জাবি প্রতিনিধি
বিকেল ৫টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ হলটিতে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। স্বাভাবিকভাবেই ভোট গণনাতেও দেরি হয়েছে। সন্ধ্যা ৭টায় ভোট গণনা শুরুর সম্ভাব্য সময় ধরা হলেও তা শুরু হতে হতে রাত ১০টা পেরিয়ে গেছে। এখন ভোট গণনা চলবে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে।
এ অবস্থাায় জাকসুর নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামীকাল শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর নাগাদ হয়তো জাহাঙ্গীরনগর কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদগুলোর নির্বাচনের ফল পাওয়া যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় জাকসু ও হল সংসদগুলোর ভোট গ্রহণ শুরু হয়। সংঘর্ষ-সহিংসতা না ঘটলেও নানা ধরনের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা আর বিশৃঙ্খলার অভিযোগ দিনভর ছিল এই নির্বাচন ঘিরে। সে কারণেই ভোট গ্রহণ শেষ করতে যেমন সময় লাগে বেশি, তেমনি ভোট গণনা শুরুর সময়ও পিছিয়ে যায় অনেকটা।
জাকসুর নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্টরা জানান, ভোট গ্রহণ শেষ হলে ২১টি হল থেকে ব্যালট বাক্সগুলো অত্যন্ত নিরাপত্তার সঙ্গে সিনেট হলে নেওয়া হয়। সবগুলো হলের ব্যালট বাক্স সেখানে নেওয়া হয় আগে। তারপর শুরু হয় ভোট গণনা।
একজন নির্বাচনি কর্মকর্তা জানান, কবি কাজী নজরুল হলে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ভোট নিতে হয়েছে। আরও অন্তত তিনটি হলে ভোট নিতে হয়েছে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। সবগুলো হলের ব্যালট বাক্স সিনেটে নেওয়ার পর রাত সোয়া ১০টার দিকে ভোট গণনা শুরু করা সম্ভব হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন বলছে, মেশিনের বদলে হাতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার প্রক্রিয়া চলবে। ফলে সারা রাত ধরেই ভোট গণনা করতে হবে। শুক্রবার দুপুরের মধ্যে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা যেতে পারে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।
অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ থাকলেও জাকসু নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে অত্যন্ত খুশি ভোটাররা। ছবি: রাজনীতি ডটকম
এদিকে সকাল থেকেই জাকসু নির্বাচন ঘিরে নানা অনিয়ম-পক্ষপাতের অভিযোগ তুলছিলেন প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার ঘণ্টা দেড়েক আগেই বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয় ছাত্রদল।
পরে একে একে নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ভোট বর্জন করেছে প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চারটি প্যানেল— ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও তাদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
এমনকি নির্বাচন পরিচালনায় যুক্ত তিন শিক্ষক পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তারা হলেন— গণিত বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক নাহরিন ইসলাম ও অধ্যাপক শামিমা সুলতানা।
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর এবার ভোট হচ্ছে জাকসুতে। এ নির্বাচনে ১১ হাজার ৭৪৩ জন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের ২৫টি পদে নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন। ভোটারদের মধ্যে ছাত্র ছয় হাজার ১৫ জন, ছাত্রী পাঁচ হাজার ৭২৮ জন।
কেন্দ্রীয় সংসদে মোট ২৫টি পদে লড়ছেন ১৭৭ জন প্রার্থী, যার মধ্যে ছাত্র ১৩১ ও ছাত্রী ৪৬ জন। সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে আটজন। এ ছাড়া যুগ্মসাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ছয়জন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে রয়েছেন ১০ জন প্রার্থী।
এদিকে প্রতিটিতে ১৫টি করে মোট ২১টি হল সংসদে পদের সংখ্যা ৩১৫টি। এর বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ৪৪৭ জন। এর মধ্যে ১১টি ছাত্র হলের প্রার্থী সংখ্যা ৩১৬ জন, ১০টি ছাত্রী হলের প্রার্থী সংখ্যা ১৩১ জন।
জাকসু নির্বাচনে নারী ভোটারদের লাইন। বেলা গড়াতে গড়াতে অবশ্য এই নির্বাচন ঘিরে নানা অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ জমেছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
