
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না বলে দাবি করেছেন দলটির আমীর ডা. শফিকুর রহমান। তিনি জানান, ভারতের সহযোগিতায় স্বাধীনতার সুফল না পাওয়ার শঙ্কা ছিল দলটির। সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল-২৪ কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিলাম না। আমরা আশঙ্কা করেছিলাম, ভারতের সহযোগিতায় যদি দেশ স্বাধীন হয় তাহলে স্বাধীনতার সুফল পাওয়া যাবে না। এরপরেও এটা সঠিক যে- জামায়াত চেয়েছিল এক পাকিস্তান। কিন্তু পরবর্তীতে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন এবং বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের কারণে সারা জাতি ফুসে উঠেছিল, মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছিল। সেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, দেশ স্বাধীন হয়েছে। এরপর স্বাধীন বাংলাদেশকে আমরা আমাদের কলিজা দিয়ে ভালোবেসে কবুল করে নিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় যায় তখন নিষিদ্ধের ঘোর তাদের পেয়ে বসে। নিষিদ্ধের রাজনীতি আমাদের সমর্থনের বিষয় না। এটি জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিষয়।
সম্প্রতি বিএনপি ও জামায়াতের নেতাদের বক্তব্যে দল দুটির মধ্যে দূরত্বের বিষয়টি সামনে আসলেও তা মানতে নারাজ জামায়াতের আমীর। তিনি বলেন, যৌক্তিক সময়ের মধ্যে মৌলিক সংস্কার করা সব সংস্কার নয়। কিছু সংস্কার করবে অন্তর্বর্তী সরকার আর কিছু সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার। আমরা মনে করি নৈতিক দায়বদ্ধতা আছে বর্তমান সরকারের। তারা তাড়াহুড়া নেই বলে এই বিষয়টি টেনে লম্বা যেনো না করে এই কথা আমরা বারবার বলেছি।
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে জামায়াত বেশি সুবিধা পাচ্ছে এমন অভিযোগও উড়িয়ে দেন ডাক্তার শফিকুর রহমান। তবে সংস্কারের জন্য দিতে চান যৌক্তিক সময়।

জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না বলে দাবি করেছেন দলটির আমীর ডা. শফিকুর রহমান। তিনি জানান, ভারতের সহযোগিতায় স্বাধীনতার সুফল না পাওয়ার শঙ্কা ছিল দলটির। সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল-২৪ কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিলাম না। আমরা আশঙ্কা করেছিলাম, ভারতের সহযোগিতায় যদি দেশ স্বাধীন হয় তাহলে স্বাধীনতার সুফল পাওয়া যাবে না। এরপরেও এটা সঠিক যে- জামায়াত চেয়েছিল এক পাকিস্তান। কিন্তু পরবর্তীতে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের নিপীড়ন, নির্যাতন, খুন এবং বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের কারণে সারা জাতি ফুসে উঠেছিল, মুক্তিযুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছিল। সেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, দেশ স্বাধীন হয়েছে। এরপর স্বাধীন বাংলাদেশকে আমরা আমাদের কলিজা দিয়ে ভালোবেসে কবুল করে নিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় যায় তখন নিষিদ্ধের ঘোর তাদের পেয়ে বসে। নিষিদ্ধের রাজনীতি আমাদের সমর্থনের বিষয় না। এটি জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিষয়।
সম্প্রতি বিএনপি ও জামায়াতের নেতাদের বক্তব্যে দল দুটির মধ্যে দূরত্বের বিষয়টি সামনে আসলেও তা মানতে নারাজ জামায়াতের আমীর। তিনি বলেন, যৌক্তিক সময়ের মধ্যে মৌলিক সংস্কার করা সব সংস্কার নয়। কিছু সংস্কার করবে অন্তর্বর্তী সরকার আর কিছু সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার। আমরা মনে করি নৈতিক দায়বদ্ধতা আছে বর্তমান সরকারের। তারা তাড়াহুড়া নেই বলে এই বিষয়টি টেনে লম্বা যেনো না করে এই কথা আমরা বারবার বলেছি।
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে জামায়াত বেশি সুবিধা পাচ্ছে এমন অভিযোগও উড়িয়ে দেন ডাক্তার শফিকুর রহমান। তবে সংস্কারের জন্য দিতে চান যৌক্তিক সময়।

নাহিদ ইসলাম বলেন, “ফলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, মানুষের এই ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে আমরা অন্য কোনো দলের সঙ্গে যদি যাই, আমরা ‘কম্প্রোমাইজড’ হিসেবে বিবেচিত হব। আমরা সেই সমঝোতার রাজনীতি করতে চাই না। আমরা চাই যে আমাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য ও আদর্শ নিয়ে আমরা এককভাবে দাঁড়াব। নির্বাচনে ফলাফল যাই আসুক, আমরা জনগণের ক
৫ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন দলের মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে নাহিদ বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় মাফিয়াদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ঋণ খেলাপিকে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে কি না, এর ওপর নির্ভর করবে কমিশন কতটা সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় কাজ করছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
মির্জা আব্বাস আশা প্রকাশ করে বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান খুব শিগগিরই দেশে ফিরে এসে মানুষের হাল ধরবেন, ঠিক তেমনি দেশের রাজনীতির হালও ধরবেন। নতুন চিন্তা ও আধুনিক ভাবনার মাধ্যমে তারেক রহমান দেশের মানুষকে আরও এগিয়ে নেবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এ সুযোগ পাবে না। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবো, আর যদি না পারি তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে।
৭ ঘণ্টা আগে