
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ভোট নতুন করে ম্যানুয়ালি তথা হাতে গণনা চেয়ে আবেদন করেছেন উমামা ফাতেমা। ওই নির্বাচনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ছিলেন তিনি। তিন হাজার ৩৮৯ ভোট নিয়ে ভিপি প্রার্থীদের মধ্যে ছিলেন চতুর্থ স্থানে।
ভোটের পাঁচ দিন পর সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে উমামা লিখিত আবেদন করেন তার নেতৃত্বাধীন প্যানেলের পক্ষ থেকে।
আবেদনে উমামা লিখেছেন, আমরা ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের পক্ষ থেকে সদ্য অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন এবং হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫-এর নির্বাচনকেন্দ্রিক স্বচ্ছতা যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে প্রতিটি কেন্দ্রের ভোটদাতাদের তালিকার কপি, ওএমআর মেশিনের পরিবর্তে ম্যানুয়ালি পুনরায় ভোটগণনা এবং ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের প্রবেশের সিসিটিভি ফুটেজ শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার অনুরোধ করছি।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সে দিন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও বেলা বাড়তে বাড়তে প্রার্থীরা নানা ধরনের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলতে শুরু করেন। নিজেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগও তোলেন।
দিনভর ভোট শেষে বিকেল ৪টার পর শুরু হয় ভোট গণনা। তবে রাতে ভোট গণনা করে শেষ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। শেষ পর্যন্ত প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ভোট গ্রহণের পরদিন সকাল ৮টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, ভিপি-জিএস-এজিএসসহ ডাকসুতে ২৮টি পদের ২৩টিতেই জয় পান ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থীরা।
ওই নির্বাচনে ভিপি পদে শিবিরের সাদিক কায়েম ১৪ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান। তিনি পান পাঁচ হাজার ৭০৮ ভোট। তিন হাজার ৮৮৩ ভোট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন। উমামা ফাতেমা পান তিন হাজার ৩৮৯ ভোট। আর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) আবদুল কাদের ভিপি পদে পান এক হাজার ১০৩ ভোট।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ভোট নতুন করে ম্যানুয়ালি তথা হাতে গণনা চেয়ে আবেদন করেছেন উমামা ফাতেমা। ওই নির্বাচনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী ছিলেন তিনি। তিন হাজার ৩৮৯ ভোট নিয়ে ভিপি প্রার্থীদের মধ্যে ছিলেন চতুর্থ স্থানে।
ভোটের পাঁচ দিন পর সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে উমামা লিখিত আবেদন করেন তার নেতৃত্বাধীন প্যানেলের পক্ষ থেকে।
আবেদনে উমামা লিখেছেন, আমরা ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের পক্ষ থেকে সদ্য অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন এবং হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫-এর নির্বাচনকেন্দ্রিক স্বচ্ছতা যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে প্রতিটি কেন্দ্রের ভোটদাতাদের তালিকার কপি, ওএমআর মেশিনের পরিবর্তে ম্যানুয়ালি পুনরায় ভোটগণনা এবং ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের প্রবেশের সিসিটিভি ফুটেজ শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার অনুরোধ করছি।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সে দিন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও বেলা বাড়তে বাড়তে প্রার্থীরা নানা ধরনের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলতে শুরু করেন। নিজেরা একে অন্যের বিরুদ্ধে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগও তোলেন।
দিনভর ভোট শেষে বিকেল ৪টার পর শুরু হয় ভোট গণনা। তবে রাতে ভোট গণনা করে শেষ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। শেষ পর্যন্ত প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ভোট গ্রহণের পরদিন সকাল ৮টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, ভিপি-জিএস-এজিএসসহ ডাকসুতে ২৮টি পদের ২৩টিতেই জয় পান ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থীরা।
ওই নির্বাচনে ভিপি পদে শিবিরের সাদিক কায়েম ১৪ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম খান। তিনি পান পাঁচ হাজার ৭০৮ ভোট। তিন হাজার ৮৮৩ ভোট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন। উমামা ফাতেমা পান তিন হাজার ৩৮৯ ভোট। আর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) আবদুল কাদের ভিপি পদে পান এক হাজার ১০৩ ভোট।

জামায়াত আমির বলেন, ‘যে তরুণরা দুর্বার আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে পর্বত সমান হস্তিকে দেশ থেকে তাড়িয়েছে, তারাই আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে।’
১৪ ঘণ্টা আগে
এনসিপির নেতা বলেন, বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষা খাতে হাত দিতে হবে আগে। সেখানে সংস্কার আগে করতে হবে। আমরা যদি শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারি, তাহলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঝিনাইদহে জামায়াত যেভাবে হিন্দু ধর্মের অনুসারীদের নিয়ে কাজ করছে, সম্প্রতি এরকম বিভিন্ন ঘটনা দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গণমাধ্যমের খবরে এসেছে। যেগুলোতে বলা হচ্ছে, জামায়াতে ইসলামীতে সনাতন ধর্মের অনুসারীদের কেউ কেউ যোগ দিচ্ছেন। কোথাও কোথাও জামায়াতের 'সনাতনী কমিটি' গঠনের খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে