এজেন্টরা অভিযোগে বলেন, নির্বাচনের কালি হিসেবে ভোটারদের আঙুলে যে কালি ব্যবহার করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই অমোচনীয় ছিল না। এ কালি সামান্য ঘষাতেই উঠে যাচ্ছিল। এমনকি নির্বাচনের দিন জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য পদ প্রার্থীর মতো অসংখ্য মানুষ অবৈধভাবে ভুয়া প্রেস-পাস ব্যবহারসহ নানা উপায়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান করে নির্বাচন প্রভাবিত করেছে।
ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে তা নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়ে পোলিং এজেন্টরা বলেন, এত বিপুলসংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল— এ প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়, ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর, ভোট গণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। তারা জানান, ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানা আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে তারা নির্বাচনি অনিয়ম খতিয়ে দেখতে চারটি দাবি উপস্থাপন করেছেন। দাবিগুলো হলো—