চারটি পূর্ণাঙ্গ ও তিনটি আংশিক মিলিয়ে সাতটি প্যানেল এবারের জাকসু নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে। এর মধ্যে শেখ সাদী হাসান ও তানজিলা হোসেন বৈশাখীর নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছে ছাত্রদল। ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন আরিফুল্লাহ আদিব ও মাজহারুল ইসলাম।
আরেক পূর্ণাঙ্গ প্যানেল প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের ‘সম্প্রীতির ঐক্য’ থেকে জিএস প্রার্থী শরণ এহসান, এজিএস প্রার্থী ফারিয়া জামান নিকি ও নুর এ তামীম স্রোত। এ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায় জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল এবং আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়ামের নেতৃত্বে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) সমর্থিত ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ও পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছে।
এর বাইরে আংশিক তিন প্যানেলের মধ্যে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলনে’র নেতৃত্বে রয়েছেন আব্দুর রশিদ জিতু ও মো. শাকিল আলী। ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ থেকে ভিপি প্রার্থী হয়েছেন মো. মাহফুজুল ইসলাম মেঘ, এজিএস (পুরুষ) প্রার্থী মো. নাজমুল ইসলাম। আর ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্র ফ্রন্টের ‘সংশপ্তক পর্ষদ’ প্যানেলের জিএস প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ঈমন, এজিএস (নারী) প্রার্থী সোহাগী সামিয়া জান্নাতুল ফেরদৌস।
বিকেল ৫টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও শেষ হলটিতে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। স্বাভাবিকভাবেই ভোট গণনাতেও দেরি হয়েছে। সন্ধ্যা ৭টায় ভোট গণনা শুরুর সম্ভাব্য সময় ধরা হলেও তা শুরু হতে হতে রাত ১০টা পেরিয়ে গেছে। এখন ভোট গণনা চলবে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে।
এ অবস্থাায় জাকসুর নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামীকাল শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর নাগাদ হয়তো জাহাঙ্গীরনগর কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদগুলোর নির্বাচনের ফল পাওয়া যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় জাকসু ও হল সংসদগুলোর ভোট গ্রহণ শুরু হয়। সংঘর্ষ-সহিংসতা না ঘটলেও নানা ধরনের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা আর বিশৃঙ্খলার অভিযোগ দিনভর ছিল এই নির্বাচন ঘিরে। সে কারণেই ভোট গ্রহণ শেষ করতে যেমন সময় লাগে বেশি, তেমনি ভোট গণনা শুরুর সময়ও পিছিয়ে যায় অনেকটা।
জাকসুর নির্বাচন কমিশনের সংশ্লিষ্টরা জানান, ভোট গ্রহণ শেষ হলে ২১টি হল থেকে ব্যালট বাক্সগুলো অত্যন্ত নিরাপত্তার সঙ্গে সিনেট হলে নেওয়া হয়। সবগুলো হলের ব্যালট বাক্স সেখানে নেওয়া হয় আগে। তারপর শুরু হয় ভোট গণনা।
একজন নির্বাচনি কর্মকর্তা জানান, কবি কাজী নজরুল হলে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ভোট নিতে হয়েছে। আরও অন্তত তিনটি হলে ভোট নিতে হয়েছে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। সবগুলো হলের ব্যালট বাক্স সিনেটে নেওয়ার পর রাত সোয়া ১০টার দিকে ভোট গণনা শুরু করা সম্ভব হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন বলছে, মেশিনের বদলে হাতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনার প্রক্রিয়া চলবে। ফলে সারা রাত ধরেই ভোট গণনা করতে হবে। শুক্রবার দুপুরের মধ্যে চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা যেতে পারে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।
অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ থাকলেও জাকসু নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে অত্যন্ত খুশি ভোটাররা। ছবি: রাজনীতি ডটকম
এদিকে সকাল থেকেই জাকসু নির্বাচন ঘিরে নানা অনিয়ম-পক্ষপাতের অভিযোগ তুলছিলেন প্রার্থীরা। ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার ঘণ্টা দেড়েক আগেই বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয় ছাত্রদল।
পরে একে একে নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ভোট বর্জন করেছে প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চারটি প্যানেল— ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও তাদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
এমনকি নির্বাচন পরিচালনায় যুক্ত তিন শিক্ষক পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তারা হলেন— গণিত বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক নাহরিন ইসলাম ও অধ্যাপক শামিমা সুলতানা।
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর এবার ভোট হচ্ছে জাকসুতে। এ নির্বাচনে ১১ হাজার ৭৪৩ জন ভোটার কেন্দ্রীয় সংসদের ২৫টি পদে নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন। ভোটারদের মধ্যে ছাত্র ছয় হাজার ১৫ জন, ছাত্রী পাঁচ হাজার ৭২৮ জন।
কেন্দ্রীয় সংসদে মোট ২৫টি পদে লড়ছেন ১৭৭ জন প্রার্থী, যার মধ্যে ছাত্র ১৩১ ও ছাত্রী ৪৬ জন। সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ৯ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে আটজন। এ ছাড়া যুগ্মসাধারণ সম্পাদক (নারী) পদে ছয়জন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) পদে রয়েছেন ১০ জন প্রার্থী।
এদিকে প্রতিটিতে ১৫টি করে মোট ২১টি হল সংসদে পদের সংখ্যা ৩১৫টি। এর বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ৪৪৭ জন। এর মধ্যে ১১টি ছাত্র হলের প্রার্থী সংখ্যা ৩১৬ জন, ১০টি ছাত্রী হলের প্রার্থী সংখ্যা ১৩১ জন।
জাকসু নির্বাচনে নারী ভোটারদের লাইন। বেলা গড়াতে গড়াতে অবশ্য এই নির্বাচন ঘিরে নানা অনিয়ম-বিশৃঙ্খলার অভিযোগ জমেছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
চারটি পূর্ণাঙ্গ ও তিনটি আংশিক মিলিয়ে সাতটি প্যানেল এবারের জাকসু নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে। এর মধ্যে শেখ সাদী হাসান ও তানজিলা হোসেন বৈশাখীর নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছে ছাত্রদল। ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন আরিফুল্লাহ আদিব ও মাজহারুল ইসলাম।
আরেক পূর্ণাঙ্গ প্যানেল প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের ‘সম্প্রীতির ঐক্য’ থেকে জিএস প্রার্থী শরণ এহসান, এজিএস প্রার্থী ফারিয়া জামান নিকি ও নুর এ তামীম স্রোত। এ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায় জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল এবং আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়ামের নেতৃত্বে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) সমর্থিত ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ও পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছে।
এর বাইরে আংশিক তিন প্যানেলের মধ্যে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলনে’র নেতৃত্বে রয়েছেন আব্দুর রশিদ জিতু ও মো. শাকিল আলী। ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ থেকে ভিপি প্রার্থী হয়েছেন মো. মাহফুজুল ইসলাম মেঘ, এজিএস (পুরুষ) প্রার্থী মো. নাজমুল ইসলাম। আর ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্র ফ্রন্টের ‘সংশপ্তক পর্ষদ’ প্যানেলের জিএস প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ঈমন, এজিএস (নারী) প্রার্থী সোহাগী সামিয়া জান্নাতুল ফেরদৌস।
জামায়াত আমির ফেসবুকে লেখেন, ‘মহান আল্লাহর ওপর পরিপূর্ণ ভরসা। সত্যের ওপর অটল থাকা এবং প্রিয় জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনের ওপর আস্থাই আমাদের শক্তি।’
৯ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান অভিযোগ করে বলেন, জামায়াতে ইসলামীর একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহকৃত ব্যালট পেপার দিয়ে জাকসু নির্বাচন হচ্ছে। তিনি এতে কারচুপির আশঙ্কাও করছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত জাতীয় সংসদই সংবিধান সংশোধনের অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা রাখে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ভিন্ন কোনো প্রক্রিয়ায় গেলে পরবর্তী সময়ে সংশোধনী সংবিধান আদালতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগে